“নিরীশ্বরবাদী” একটি ধর্মীয় অভিঘাত যেখানে “নাস্তিক” কথাটি সম্পূর্ণ একটি দার্শনিক অভিঘাত। শব্দ দুটিতে সূক্ষ্ণ পার্থক্য আছে। “নিরীশ্বরবাদী”তে সামান্য হলেও ঈশ্বরের গন্ধ আছে :ফেরেশতা: , নাস্তিকে ঈশ্বরের গন্ধমাত্রও নেই।
“ঈশ্বর আছেন কিন্তু তার থাকার প্রয়োজন নাই” এমন কথা আমি কখন বললাম। “নাস্তিক” মানে “ঈশ্বর আছেন কিন্তু তার থাকার প্রয়োজন নাই” ব্যাখ্যাটি মোটেই এমন নয়। কারণ “ঈশ্বর আছেন” :ফেরেশতা:
“নিরীশ্বরবাদী” একটি ধর্মীয় অভিঘাত যেখানে “নাস্তিক” কথাটি সম্পূর্ণ একটি দার্শনিক অভিঘাত। শব্দ দুটিতে সূক্ষ্ণ পার্থক্য আছে। “নিরীশ্বরবাদী”তে সামান্য হলেও ঈশ্বরের গন্ধ আছে :ফেরেশতা: , নাস্তিকে ঈশ্বরের গন্ধমাত্রও নেই।
“ঈশ্বর আছেন কিন্তু তার থাকার প্রয়োজন নাই” এমন কথা আমি কখন বললাম। “নাস্তিক” মানে “ঈশ্বর আছেন কিন্তু তার থাকার প্রয়োজন নাই” ব্যাখ্যাটি মোটেই এমন নয়। কারণ “ঈশ্বর আছেন” :ফেরেশতা:
বিজ্ঞানেও এত আগ্রহ। ধর্মবাদীরা তো চিরন্তনেরই পুজারী। আপনি যদি বলেন বিজ্ঞানে চিরন্তন নেই তাহলে আপনাকে লোকে ভুল বুঝবে। ক্লাস এইটের বিজ্ঞান বই পড়া ছাত্রও জানে যে, বিজ্ঞানে অনেক চিরন্তন আছে। যেমন: “শক্তির ধ্বংস বা সৃষ্টি নেই,
চিরন্তন না বুঝলে তো আপনি বিজ্ঞানেও নেই ধর্মেও নেই। চিরন্তন বুঝতে পারে একমাত্র মানুষ। মানুষ ছাড়া কোনো প্রাণীই চিরন্তনের ধারণা করতে পারে না। মানুষ চিরন্তনকে বোঝে বলেই ধর্মেও এত আগ্রহ এক প্রকার শক্তি আরেক প্রকার শক্তিতে রূপান্তর হয়মাত্র” কিম্বা “মহাবিশ্বে মোট শক্তির পরিমাণ ধ্রুব/চিরন্তন।” কিম্বা “আলোর গতি ধ্রুব/চিরন্তন” বিজ্ঞান আর গণিতে এরকম অনেক অনেক ত্বত্ত্বীয় ধ্রুব/চিরন্তন কত যে রয়েছে তার হিসেব করার ব্যাপার।
এমন ভাষ্য বোঝানোর জন্য ভিন্ন শব্দ রয়েছে। “আস্তিক”। আ+অস্তি+ইক। ‘আ’ উপসর্গ দ্বারা আমরা ‘সহ’ ‘সহিত’ ‘পর্যন্ত’ ইত্যাদি বুঝাই। যেমন: আপদমস্তক = পদ (পা) এবং মস্তক (মাথা) সহ/পর্যন্ত। আমূল = মূল সহ (তাই বলে আবার ভারতের গুড়াদুধ কোম্পানী আমুল নয়)। তাহলে “আ+অস্তি+ইক” অর্থ দাঁড়াচ্ছে “অস্তিত্ব সহকারে” মতবাদে বিশ্বাসী। এখন “অস্তিত্ব সহকারে” কথাটি বিশদ করতে হবে। অস্তিত্ব সহকারে অর্থ “অস্তিত্বকে” বা “ভৌত জগতকে” অস্তিত্বে আসতে হয়েছিল বা “অস্তিত্ব গ্রহণ” করতে হয়েছিল। ভৌত জগত বা প্রকৃতিকে যদি অস্তিত্ব গ্রহণ করতে হয়েছিল এমন মতবাদ মেনে নেই তাহলেই প্রশ্ন দাঁড়ায় “কে/ কারা/কী” এটাকে অস্তিত্ব প্রদান করল?
