বর্তমান সময়ে সব চেয়ে বেশি যে লাইনটার কথা মনে পরতেছে সেইটা হইলো
“ভাত দে হারামজাদা ,নাইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো”
একেকজন একেক দাবী নিয়ে মেতে আছে । সবাই জিততে চায় । কেউ কাউরে একটু খানি ছাড় দিতে নারাজ ।
সবাই তাদের মতো আন্দোলন করতেছে , জনগণের নামে । ”জনগণের দাবী ” বলে হরতাল দেয় , আবরোধ করে , আরও কত কি ?
কিন্তু সাধারণ মানুষের কথা কয়জন ভাবে ?
নিজে যখন খেতে পাবে না তখন সে দেশের কথা ভুলে যাবে , যখন তার সামনে তার সন্তান অভুক্ত হয়ে কাতরাবে তখন সে নৈতিকতা ভুলে যাবে , যখন ঘুমনোর জায়গা থাকবে না তখন সে কিছুই মানবে না ।
আপনারা সবাই আছেন নিজেদের ধান্ধায় ।
জনগণ কে ?????
আপনি একা কি জনগণ ?
বর্তমান সময়ে সব চেয়ে বেশি যে লাইনটার কথা মনে পরতেছে সেইটা হইলো
“ভাত দে হারামজাদা ,নাইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো”
একেকজন একেক দাবী নিয়ে মেতে আছে । সবাই জিততে চায় । কেউ কাউরে একটু খানি ছাড় দিতে নারাজ ।
সবাই তাদের মতো আন্দোলন করতেছে , জনগণের নামে । ”জনগণের দাবী ” বলে হরতাল দেয় , আবরোধ করে , আরও কত কি ?
কিন্তু সাধারণ মানুষের কথা কয়জন ভাবে ?
নিজে যখন খেতে পাবে না তখন সে দেশের কথা ভুলে যাবে , যখন তার সামনে তার সন্তান অভুক্ত হয়ে কাতরাবে তখন সে নৈতিকতা ভুলে যাবে , যখন ঘুমনোর জায়গা থাকবে না তখন সে কিছুই মানবে না ।
আপনারা সবাই আছেন নিজেদের ধান্ধায় ।
জনগণ কে ?????
আপনি একা কি জনগণ ?
আপনি হাজার মানুষের কথা কিভাবে শুনলেন ? তাদের আর্তনাদ শুনেছেন ??
শুনেছেন কি তাদের খুদারত সন্তানের চিৎকার ।
খবরের কাগজে কোন এক চিপায় লেখা থাকে ” মা তার সন্তানকে নিয়ে নদীতে ঝাপ দিয়ে মারা গিয়েছে অভাবের তারনায় ”
এর চেয়ে বড় করে লেখা থাকে ” ক্যাটরিনা কাইফ চুম্বন করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করেছে ”
জনগণ জনগণ জনগণ
সবাই এই নাম ব্যাবহার করে । গুরুত্ব দেই না । কারণ আমি আপনি টা শিখি নি ।
ভোটকে জনগণের শক্তি বলেন ?
আমি একজনকে একবার জিজ্ঞেশ করছিলাম ভোট কাকে দিবেন । তখন সে বলেছিল ” যে বেশি টাকা দিবো তারেই দিমু ”
এই হইলো জনগণের শক্তি । দারিদ্রতা না মিটিয়ে ডিজিটালাইজেশন কয়জনের ভাত জোটাবে ।
আগে মানুষের আর্তনাদ শুনেন , তাদের কান্নার শব্দ শুনেন , তাদের পেটের টান বুঝেন পড়ে উন্নত দেশের সাথে পাল্লা দেন ।
একশত বিশতলা বাড়ি করার জন্য আগে নীচের কাজ শেষ করে পড়ে উপরে আস্তে আস্তে উঠতে হয় ।
“ভাত দে…. নাইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো”
কথাটা মনে রাখবেন । পেটে ফাঁকা থাকলে দেশকে কেউ কোন গুরুত্ব দিবে না । আপনাকে মানুষের চাওয়া বুঝতে হবে ।
” স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন ”
এইটা চির সত্য । কিন্তু যে একবার দেশ স্বাধীন করে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে সে কিন্তু পরের বার আর সেই ” একই ভুল ” করবে না ।
তাক লাগানো কথা লিখেছেন।
তাক লাগানো কথা লিখেছেন। শিরোনাম আর সংবাদ ছাপানোর কায়দার মোড়ক উন্মোচনটা দারুণ লিখেছেন।
দেশে কি দুর্বিক্ষ চলছে? নিজে
দেশে কি দুর্বিক্ষ চলছে? নিজে কর্মট না হলে উপোস থাকবেন এটাই স্বাভাবিক।
কাজ কি বাংলালিংক দামে পাইছেন
কাজ কি বাংলালিংক দামে পাইছেন ??? :নৃত্য: :নৃত্য: :নৃত্য:
” স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে
কেউ জনগনের কথা চিন্তা করে না। কে খেতে পারলো কে পারলো না, এটার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল কে ক্ষমতায় থাকলো।
আর পত্রিকা? সেতো কাটতির দিকেই নজর দেয় সবচেয়ে বেশি।
“ভাত দে হারামজাদা ,নাইলে
“ভাত দে হারামজাদা ,নাইলে মানচিত্র চিবিয়ে খাবো”
— এই কথা মনে পরার কোন কারণ নাই!
