কেউ পাবে কেউ পাবে না,
তা হবে না… তা হবে না…
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে এমন কিছু শ্লোগানে কেঁপে উঠেছিল সারা দেশ। টগবগে কিছু তরুণের মুখে ফুটেছিল সাম্যের গান। ‘৭১ এ যে হাত হানাদার রুখেছিল, সেই হাতই মুষ্টিবদ্ধ হয়েছিল গণমানুষের অধিকার আদায়ে…
তবে বুর্জোয়াদের যুগে সাম্যের ভাত নাই। ঠাণ্ডা মাথায় থামিয়ে দেয়া হয়েছিল তাদের কণ্ঠস্বর। ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধার রক্তে পোক্ত হয়েছিল কিছু দালালের গদি। আর বেঁচে যাওয়াদের বানানো হল ডাকাত। বাংলার মাটি ভিজে উঠল সিরাজ সিকদারদের রক্তে…!! সেই নারকীয়তার দায়ভার আজ কেউ নিতে চায় না। ওটা নাকি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, সময়ের দাবী!!
কেউ পাবে কেউ পাবে না,
তা হবে না… তা হবে না…
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে এমন কিছু শ্লোগানে কেঁপে উঠেছিল সারা দেশ। টগবগে কিছু তরুণের মুখে ফুটেছিল সাম্যের গান। ‘৭১ এ যে হাত হানাদার রুখেছিল, সেই হাতই মুষ্টিবদ্ধ হয়েছিল গণমানুষের অধিকার আদায়ে…
তবে বুর্জোয়াদের যুগে সাম্যের ভাত নাই। ঠাণ্ডা মাথায় থামিয়ে দেয়া হয়েছিল তাদের কণ্ঠস্বর। ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধার রক্তে পোক্ত হয়েছিল কিছু দালালের গদি। আর বেঁচে যাওয়াদের বানানো হল ডাকাত। বাংলার মাটি ভিজে উঠল সিরাজ সিকদারদের রক্তে…!! সেই নারকীয়তার দায়ভার আজ কেউ নিতে চায় না। ওটা নাকি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, সময়ের দাবী!!
তবে কি ‘৭৫ কেও সময়ের দাবী বললে খেঁকীয়ে উঠবেন না? ৪০ হাজার মুক্তিযোদ্ধার রক্ত একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা? অদ্ভুত আপনাদের দেশভক্তি!
আজকাল ধ্বজাধারী সাম্যবাদীর অভাব নেই। যাদের কাছে সাম্যবাদ কেবল নাস্তিকতার লেবাস লাগিয়ে ঘুরে বেড়ানো ছাড়া বিশেষ কিছু না। সমাজতন্ত্রের খোলসে ঢুকে লেজুড়বৃত্তিকেই পেশা হিসেবে নিয়েছে তারা।
যে ভদ্দরনোকেরা বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে জুতা বানাবে বলে খালি পায়ে হেঁটেছিল, তারাই আজ লীগের ভুজম ফ্রেন্ড!! চক্ষুলজ্জা বলতে যে বাংলা ডিকশনারিতে কোন একটা শব্দ আছে এদের দেখলে বিশ্বাস হয় না।
যাই হোক, আফসোস করে লাভ নেই। সূর্যসেন, সিরাজ সিকদাররা রোজ রোজ জন্মায় না। ইনু, মেননের মত টয়লেট পেপার মোড়ের দোকানেই পাওয়া যায়। পয়সা থাকলে কিনে আনবেন। হাগামুতা শেষে কমোডে ঢেলে ফ্লাশ করে দিবেন। তবু তো কিছু কাজে আসবে… কি বলেন??!!
[ বিঃদ্রঃ এই পোষ্টটা পড়ে অনেকেই কাঁঠাল পাতা নিয়ে দৌড়ে আসবেন। আসেন, আপত্তি নাই। আজকে না হয় কাঁঠাল পাতা দিয়েই ডিনার করব। ]
(No subject)
:ক্ষেপছি: :মাথাঠুকি: :শিস: