একজন নেতা … গরীব ব্যবসায়ীদের সাথে বন্ধুর মত মিশে, টাকা পয়সা সাহায্য করে। ফেন্সিডিল খাওয়া ও শেখাচ্ছে তখন। এরপর সেই ব্যবসায়ী অভ্যাস করে ফেলে। শুরু হয় নিয়মিত টাকা ধার নেয়া। নেতা ও দিচ্ছেন চড়া সুদে। এরপর দোকান বিক্রি … কিনে ফেলছেন নেতা বা নেতার লোকেরা। এক সাথে তিন ব্যবসা।
১-সুদের ব্যবসা
২-মাদক ব্যবসা
৩-কৌশলে দোকান আত্মসাৎ।
নাম শুনবেন? ভাই, আমার ঘাড়ে একটা মাথা।
একজন নেতা … গরীব ব্যবসায়ীদের সাথে বন্ধুর মত মিশে, টাকা পয়সা সাহায্য করে। ফেন্সিডিল খাওয়া ও শেখাচ্ছে তখন। এরপর সেই ব্যবসায়ী অভ্যাস করে ফেলে। শুরু হয় নিয়মিত টাকা ধার নেয়া। নেতা ও দিচ্ছেন চড়া সুদে। এরপর দোকান বিক্রি … কিনে ফেলছেন নেতা বা নেতার লোকেরা। এক সাথে তিন ব্যবসা।
১-সুদের ব্যবসা
২-মাদক ব্যবসা
৩-কৌশলে দোকান আত্মসাৎ।
নাম শুনবেন? ভাই, আমার ঘাড়ে একটা মাথা।
শুনবেন কোথায় কোথায় মাদক বিক্রি হচ্ছে? না থাক। প্রাণ ও ঐ একটাই। কিছুই করার নেই। না ভাই, এতো সাহসী আমি না। আপনাদের মতোই।
খেয়ে ফেললো দেশ টা কে ঐ মাদক ব্যবসায়ীরা। চারদিকে মাদলের ছড়াছড়ি। স্কুল পড়ুয়ারা ও এখন হেরোইন খাচ্ছে। আমি আপনি বা আমাদের নেতারা ও সেইসব মাদক ব্যবসায়ী নিয়ে কথা বলছি না। আমরা বলিনা প্রাণ ভয়ে। নেতারা বলেনা ইনকাম কমে যাওয়ার ভয়ে। অথচ, নেতাদের সন্তানেরা ও মাদকসেবী হয়ে পড়ছে… নেতাদের তাতে কি? ছেলেমেয়েদের হয়তো বিদেশে পাঠিয়ে দিবে। উন্নত চিকিৎসা করাবে। কিন্তু আমাদের মতো মানুষগুলো, আমাদের ছোট ভাই-বোনেরা বা সন্তানদের তো আর ঐ পথ থেকে ফেরার কোন উপায় নেই। তারা এখন খাবে হেরোইন, দু’দিন পর টাকা না পেয়ে খাবে জুতায় লাগানোর পেষ্টিং।
তবে হেরোইন আর ফেন্সিডিল এ চলছে সবচেয়ে বেশী। যারা টাকা ম্যানেজ করতে পারে না, নাকি জুতোর পেষ্টিং খাচ্ছে না শুকছে। এরাই হলো নেতাদের মিছিলের প্রাণশক্তি। টেন্ডারনাজি’র সময় ও এরা সম্পদ। কিন্তু এদের পেছনে কারা? সরকার বদল হওয়ার সাথে সাথে এই ব্যবসায়ীদের নিয়ন্ত্রক রাজনৈতিক নেতার পরিবর্তন হয়। কিন্তু ব্যবসা বন্ধ হয় না। বা ব্যবসায়ী পরিবর্তন হয় না। তবে নতুন ব্যবসায়ী যোগ হয়। আর যারা এই ব্যবসা ছেড়ে ভালো পথে আসার চেষ্টা করে, তারা সব কূল ই হারায়। হুম, আমার এক বন্ধু আছে। অনেকদিন জেলে ছিল। গত আমলে মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত ছিল। ব্যবসা ছেড়ে দেয়ার পর এ্যারেস্ট করা হয়। অনেকদিন জেলে ছিল। কেউ তার পাশে আসেনি। ভালো মানুষেরা পাশে দাড়ায়নি তার, কারণ সে মাদক ব্যবসায়ী। আর নেতারা পাশে দাড়ায়নি, কারণ সে তো এখন আর মাদক ব্যবসায়ী নয়। অনেক টাকা পয়সা খরচ করে আপীলের মাধ্যমে এখন জামিনে আছে। মামলা চালাতে চালাতে এখন আর কিছু নেই।
ওয়াক থু
ওয়াক থু
সারা বিশ্ব জুড়েই মাদক নিয়ে
সারা বিশ্ব জুড়েই মাদক নিয়ে মাফিয়া গ্রুপগুলো সক্রিয়। এটাই বোধ হয় পৃথিবীর সবচে শক্তিশালী এবং হিংস্র চক্র। এদের পেছনে যেই লাগুক তাকে ধ্বংস করে ছাড়ে। জানিনা এর থেকে মুক্তির উপায় কি? জনসচেতনতা বাড়ানো ছাড়া তো কোন উপায় দেখিনা আপাতত। গুরুত্বপুর্ন একটি বিষয়ে লেখার জন্য জামান পায়েল ভাইকে ধন্যবাদ।
ঠিক এটা কিভাবে নির্মূল করা
ঠিক এটা কিভাবে নির্মূল করা যায় তা নিয়ে খুব দ্রুতই ভাবা উচিত
(No subject)
:কানতেছি:
এর থেকে মুক্তির উপায় মনে হয়
এর থেকে মুক্তির উপায় মনে হয় না অন্তত পৃথিবী ধ্বংসের আগে হবে ……………… 😀
মাদক যত না ক্ষতিকর তারচেয়ে
মাদক যত না ক্ষতিকর তারচেয়ে বেশি ক্ষতিকর মনে হয় এর সাথে সংশ্লিষ্টদের