ফেব্রুয়ারীর পাঁচ তারিখ। কাদের মোল্লার রায় হবে, বহুল প্রতিক্ষিত রায়, অনেক আবেগের রায়। আগের রাতে প্রচন্ড জ্বর এসেছিল। সারারাত ঘুম হয় নাই। চোখে জ্বালা পোড়া হচ্ছিল। তারপরেও টিভির সামনে ঠায় বসেছিলাম। টিভি স্ক্রলে দেখতে পেলাম যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে। মুহুর্তের মধ্যে জমে পাথর হয়ে গেলাম। মাথা শরীর কাজ করছিলো না। সিদ্ধান্ত নিলাম ঘুম দিবো, তারপরে সবার সাথে কথা বলে কিছু করতে হবে। এর মধ্যে বাঁধন স্বপ্নকথক মামা ফোন দিয়ে ইভেন্টের কথা জানিয়ে সবাইকে জানান দেয়ার কথা বললো।
ফেব্রুয়ারীর পাঁচ তারিখ। কাদের মোল্লার রায় হবে, বহুল প্রতিক্ষিত রায়, অনেক আবেগের রায়। আগের রাতে প্রচন্ড জ্বর এসেছিল। সারারাত ঘুম হয় নাই। চোখে জ্বালা পোড়া হচ্ছিল। তারপরেও টিভির সামনে ঠায় বসেছিলাম। টিভি স্ক্রলে দেখতে পেলাম যাবজ্জীবন কারাদন্ড হয়েছে। মুহুর্তের মধ্যে জমে পাথর হয়ে গেলাম। মাথা শরীর কাজ করছিলো না। সিদ্ধান্ত নিলাম ঘুম দিবো, তারপরে সবার সাথে কথা বলে কিছু করতে হবে। এর মধ্যে বাঁধন স্বপ্নকথক মামা ফোন দিয়ে ইভেন্টের কথা জানিয়ে সবাইকে জানান দেয়ার কথা বললো।
অনলাইনে যাকে যাকে পাইলাম আসতে বললাম। আসলে অফলাইনে এক্টিভিটি আছে খুব কম লোকেরই। সব মিলিয়ে শ’দুয়েক লোক তখন। আমার ফোন লিস্টে যতজনের নাম্বার আছে সবাইকে ফোন দিলাম। তারপরেই ছুটলাম শাহবাগে। রিকশায় থাকতেই ফোনে কয়েকজন জানালো শিবির নাকি এই রায়ে মিষ্টি বিতরন করছে। রাগে শরীর থরথর করে কাপছিল।
তারপরে সেখানে গিয়ে প্রথমে সিদ্ধান্ত হলো ট্রাইবুনাল যাবো মিছিল নিয়ে। সে সিদ্ধান্ত বাতিল করা হলো। তারপরে সবাই সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে মানববন্ধন করলাম। সেখান থেকে মিছিল নিয়ে রাস্তা আটকে দেয়া হলো। সেই শুরু আমাদের কাদের মোল্লার ফাঁসীর দাবীতে শ্লোগান দেয়া। সেখানে আমাদের সাথে যোগ দিলো লাখ লাখ বিক্ষুব্ধ মানুষ। তারপরে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী আমাদের সমর্থন দিলেন। সংসদে বিল পাশ হলো দাবীর মুখে। জামাত নিষিদ্ধ হবে বলে একের পর এক ওয়াদা আসতে লাগলো।
কাদের মোল্লার শুনানী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে শেষ হয়ে যাবার কথা। আন্দোলন চলাকালীন সময়ে সেরকমই জানতাম আমরা। কিছুদিন আগে সাংবাদিকেরা যখন আমাদের এক মন্ত্রী’কে এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করে তিনি বলেন- ৬০ দিনের মধ্যে শেষ করার বাধ্যবাধ্যকতা নাকি আদালতের নাই। যে সময়সীমা দেয়া হয়েছে তা নির্দেশনামুলক।
আমরা ছোট মানুষ। রাজনীতি আমরা করি নাই, আইনজ্ঞও না। তাই এই শুভঙ্করের ফাঁকি তখন ধরতে পারি নাই। আজ ১২’ই জুন, ৬০ দিন অতিক্রান্ত হয়ে গেলো। কাদের মোল্লার শুনানীর রায় আর আসলো না। কিছু অনুমানভিত্তিক তারিখ মাঝে সাঝে শোনা যাচ্ছে। যাই হউক, আমরা এখন নির্দেশনামুলক সময়ের রায়ের অপেক্ষায় আছি।
কিছুদিন আগে বঙ্গবন্ধু সেতুতে হাইকোর্টের এক বিচারপতির গাড়ি আটকে টোল চাওয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরন করা হয় সেখানকার এক কর্মচারী’কে। তার অপরাধ সে ছিল তার দায়িত্বের প্রতি অবিচল। আমাদের মাননীয় বিচারকেরা তাদের অধিকারের সামান্য ত্রুটি হলেও টোল প্লাজার সামান্য একজন কর্মচারীকে ছাড়েন না। তাকে যতদূর সম্ভব উপযুক্ত শিক্ষা দেয়া হয়।
আমরা লক্ষ লক্ষ জনগন কাদের মোল্লার ফাঁসির দাবী করেছিলাম। সে প্রেক্ষিতে সংসদে আইন প্রনয়ন করা হয়েছিল। সেখানে নির্ধারিত ৬০ কার্যদিবসেও শেষ হয়নি শুনানীর কাজ, ঘোষিত হয়নি আমাদের কাংখিত রায়। অথচ এই লক্ষ জনগনের টাকাতেই তাদের গাড়ি চলে, কোয়ার্টার হয়, বেতন হয়, নানান প্রটোকলের ঠাটবাট হয়। তাহলে আমাদের দাবী কতটুকু অগ্রাধিকারের দাবী রাখে তাদের কাছে? আমরা আসলে কে? আইনের জন্য কি এইদেশ স্বাধীন হয়েছিল? নাকি মানুষের অধিকারের জন্য? তাদের দায়বদ্ধতা আসলে কার কাছে?
সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনই ছিলো আমার দেয়া প্রথম বারের মতন ভোট। আমি আওয়ামি লীগ দেখে ভোট দেই নাই। কারন বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ আর শেখ হাসিনার আওয়ামি লীগ এক না। হয়তো ভোট দিতেই যেতাম না। শুধু মাত্র গিয়েছিলাম যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে, জামাত শিবির নিষিদ্ধ হবে এই আশাতে; আর তেমন কিছুই চাইবার ছিলো না। কিন্তু সে আশাতে এখন গুঁড়ে বালি। জামাত নিষিদ্ধের কথা বললেই এখন হাইকোর্ট দেখানো হয়। ফাঁসী আটকে আছে শুনানিতে। গোলাম আযমসহ অনেকের রায় এখনো হয়নি, তবে গাধাকে মুলা ঝুলিয়ে হাটানোর মতন এইতো হবে হচ্ছে। এরপরে আছে আবার শুনানির ফাটকা। মোদ্দাকথা, আওয়ামি লীগের এই আমলে হলো না আমাদের আশাপূরণ ।
অল্পকিছু হবে হয়তো দেখতে পাবো। তবে যুদ্ধাপরাধীর বিচার নিয়ে আওয়ামি লীগের এই নাটক একদমই পছন্দ হলো না। আমরা তরুনেরা ঝুলে থাকবার জন্য কাউকে ভোট দেইনি। আরো একবার ক্ষমতায় আসার জন্য এই ধীর গতির প্রক্রিয়া আমরা প্রত্যাখ্যান করলাম।
প্রিয় আওয়ামি লীগ, যুদ্ধাপরাধী’দের ফাঁসী চাই। জামাত শিবির নিষিদ্ধ চাই। তাই এইবারের ভোটও তোমার। কিন্তু যেভাবে আমাদের আবেগ নিয়ে খেলে ভোট দিতে বাধ্য করলে তা পছন্দ হলো না। তোমরা এত নাটক না করে ওয়াদা পূরণ করলে আনন্দ চিত্তেই আবার ভোট দিতাম। আবেগ নিয়ে খেলার দায়ে আহত হবার অভিযোগ তুলতাম না।
হে রাজনীতিবিদেরা- এই দিন দিন নয়, আরো দিন আছে। ইতিহাস স্মরন করুন। পৃথিবীর বিশেষ অনেকগুলো জাতি দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে ছিলো। একদিন তাদের ঘুম ভাঙ্গে। তারপর পরম ক্রোধে ঝেটিয়ে বিদায় করে সমস্ত ক্লেদ।
আমাদের চোখের পাতা নড়ছে। শাহবাগে লক্ষ লক্ষ মানুষের দাবীভরা শ্লোগান সে প্রমানের পুর্ভাবাসই দিয়েছে। যে কোন মুহুর্তে দীর্ঘ ঘুম ভেংগে যেতে পারে। সেদিন জামাত শিবির’কে পায়ের নীচে পিষে ফেলা হবে। আপনাদের ভাগ্য নির্ভর করবে কর্মের উপর। সেদিন কর্মই হবে মুক্তির চাবিকাঠি।
/সেদিন জামাত শিবির’কে পায়ের
:কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা:
/সেদিন জামাত শিবির’কে পায়ের নীচে পিষে ফেলা হবে। আপনাদের ভাগ্য নির্ভর করবে কর্মের উপর। সেদিন কর্মই হবে মুক্তির চাবিকাঠি। /
:শয়তান: :শয়তান: :শয়তান:
হে রাজনীতিবিদেরা- এই দিন দিন
পুরা সহমত পোষণ করছি । আর যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ওয়াদা এই সরকারের মেয়াদে পূরণ হবে না । পূরণ হলে পরবর্তী নির্বাচন এর ইস্যু পাবে না তারা । নোংরা রাজনীতির আওতামুক্ত আওয়ামীলীগ হতে পারল নাহ । বঙ্গবন্ধুর আদর্শে গড়া দলটির কাছে জাতির প্রত্যাশা ছিল অনেক । কিন্তু নাহ । বিনিময়ে শুধু হতাশা । :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস:
না পূরণ হচ্ছে না। এই ঝুলিয়ে
না পূরণ হচ্ছে না। এই ঝুলিয়ে রাখা ওয়াদা নির্বাচনী প্রচারণায় আবার ব্যবহার করা হবে :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস: :দীর্ঘশ্বাস:
ইতিহাসের সবচাইতে বড় শিক্ষা
ইতিহাসের সবচাইতে বড় শিক্ষা হচ্ছে আমাদের রাজনীতিবিদরা কখনই ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না।
আপনি না হয় আওয়ামী লীগকে ভোট
আপনি না হয় আওয়ামী লীগকে ভোট দিলেন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে এই আশায়, কিন্তু যাকে ভোট দিয়ে ছিলেন তিনি কি এলাকাবাসীর জন্য কিছু করেছেন ? জাতীয় সংসদ নির্বাচন শুধুমাত্র একটা ইস্যুর মধ্যে দিয়ে পার করে দেবে আওয়ামী লীগ !!! দল হিসেবে আওয়ামী লীগ এবং জোট হিসেবে মহাজোট কি সরকার পরিচালনায় সফল ?
