ধর্ম আর বিজ্ঞান;বরাবর তারা একে অন্যের প্রতিদ্বন্দ্বী।মানব ইতিহাসের আদিকাল থেকে, সভ্যতার প্রথম থেকেই প্রত্যেকটি ধর্ম, বিজ্ঞানকে ‘হেয়’ করে এসেছে। গনিতের প্রবাদপুরুষ পীথাগোরাস,মধ্যযুগে গ্যালিলিও থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের জীবিত ‘কিংবদন্তী’স্টিফেন হকিংকেও ধর্মগুরুদের ‘আঁতুড়ঘর’তথা চার্চের সম্মুখীন হতে হয়েছে, নানা কারণে। জগতের উন্নতিসাধনে তাদের অনন্যসাধারণ আবিষ্কারগুলোকে ‘হেয়’ করা হয়েছে, শুধুমাত্র ধর্মের অস্তিত্ব বজায় রাখার জন্যে। কিন্তু, তারপরও বিজ্ঞান থেমে থাকেনি, বরং সে ছুটে চলেছে তার আপন গতিতে, প্রতিনিয়ত আবিস্কার করছে নতুন নতুন তত্ত্ব,তথ্য ও প্রযুক্তি। আমি সর্বদাই বিশ্বাস করি, “ধর্ম আর বিজ্ঞান কখনো একসাথে চলতে পারেনা, বিজ্ঞান তার প্রতিটি আবিস্কারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত ধর্মের অস্তিত্বকে অসাড় প্রমাণ করে যাচ্ছে এবং এটা চলতেই থাকবে”।
আমার এই বিশ্বাস যে অমূলক নয় , তার প্রমাণ বর্তমান সময়ে “বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ধর্মকে প্রমানের” প্রবণতাতেই ধরা পড়ে। ডা. জাকির নায়েক যখন বিজ্ঞানের সত্য-মিথ্যা যুক্তি দেখিয়ে তার ‘ইসলাম’ ধর্মকে ‘বিজ্ঞানসম্মত’ প্রমানের চেষ্টা করে অথবা ইসকন স্যাটেলাইট থেকে পাওয়া ছবি নিয়ে ‘রামসেতু’র অস্তিত্ব প্রমাণ করে ; তখন তাদেরকে শিক্ষিত মানুষ কম ‘গাধা’ বলে বেশী মনে হয় । আহারে!! কি চেষ্টা ‘বিজ্ঞানসম্মত’ ধর্ম প্রতিষ্ঠার ।
ধর্ম ও বিজ্ঞান– যোজন যোজন
ধর্ম ও বিজ্ঞান– যোজন যোজন দুরুত্ব।
এক্সাক্টলি… ধর্মগাধা কতগুলা
এক্সাক্টলি… ধর্মগাধা কতগুলা আছেই এই কামে। লেখাটা আরও একটু বিস্তারিত হলে ভালো হতো। টপিক ভালো ছিল।
আশা করি , সামনে আসবে ।
আশা করি , সামনে আসবে । ধন্যবাদ।
লেখার বিষয়বস্তুর সাথে সহমত
লেখার বিষয়বস্তুর সাথে সহমত জ্ঞাপন করছি / তবে আরও বিস্তারিত লিখলে ভাল হত । লিখতে থাকুন :ফুল:
এই ব্লগে কি নাস্তিকতা লিখা
এই ব্লগে কি নাস্তিকতা লিখা জায়েজ? থাকলে আমি পরবর্তী সময় থেকে বিশ্লেষণ মুলক পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করব।
নাস্তিকতা কি কোন অপরাধ ??? যে
নাস্তিকতা কি কোন অপরাধ ??? যে এটা নিয়ে লিখতে অনুমতি লাগবে। আর এটা তো ‘প্রগতিশীল ব্লগ’, তাই নইকি ?? :চিন্তায়আছি:
আপনার স্বাধীন প্রশ্নববান বা
আপনার স্বাধীন প্রশ্নববান বা লিখা কে জায়েজ করার জন্যে কোন ব্লগকে আইন বর্গা দেয় নি রাষ্ট্র!! আপনি দেশের সংবিধান মেনে লিখবেন!! যদি রাষ্ট্রীয় আইনে বেআইনি হয় তবে তা রাষ্ট্র ব্যবস্থা নিবে… আর আইন জানতে এই লিখটি পড়ুনঃ
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের আলোকে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক স্বাধীনতা
এই আইন তো সাংঘারসিক । এই আইনে
এই আইন তো সাংঘারসিক । এই আইনে তো কোন কিছু লেখাই সমীচীন না । :মাথাঠুকি:
আমার লিখাটি আরেকবার পড়ুন!
