একজন লিখেছেন,
“শবে বরাত মানে হালুয়া রুটি খাওয়া নয়। শবে বরাত মানে গরু/খাসীর মাংস দিয়ে ভাতখাওয়া নয়। শবে বরাত হল নিজের খারাপ কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা, একটু রাত জেগে একান্ত ভাবে ইবাদত করা। বছরের ৫ টি উত্তম রাতের মধ্যে শবে বরাতের রাত একটি। আর আমরা হালুয়া রুটি খেয়ে কি আরামসে না কাটিয়ে দি তাৎপর্য@পুরন এই রাতটি!!!”
আমি নিজেকে ধার্মিক দাবি করিনা। আমার ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয়না। তাই বলে আমি ধার্মিকদের অসম্মান করিনা।
একজন লিখেছেন,
“শবে বরাত মানে হালুয়া রুটি খাওয়া নয়। শবে বরাত মানে গরু/খাসীর মাংস দিয়ে ভাতখাওয়া নয়। শবে বরাত হল নিজের খারাপ কৃতকর্মের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা, একটু রাত জেগে একান্ত ভাবে ইবাদত করা। বছরের ৫ টি উত্তম রাতের মধ্যে শবে বরাতের রাত একটি। আর আমরা হালুয়া রুটি খেয়ে কি আরামসে না কাটিয়ে দি তাৎপর্য@পুরন এই রাতটি!!!”
আমি নিজেকে ধার্মিক দাবি করিনা। আমার ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়া হয়না। তাই বলে আমি ধার্মিকদের অসম্মান করিনা।
শবে বরাত নিয়ে অনেকের অনেক মতামত দেখলাম। তবে কথা হলো শবে বরাত এর কথা আল কুরআন এ নাই। আর অনেক মুসলমান এটা পালন করেনা। আমার কথা হলো কেউ পালন করুক না করুক নফল নামাজ পড়লে সওয়াব। তাই বলে আমি ফরজ আদায় না করে লোভের কারনে/ ১বছরের ভাগ্য নির্ধারন হবে সেজন্য নফলের দিকে দৌড়াব??? এটা তো স্মাগলিং এর মত হয়ে গেলো। অল্প পরিশ্রমে প্রচুর টাকা।
যাই হোক, গ্রামের মসজিদে এশার নামাজ পড়ার পর শবে বরাতের নামাজ পড়তে কিছু সময় দেয় তারপর ওয়াজের মত ফযিলত বর্ণনা করে।
ইমাম তার মত ফযিলত বর্ণনা করতেছে আর মসজিদে যে যার মত গল্প/কথা বলতেছে। ছোটরা করলে মানা যায় কিন্তু বড়দেরও একই দশা। কেউ মসজিদের দেওয়ালে হেলান দিয়ে ঝিমাইতেছে। হায়রে অবস্থা। ঘুমানোর জন্য তো বাড়ী আছে মসজিদে কেন???
লোকদেখানো ইবাদাত করলে কিছুই হয়না বরং গুনাহ বাড়ে। নিজেকে পরিবর্তন করুন। কিছু মানুষের জন্যই আজ আস্তিক-নাস্তিক ইস্যু প্রকট আকার ধারন করতেছে। বাঙালী জাতির উপর লজ্জা। বিশ্বের কোথাও এমন হয়না। আমরা নিজেদের দোষ অপরের উপর চাপাইতে খুব ভালো জানি। সমালোচনা আমাদের খুব প্রিয়। আগে নিজে বদলাই।
আমি/আমরা সত্য বলতে শিখি। মিথ্যা কিছু বলে পেছনে সমালোচনা না করে সামনে সত্যটা প্রকাশ করে দেই। আর ধর্মীয় বিষয় নিয়ে বেশী টানাটানি করাও ঠিক না। শুধু চোখের সামনে যা ঘটছে তা লিখছি। বানানো কিছু বলে কাউকে বিভ্রান্ত করতে চাইনা।
যা করবেন নিজের মত করেন। মানুষকে বেশী জ্ঞান দেওয়া উচিত না। তাতে করে বেশী বুঝতে চায়। বেশী বুঝলে সমস্যা। বেশী ঘাটাঘাটি করাটা বেশী বুঝা। 😛
আবার বলছি লোকদেখানো কিছু করা উচিত না। তাতে সাময়িক কিছু হলেও ক্ষতি বেশী হয়।
শবে বরাতে হালুয়া রুটি খাওয়া
শবে বরাতে হালুয়া রুটি খাওয়া অন্যায় মনে করি। এই রাতে হয়ত অনেকে না খেয়ে আছে, আর অন্যরা মজা করছে!
এইটাই আমাদের এই অন্তঃসারশূন্য
এইটাই আমাদের এই অন্তঃসারশূন্য সমাজের মূল চেহারা…
আমাদের হলের মসজিদের ইমাম
আমাদের হলের মসজিদের ইমাম সাহেবের একটা কথা মনে পড়ে গেলো। উনি বলতেন আমাদের দেশে কেউ যদি ঈদের নামাজ না পড়ে তাইলে মানুষ তার সম্পর্কে বলে- তুই কি মুসলমান? ঈদের নামাজও পড়িস না?
অথচ ঈদের নামাজ হচ্ছে ওয়াজিব। আর ডেইলি পাঁচ ওয়াক্ত ফরজ নামাজের খবর নাই।
হুম । হুজুগে ধর্ম প্রান মানুষ
হুম । হুজুগে ধর্ম প্রান মানুষ গুলা কি আদৌ এসব বুঝবে? একটা কালচার এ পরিনত হয়ে গেছে এসব । :মাথাঠুকি:
(No subject)
:কনফিউজড: :আমারকুনোদোষনাই:
ঠিক বলেছেন কালচার
ঠিক বলেছেন কালচার