এখানেই প্রাসঙ্গিকভাবে ঈশ্বর-কল্পনার সূচনা হল। এখন যে যেরূপ ইচ্ছা ঈশ্বর কল্পনা করুক। :ফেরেশতা:
(No subject)
:খাইছে: :কনফিউজড:
মাথা আউলায়ে গেলো।
মাথা আউলায়ে গেলো। :মাথানষ্ট:
ৰ্ধম (+) বিঙ্গান = গাঁজাখুরি
ৰ্ধম (+) বিঙ্গান = গাঁজাখুরি গল্প(যা শুনলে আস্তিকদের ৰ্ধমাঙ্গ আবেগে উদ্বেলিত হয়) !!! :O) :O) :O)
আপনারা আশা করেন সব আস্তিকরা
আপনারা আশা করেন সব আস্তিকরা যেন আপনাদের সম্মান করে যেন গালি না দেয় । কিন্তু আপনারে তাদের না করতে পারেন সম্মান ।
যা দিতে পারেন না তা আশা করাও অনুচিত । :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
@জিন্দা জাবের তুহিন>>
যা দিতে
@জিন্দা জাবের তুহিন>>
আমরা যা করি কলম দিয়েই করি, কিন্তু তারা কলমে বিশ্বাসী না। ^#(^
আপানার মাথায় যা তাই কিন্তু
আপানার মাথায় যা তাই কিন্তু কলমে আসে । সুতরাং ………………………
কই থেকে কই গেলো ।বুঝতেই
কই থেকে কই গেলো ।বুঝতেই পারলাম না
শব্দ ভাইঙ্গা ব্যাখ্যা কিভাবে
শব্দ ভাইঙ্গা ব্যাখ্যা কিভাবে করলেন তাই বুঝলাম না । শব্দ ভাঙলে যে অর্থ পাওয়া যায় ঐটা যে সর্বদা গ্রহণযোগ্য না তা জানেন ?
অর্থগত দিক হতে শব্দ তিন প্রকার । যথাঃ
১ – যৌগিক শব্দ , ২ – রুঢ়ি শব্দ ও ৩ – যোগরুঢ় শব্দ /
এই তিনটা জিনিস একটু পড়ে বুঝে দেখবেন ।
বিশ্লেষণ এলোমেলো । যুক্তি
বিশ্লেষণ এলোমেলো । যুক্তি খণ্ডন এভাবে করলে গ্রহণ যোগ্যতা হারায় ।
নাস্তিকতা আস্তিকতা কোনটিই
নাস্তিকতা আস্তিকতা কোনটিই গুছিয়ে লিখেন নি।
গুছিয়ে লিখতে হবে
গুছিয়ে লিখতে হবে
যা লিখছেন, ভালো লিখছেন। আমার
যা লিখছেন, ভালো লিখছেন। আমার লাস্ট প্যারাটা বেসম্ভব ভালো লাগল।
দিবাস্বপ্ন
দিবাস্বপ্ন
ছাড়া ছাড়া মনে হল! লিখনির
ছাড়া ছাড়া মনে হল! লিখনির সামাঞ্জস্যতার অভাব আছে।। লিখতে থাকুন…
আপনার জানা ও জানানোর ইচ্ছা চমৎকার!! :থাম্বসআপ:
ধন্যবাদ সকলকে
ধন্যবাদ সকলকে
পথ হারিয়ে ফেলার মত অবস্থা|
পথ হারিয়ে ফেলার মত অবস্থা| বুঝি নাই