দেনা পাওনা’র অলকা- অষ্টাদশী ষোড়শী আমাকে বিমোহিতো করে গেল। ষোড়শী বিচরণ করতে শুরু করল রক্তের কণায় কণায়। প্রতীক্ষার রাস্তায় হাত ধরে টেনে আনেনি অলকা আমাকে, একবারও বলেনি এগার বছরের বালিকাকে পথের পাশে কান পেতে অপেক্ষা করতে। প্রতিটা মুহূর্ত ব্যাকুল হয়ে পথের বাঁকে চেয়ে থাকি অপলকে আমার মনোহর এর অপেক্ষায়। মুখে ভালবাসি না বলেও বলে যাবে বহুবার ভালবাসি, চুম্বনে আঁকবে বিরহ বেদনা, পাশে না থেকে সর্বস্ব জুড়ে থাকবে।
দেনা পাওনা’র অলকা- অষ্টাদশী ষোড়শী আমাকে বিমোহিতো করে গেল। ষোড়শী বিচরণ করতে শুরু করল রক্তের কণায় কণায়। প্রতীক্ষার রাস্তায় হাত ধরে টেনে আনেনি অলকা আমাকে, একবারও বলেনি এগার বছরের বালিকাকে পথের পাশে কান পেতে অপেক্ষা করতে। প্রতিটা মুহূর্ত ব্যাকুল হয়ে পথের বাঁকে চেয়ে থাকি অপলকে আমার মনোহর এর অপেক্ষায়। মুখে ভালবাসি না বলেও বলে যাবে বহুবার ভালবাসি, চুম্বনে আঁকবে বিরহ বেদনা, পাশে না থেকে সর্বস্ব জুড়ে থাকবে।
ভালবাসা আসবে কুয়াশার চাঁদর মুড়িয়ে, শিশিরে পা ভিজায়ে, মৃদুমন্দ ছন্দে দোল খাবে মনের ইচ্ছেগুলা, লজ্জায় ক্ষণে ক্ষণে মুখ লুকাব হাসব আপন মনে। ভালবাসার রূপ গন্ধে মাতাল হওয়ার আকুলতা যত বাড়ে মন তত নির্লিপ্ত হয়ে ওঠে শিশির, রুমান এর প্রেম পত্রে। সামনে পিছে ঘুরা আনারি প্রেমিক পুরুষ কানের কাছে ভোমর হয়ে গুনগুন যতই করুক, আঙুলও কাটিয়া কলম ও বানায়ে যতই পত্র লিখুক মন আমার মুচকি হেসে বলে ফিচকে পোলাপান। আঁচা-পাতিল নিয়ে পুকুর ঘাটে সংসার পাতা যায়, নিজের ঘরে না- খেলা শেষে পুকুর ঘাটের সংসার ফেলে, পুকুরের জলে হাত ধুয়ে নিমিষে ছুটে যাওয়া যায় নিজের ঘরে। আঁচা-পাতিল এর সংসারের ঘরণীর চেয়ে দর্শক আমায় বেশী টানে।
দিন যায় মাস যায় আমি মাড়িয়ে আসি ভুল করে ভুলে পড়ার সময়গুলা। রজনী ভোর হলে ভাবি ডাকে আসবে আমায় লেখা অচেনা লেখকের চিঠি। চিঠি মুখ গোমড়া করে অভিমানী হয়ে উঠে। হাত দিয়ে ছুয়ে শব্দমালাকে এখন আর অনুভব করা লাগে না, শব্দমালার দখল নেয় শ্রবন ইন্দ্রিয়। আমি হয়ে উঠি আরও বেশী বিবাগী। আর বুঝি হল না আমার ভালবাসার বিস্বাদ জ্যোৎস্না স্নান।
কমল শিবানী হয়ে যায় শিবের প্রেমে নিজের অজান্তে! শবনম কি কখনও শিশির বিন্দু, ঝুমকা জবা, কাঠ গোলাপ, বুনো গন্ধ মাতাল করা ফুল হয়ে উঠবে তার ভোমরের। শেষ প্রশ্নের মত শেষ হয়ে যাবে কি আকুলতা? প্রশ্ন কখনও শেষ হয় কি? সমাপ্ত হয় কি কখনও পথ চাওয়া? মৃত্যুর পথ পানে চেয়ে চেয়ে চোখের ছানিতে পরকালের পথ চাওয়ার পদচারণ।
অলকা বেনামি ভালবাসার দেনা শোধ করেছে। ষোড়শীর দেবতা ভালবাসার পাওনা আদায় করতে করতে ভৈরবী কে করেছে কুলটা। অলকা হয়ে দেবতা, ভৈরবী, গ্রাম ছাড়ার বাসনা তাড়িত তপ্ত চোখে অনিমেষ চেয়ে থাকি পথ পানে-জীবানন্দ চৌধুরী এসে সমাপ্তির রেখা টানবে। কমল অলকা কে প্রণাম করে ধুলি মাথায় তুলে সম্মুখের পানে আলতো দৃঢ় পদক্ষেপে চলে যেতে যেতে বলে যায় শেষ হবে না, কখনও শেষ হবে না।
কবিতার ছন্দের ভাব এসেছে লেখায়
কবিতার ছন্দের ভাব এসেছে লেখায় । কাব্য এর আস্ফালন ঘটাতে পারতেন আর ছন্দ তো আছে। সুন্দর কভিতা হত বলে মনে করছি । কারন আপনি যেটা লিখেছেন এটা হল ”ব্যক্তিগত কথাকাব্য” । এর মধ্যে এমন ছন্দ ছমদ ভাব আসা টা কেমন যেন বেমানান লাগে। আর কিছু বানান ভুল আছে । বাই দা ওয়ে অনুভুতি গুলা চমৎকার , লেখা মোটামুটি ভাল লাগল । শুভেচ্ছা রইল । ইষ্টিশনে স্বাগতম /। :ফুল:
কৃতজ্ঞতা রইল পড়ার এবং
কৃতজ্ঞতা রইল পড়ার এবং মন্তব্যের জন্য। বানান ভুল সাতবার মরে সাতবার জন্মানোর পরও হবে :মনখারাপ:
”সাহিত্য” বিভাগ খুঁজে না পেয়ে ”ব্যক্তিগত কথাকাব্য” তে পোষ্ট করেছি। :মনখারাপ:
(No subject)
:মানেকি:
মানে নেই অর্থহীন প্যাঁচাল।
মানে নেই অর্থহীন প্যাঁচাল। :মনখারাপ:
(No subject)
:মাথাঠুকি: :ধইন্যাপাতা: :টাইমশ্যাষ:
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