চলতি বছরের মধ্যেই দারিদ্র্য বিমোচনে বাংলাদেশ জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় (এমডিজি) পৌঁছে যাবে বলে আভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। সম্প্রতি প্রকাশিত আন্তর্জাতিক এ ঋণদাতা সংস্থার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯৯০ সালে বাংলাদেশের ৫৭ শতাংশ মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে ছিল। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০১৫ সাল তা কমিয়ে ২৮ দশমিক ৫ শতাংশে আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে গত এক দশকের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে বিশ্ব ব্যাংক মনে করছে, নির্ধারিত সময়ের দুই বছর আগেই চলতি বছরের শেষ নাগাদ এ লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।
এমন নাটকীয় ঘটনা মাসে কতবার ঘটে? আজ দেশ মঙ্গার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে!! তারথেকে বরং এর থেকে উত্তরনের উপায় কি বলুন! কাজ করুন… যেমন-জনসংখ্যা সমস্যা ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের করনীয়!!
এইযে ব্লগে বা সুধীসমাজে এমন কথা বলেই যায়! যেমন ধরেন হেফাজতের সমাবেশ আল-জাজিরাতে কীভাবে দেখাইছে আর শাহ্বাগেরতা কীভাবে দেখাইছে? আজ পুঁজিবাদী সমাজের এমন বিপণন যুগে তাই কেটিরিনার খবর বড় কাবার পাই… পুঁজিবাদী সমাজের সবচে বড় পন্য হচ্ছে- ধর্ম-নারী আর মানবিক গুনাবলি… আর পুঁজিবাদই হচ্ছে অর্থনৈতিক মুক্তির পথের একটা ষ্টেজ!! একদিন মানবতার জয় হবে, পারলে ভাল কিছু ভাবুন- কাজ করুন! অযথায় বিতর্ক সৃষ্টি করে হিট বারিয়ে লাভ নাই…
আমি অত পরিসংখ্যান নিয়ে ঘুরি
আমি অত পরিসংখ্যান নিয়ে ঘুরি না । আমি চোখের সামনে যা দেখেছি । আপনজনের কাছ থেকে যা শুনেছি তাই লিখেছি ।
এই লেখাটা বেশ আগের কোন এক কারণে লিখছিলাম এখন মনে নাই 😛
এইটা ভাবার কোন কারণ নাই । লেখা বেশি মানুষ পড়লে ভালো লাগে । কিন্তু মানুষ এই লেখা দিলে পড়বে ওই রকম লেখা দিলে পড়বে না ভাইবা লেখি না । জিনিসটা আমি শিখেছি হুমায়ুন আহমেদ আর প্রমথ চৌধুরী এর কাছ থেকে শিখেছি । আমার লেখা একজনও যদি না পড়ে আমার তাতে আপত্তি নাই ।
আমি যেমন আমি তেমনই লিখবো । আমি মানুষের কথা চিন্তা কইরা চলি না । কে কি ভাবল আমি তাতে থোরাই কেয়ার করি 😛
লিংকন-ভাই একমাত্র আপনাকেই
লিংকন-ভাই একমাত্র আপনাকেই দেখলাম ১০০% একমত হওয়ার মত মন্তব্য করতে!!
:salute: :salute: :salute:
আমি যা মন্তব্য করতে
আমি যা মন্তব্য করতে চেয়েছিলাম, তারিক লিং কন ভাই তারচেয়ে বেশি কিছু লিখে ফেলেছে। লিংকন ভাইয়ের সাথে একমত।
(No subject)
:দিবাস্বপ্ন: