মনের দু:খে ছাঈদী সাহেব মর্ত্যের অসংখ্য হুর ফেলিয়া চন্দ্রগমন করিলেন…….অনেকের মতে উহা ইসলাম পরিপন্থী । তাহার এই চন্দ্রগমনজনিত দু:সংবাদে হুজুরের ঔরসজাত মুমিন বান্দাগন দেশে তুলকালাম লাগাইয়া দিল । ছাত্রী সংস্থার ছাগীরা ছাঈদীর “হুজুরের” স্বাদ হইতে বঞ্চিত হইয়া বোরকা দিয়া কাছা মারিল….কুনো প্রবলেম নাইক্কা । শবে বরাতের রাতে সব মাপ ।

মনের দু:খে ছাঈদী সাহেব মর্ত্যের অসংখ্য হুর ফেলিয়া চন্দ্রগমন করিলেন…….অনেকের মতে উহা ইসলাম পরিপন্থী । তাহার এই চন্দ্রগমনজনিত দু:সংবাদে হুজুরের ঔরসজাত মুমিন বান্দাগন দেশে তুলকালাম লাগাইয়া দিল । ছাত্রী সংস্থার ছাগীরা ছাঈদীর “হুজুরের” স্বাদ হইতে বঞ্চিত হইয়া বোরকা দিয়া কাছা মারিল….কুনো প্রবলেম নাইক্কা । শবে বরাতের রাতে সব মাপ ।

মাহচুদুর সাহেব কাবা শরীফের গিলাপ পরিবর্তনের ছবি ছাগীয়করন করিয়া ছাপাইল। একের পর এক মিথ্যা সংবাদ দিয়া দেশে প্রায় গৃহযুদ্ধ লাগাইয়া দিছিল আরকি !! “ঘাষের কেল্লা”র ঘাস খাইয়া “আমার তলদেশ” নামক একখানা সংবাদপত্রে উনি হাগু করিতেন । আর সেই হাগু গায়ে মাখিয়া নেচে উঠত ছাগুর দল !! স্যরি , আস্তিকের দল । ধর্ম রক্ষার্থে (!) এইসব পূন্যার্জনকারীদের নিশ্চয় মাপ করা হইয়াছে ।

এইবার আসি পাঙ্খা প্রসঙ্গে । আরে না ভাই গরমে বাতাস করিবার পাঙ্খা না । আকাশে ওড়ার পাঙ্খা । দেখেন নাই হঠাৎ কইরা কইত্থেইক্কা এক বুইড়া উইড়া আসিল; উনি আবার বিমান বা হেলিকপ্টার ব্যতিত চলাফেরা করেন না। যখন সবাই শুনিল ইসলামের হেফাজত করার জন্য তিনি পাঙ্খাযোগে উইড়া আসিয়াছেন, ওরে খোদা বাঙ্গালীর নাচন দেখে কেডা ! জেলে বসিয়া লুইচ্চা সাকা পুনর্বার চোদনা হইয়া গেল !! দেশের মা-বাপেরা সবাই ঝাঁপাইয়া পড়িল হুজুরের মল-মূত্র সংগ্রহে । কিন্তু জানা গেল ইসলামের হেফাজতের ভার আল্লাহ পাঙ্খা শফিরে এখনও দেন নাই । এই দায়িত্ব উনার নিজের কাছেই আছে । তাইলে বলেন তো নিজেরে আল্লার সমান দাবী করিয়া ফেলা ক্ষমতাবান হুজুরমহোদয়কে ক্ষমা করিয়া থাকা যায় ?

বুড়া বয়সে বাবুনগরীর খুব খায়েশ হইল মন্ত্রী হবার । কিন্তু মন্ত্রী হবার দিন বেরসিক পুলিশ তাকে ধরিয়া থানায় লইয়া গেল । কোথায় গেল মন্ত্রিত্ব, আর কোথায় গেল পাঙ্খা হুজুর ! বুড়া বয়সে ডিম থেরাপি খাইয়া কাঁদতে কাঁদতে বাবুনগরী সদ্য সিঙ্গাপুরফেরত এক মানসিক রোগীর নাম বলিয়া দিল । তাহার এক শিষ্য এই দু:খে মাদ্রাসার এক বালককে হেফাজত করে ফেলল । তাহার গেলমানগন ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালনো শুরু করল !! আহারে, কথায় আছে লোভে পাপ-পাপে মৃত্যু । বাবুনগরীর এই লোভজনিত পাপের ক্ষমা কি হইবে না ? হে “……” , বাবুনগরীর “পুটুর” হেফাজত কর !! আমিন ।

(বি:দ্র :- ব্লগারগনের জন্যে কোন ক্ষমা বরাদ্দ নাই ।স্যরি)