আরে ভাই, দীপ তো আর ক্যামেরার সামনে খুন হয় নাই। চাপাতি দিয়ে কোপানো হয়েছে তাকে তার রুমে। এইটা কি তেমন কিছু? মানুষ তো মিডিয়ার কল্যাণে দ্বীপের রক্ত দেখে নাই। তাই না? দ্বীপ তো বিশ্বজিতের মতো জীবন বাচাতে দৌড়াতে পারেনি নির্লজ্জ মিডিয়া কর্মীদের সামনে। দ্বীপ তো শুধু একটা রুমের ভেতর চাপাতির কোপ খেয়েছে আর চিৎকার করেছে। না, আমাদের কানে আসেনি। মিডিয়ার কানে ও আসে নি। আসেনি আমার সুশীলসমাজের কুত্তার বাচ্চাদের কানে ও। প্রীতম আহমেদ, তুমি কই? বিশ্বজিত কে নিয়ে গান করেছিলে। নিজেই গীতিকার, নিজেই সুরকার। নিজেই গায়ক। দ্বীপ কে নিয়ে কি একটা গান হয় না? হবে না। কারণ, দ্বীপ কে নিয়ে গান গাইলে তো একটা পক্ষের বিরুদ্ধে যাবে। ঠিক জেমস এর সেই গানের মতো ব্যবসা সফল গান (আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি … এর সাথে একটা লাইন শহীদ জিয়ার শপথ)… ভারসাম্য রক্ষা করে কিছু বলতে জানি না আমরা। আমরা সুশীল নই। তোমাদের দৃষ্টিতে আমরা দলকানা।
আচ্ছা, একটা রুমের ভেতরে যখন দ্বীপ কে কুপিয়ে মারা হলো, তখন দ্বীপ কেমন করেছিল? বিশ্বজিৎ তো দৌড়ে দৌড়ে বাচার চেষ্টা করেছিল। মিডিয়া কর্মীদের সাহায্য চেয়েছিল বাচার জন্য। এগিয়ে আসেনি। খবর বানানোর জন্য তারা ছিল সক্রিয়। চাচ্ছিল যে, মরুক না একটা বিশ্বজিৎ। আর দ্বীপ তো টানা তিন টা মাস লড়াই করলো নিজেকে বাচানোর জন্য। কপাল ভালো যে, বিশ্বজিৎ কিছুক্ষণের মধ্যেই মৃত্যূবরণ করেছে। দ্বীপের মতো টাকা তিন মাস লড়াই করে যদি বিশ্বজিৎ মারা যেতো, তবে হয়তো এতোদিনে এই সরকারের আন্ডারওয়্যার ধরে টান দিত মিডিয়া।, সুশীলেরা। তবে প্রীতমেরা ব্যবসা করতে পারতো অনেক। তিন মাসে অনেকগুলো গান হতো, অনেক দেশে কনসার্ট হতো। আর হতো মিডিয়ার অনেকগুলো টক শো ব্যবসায়।
বিঃদ্রঃ দিগন্ত বা ইসলামী টিভি চালু থাকলে হয়তো শুনতে হতো যে, ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী’র মৃত্যু…
ভালো লিখেছেন।
ভালো লিখেছেন।
পর্দার সামনেই হোক আর পিছনেই
পর্দার সামনেই হোক আর পিছনেই হোক সংঘাতে প্রত্যেকটা মৃত্যুই অগ্রহণযোগ্য
শুধু দীপ কেনো আর একটাও
শুধু দীপ কেনো আর একটাও সংঘাতময় মুত্যু গ্রহনযোগ্য নয় …………
ঠিক বলেছেন। সহমত প্রকাশ করলাম
ঠিক বলেছেন। সহমত প্রকাশ করলাম
সহমত
সহমত