আমার লিখাটি আরেকবার পড়ুন! কথায় সাংঘরষিক পোস্টে পয়েন্ট আকারে লিখুন…
(১) কোন ব্যক্তি যদি
(১) কোন ব্যক্তি যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন, যাহা মিথ্যা ও অশ্লীল বা সংশ্লিষ্ট অবস্থা বিবেচনায় কেহ পড়িলে, দেখিলে বা শুনিলে নীতিভ্রষ্ট বা অসৎ হইতে উদ্বুদ্ধ হইতে পারেন অথবা যাহার দ্বারা মানহানি ঘটে, আইন শৃঙ্খলার অবনতি ঘটে বা ঘটার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়, রাষ্ট্র ও ব্যক্তির ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয় বা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা করিতে পারে বা এ ধরনের তথ্যাদির মাধ্যমে কোন ব্যক্তি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে উস্কানী প্রদান করা হয়, তাহা ইহলে তাহার এই কার্য হইবে একটি অপরাধ।
*** এই আইনে তো কেউ না চাইয়াই , আরেকজনের ‘অনুভুতিতে’ আঘাত হান্তে পারবো !!! :মাথাঠুকি:
আহারে!! কি চেষ্টা
আহারে!! কি চেষ্টা ‘বিজ্ঞানসম্মত’ ধর্ম প্রতিষ্ঠার ।
অথচ তারা বুঝে না যখন আমি কোন কিছুকে একটা স্বীকার্য দিয়ে প্রমান করতে যাব তখন স্বীকার্যটাই প্রশ্নাতীতভাবে যথার্থ প্রমানিত হয় ঐ জিনিস বা ব্যাপারটি নয়!!
ভালই লিখেছেন তবে আরও তথ্য-উপাত্ত-প্রমান আর উপমার ভিত্তিতে হলে লিখাগুলো অনেক গ্রহনযোগ্য হয়…
নাস্তিকতা কি কোন অপরাধ ??? যে
নাস্তিকতা কি কোন অপরাধ ??? যে এটা নিয়ে লিখতে অনুমতি লাগবে। আর এটা তো ‘প্রগতিশীল ব্লগ’, তাই নইকি ?? :চিন্তায়আছি:
‘ইস্টিশন’ বিধি সমূহঃ
১. ‘ইস্টিশন’ স্পষ্টভাবেই বাংলাদেশ রাষ্ট্র, বাঙালী জাতি, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের মত স্পর্শকাতর বিষয়গুলোকে আক্রমণ করে পোস্ট, মন্তব্য, ছবি, অডিও, ভিডিও এবং পর্ণো প্রকাশ করার ক্ষেত্রে আপোষহীণ ভূমিকায় থাকবে। কোন সতর্কবাণী ছাড়াই সংশ্লিষ্ট পোস্ট ও ব্যক্তির বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবে ‘ইস্টিশন’ কর্তৃপক্ষ।
২. ‘ইস্টিশন’কে কখনই ধর্ম প্রচারের ক্ষেত্র হিসাবে ব্যবহার করা যাবেনা। যে কোন ধরণের সাম্প্রদায়িকতা, বর্ণবাদ, লিঙ্গ বৈষম্য, ধর্মীয় গোড়ামী এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শত্রু ও গোষ্টি সম্পর্কে ‘ইস্টিশন’ জিরো টলারেন্স দেখাবে। :নৃত্য: :আমারকুনোদোষনাই:
(No subject)
😉
(No subject)
:আমিকিন্তুচুপচাপ: