আজকের আকাশটা মোটেও নীল নয়,সকালের দিকে ঝড় বৃষ্টি হলেও এখন রোদ,কিন্তু আকাশ নীল নয়!
মুখ ভর্তি খোঁচা খোঁচা দাড়ি নিয়ে শেভিং মশিনটা চালিয়ে দিতেই ওপাশ থেকে একটা পাখী উড়ে গেল!
”ফিঙ্গে”
পাখিটা বিলুপ্ত নয়,নামটা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে!কতদিন পর ফিঙ্গে পাখীর নাম মনে পড়লো!আর অবাক হয়ে লক্ষ করলাম আমি নিজেই একটা ফিঙ্গে পাখী;
আমি আছি অথচ আমি যেন নেই,আজন্ম পরিচিতো ঘরের এক চিরচেনা কোনায় নিজেকে আবিষ্কার করে করে চমকে উঠি!এ যেন ভুল সময়ে পড়ে আছি আমি।
আজকের আকাশটা মোটেও নীল নয়,সকালের দিকে ঝড় বৃষ্টি হলেও এখন রোদ,কিন্তু আকাশ নীল নয়!
মুখ ভর্তি খোঁচা খোঁচা দাড়ি নিয়ে শেভিং মশিনটা চালিয়ে দিতেই ওপাশ থেকে একটা পাখী উড়ে গেল!
”ফিঙ্গে”
পাখিটা বিলুপ্ত নয়,নামটা বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে!কতদিন পর ফিঙ্গে পাখীর নাম মনে পড়লো!আর অবাক হয়ে লক্ষ করলাম আমি নিজেই একটা ফিঙ্গে পাখী;
আমি আছি অথচ আমি যেন নেই,আজন্ম পরিচিতো ঘরের এক চিরচেনা কোনায় নিজেকে আবিষ্কার করে করে চমকে উঠি!এ যেন ভুল সময়ে পড়ে আছি আমি।
”ফিঙ্গে”
সবাই মনের খাচায় ময়না পুষে সুখ পায়,ফিঙ্গেরা ঘুরে বেড়ায় একা!
বেচে থাকে অথচ অস্তিত্বহীন!
আমি পরাশ্রয়ী কোকিল হতে চাইনি,নাহয় নাইবা সুকণ্ঠ পেলাম!
অথবা সুদর্শন ময়না টিয়ে—-
হতে চাইনি!
আমি ফিঙ্গে পাখী!
কেউ মনে রাখুক বা না রাখুক
ফিঙ্গে পাখী বেচে আছে,
বেচে আছি আমি;
আমি বেচে আছি।
মুটামুটি লেগেছে…
লিখতে
মুটামুটি লেগেছে…
লিখতে থাকুন!!
গদ্য কবিতা হলেও কিছু তার
গদ্য কবিতা হলেও কিছু তার মধ্যে একটা ছন্দ থাকে। ছন্দের সেই অভাবটা বোধ করলাম।
ছন্দ থেকে কাব্যের দিকে বেশী
ছন্দ থেকে কাব্যের দিকে বেশী নজর দিলে ভাল হয় বোধহয়…
যেমন ধরেনঃ
“…মানুষের পায়ের কাছে বসে থাকি
তার ভিতরের কুকুরটাকে দেখব বলে…” –সুনীল!
আমার কাছে খুব অসাধারণ এক কাব্যিক ছন্দ মনে হয় এই সিম্পল লাইনদ্বয় কেও…
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ 🙂
কবিতার যতগুলা ফরম্যাট আছে
কবিতার যতগুলা ফরম্যাট আছে -একটাও মানা হয় নি এখানে । কথাকাব্য টাইপ হইছে । তবে অনুভুতির প্রকাশগুলা ভাল লাগছে /।
(No subject)
:অপেক্ষায়আছি: :মাথানষ্ট:
আমি ফরমেট টরম্যাট বুঝিনা।ভাল
আমি ফরমেট টরম্যাট বুঝিনা।ভাল লাগছে
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা নিবেন
ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা নিবেন 🙂