ইদানিং খুব লিখতে ইচ্ছা করে।’ইচ্ছা করে’ বললে আসলে ব্যাপারটা ঠিক ভাবে বলা হয় না।কারন অনুভূতিটা ইচ্ছা করা থেকে একটু আলাদা।একটু বেশী গাঢ়।যার সাথে হয়ত তুলনা করা যায় তীব্র আকর্ষণের।অথবা গভীর তৃষ্ণার।তীব্র আকর্ষণ বা গভীর তৃষ্ণার মতই এই অনুভূতিটা আমাকে আচ্ছন্ন করে ফেলছে দিন দিন।
কিন্ত শুধু লেখার তৃষ্ণা জাগলেই যদি লেখা যেত!ভিতরেও তো কিছু থাকতে হয়।কিছু একটা লেখার জন্যে সামনে খাতা ছড়িয়ে,হাতে কলম নিয়ে বসে থাকি ঘন্টার পর ঘন্টা।অপলক চোখে চেয়ে থাকি সামনের জানালা ছাড়িয়ে বাইরে।ব্যক্তি নিজেকে আটকে ফেলি অদ্ভুত এক আত্মসম্মোহনে।হণ্যে হয়ে দেখা খুঁজতে থাকি একটি গল্পের।কিন্তু……
ইদানিং খুব লিখতে ইচ্ছা করে।’ইচ্ছা করে’ বললে আসলে ব্যাপারটা ঠিক ভাবে বলা হয় না।কারন অনুভূতিটা ইচ্ছা করা থেকে একটু আলাদা।একটু বেশী গাঢ়।যার সাথে হয়ত তুলনা করা যায় তীব্র আকর্ষণের।অথবা গভীর তৃষ্ণার।তীব্র আকর্ষণ বা গভীর তৃষ্ণার মতই এই অনুভূতিটা আমাকে আচ্ছন্ন করে ফেলছে দিন দিন।
কিন্ত শুধু লেখার তৃষ্ণা জাগলেই যদি লেখা যেত!ভিতরেও তো কিছু থাকতে হয়।কিছু একটা লেখার জন্যে সামনে খাতা ছড়িয়ে,হাতে কলম নিয়ে বসে থাকি ঘন্টার পর ঘন্টা।অপলক চোখে চেয়ে থাকি সামনের জানালা ছাড়িয়ে বাইরে।ব্যক্তি নিজেকে আটকে ফেলি অদ্ভুত এক আত্মসম্মোহনে।হণ্যে হয়ে দেখা খুঁজতে থাকি একটি গল্পের।কিন্তু……
বৃথা,,নিজের দীর্ঘশ্বাসের শব্দে নিজেই ফিরে আসি বাস্তবে।নিজের অপারগতায় নিজেই দিশেহারা অনুভব করতে থাকি।এতক্ষণের পলকহীন চোখের ক্লান্ত ফোঁটাটা টুপ করে কখন যেন ঝরে পড়ে,খেয়াল করিনা।অভিমান সব দৃষ্টিপথেই ছুড়ে দিতে থাকি আকাশের দিকে।
কিন্ত হাল ছাড়ি না,ছাড়ব কিভাবে?আকন্ঠ তৃষ্ণায় আমার যে ততক্ষণে হাহাকার করা বাকি।দিশেহারা হয়ে হাতরে বেড়াই মনের একোণ আর ওকোণ। অনুভূতিগুলি ছটফট করে প্রকাশ হবার ব্যক্ত আশায়।লাভ হয় না কোন।তাদের সে ছটফটানি আমি সাজাতে পারিনা শব্দমালায়,আঁকতে পরিনা ছড়ানো খাতার পাতায় পাতায়।
হতাশ লাগে,ধরতে পারি না সমস্যাটা আসলে কোথায়।অনুভূতিরূপী গল্পগুলোকে কেন শুধু দেখতে পারি,বুঝতে পারিনা।সহজ সরল আবেগগুলোকে কেন জড়াতে পারিনা কালির জালে?এদিকে যে আমার প্রবল তৃষ্ণা,,দিনে দিনে শুধু বাড়তেই থাকে…।