আওয়ামী লীগ যদি মনে করে থাকে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঝুলিয়ে রেখে সাধারণ মানুষের ভোট পাবে, সরকার গঠন করবে তাহলে অনেক বড় ভুল করেছে। বরং এরকম ঝুলিয়ে না রেখে, দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের মত দ্রুততার সাথে বিচার কাজ সম্পাদন করত এবং রায় প্রদান করে তা বাস্তবায়ন করত ভোটের ক্ষেত্রে সেটা হত অনেক কার্যকরী।
পুনশ্চঃ স্মৃতিচারণ কইরা মনটাই খারাপ কইরা দিলেন 🙁
এরকম ঝুলিয়ে না রেখে, দ্রুত
এই কথাটা যদি তাহাদের মাথায় একটু প্রবেশ করাতে পারতাম… :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
কিছুদিন আগে বঙ্গবন্ধু সেতুতে
কিছুদিন আগে বঙ্গবন্ধু সেতুতে হাইকোর্টের এক বিচারপতির গাড়ি আটকে টোল
চাওয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে প্রেরন করা হয় সেখানকার এক
কর্মচারী’কে। তার অপরাধ সে ছিল তার দায়িত্বের প্রতি অবিচল। আমাদের
মাননীয় বিচারকেরা তাদের অধিকারের সামান্য ত্রুটি হলেও টোল প্লাজার
সামান্য একজন কর্মচারীকে ছাড়েন না। তাকে যতদূর সম্ভব উপযুক্ত
শিক্ষা দেয়া হয়।
ইস্টিশন মাষ্টারের দৃষ্টি
ইস্টিশন মাষ্টারের দৃষ্টি আকর্ষন করছি- ব্লগের শিরোনাম পছন্দ হয় নাই বলে পরিবর্তন করে দিলাম। কিন্তু সব শেয়ারে আগের শিরোনামই দেখাচ্ছে, এমনকি নতুন করে শেয়ার দিলেও। পরিত্রান পাওয়ার উপায় কি?
আরেকবার হুংকার দিয়ে উঠতে হবে।
আরেকবার হুংকার দিয়ে উঠতে হবে। এক হুংকারেই সব লন্ডভন্ড করে দিতে হবে আমাদের। আমাদের দেশপ্রেম নিয়ে রাজনীতিবিদদের নোংরা খেলা বন্ধ করতে হবে। নিজেদের দাবি আদায় করে নিতে হবে। প্রতিটি নর্দমার কীটের ফাঁসি হবে এই বাংলায়। কোন জারজ রাজনীতি করতে পারবে না আমার দেশে।
আমাদের মা বাবাকে বুঝাতে হবে
আমাদের মা বাবাকে বুঝাতে হবে ধানের শীষ নৌকা ছারাও না ভোটের অপশন আছে। আওয়ামিলীগ আবারও মুক্তিযুদ্ধ কে ব্যবহার করতে চাচ্ছে।
সমস্যা হচ্ছে আমাদের সামনে আর
সমস্যা হচ্ছে আমাদের সামনে আর কোন বিকল্প নাই যারা ক্ষমতায় এসে রাজাকার’দের বিচার করবে। এই দেশের প্রগতিশীল শক্তিরা শতধায় বিভক্ত।
তবে শ্যুন্যস্থান বেশীদিন শূন্য থাকে না, প্রকৃতির এই নিয়মটাই এখন আশা ভরসাস্থল।
নতুন নেতৃত্ব দেবে কে ভাই
নতুন নেতৃত্ব দেবে কে ভাই সকলেই বানানো রাস্তায় হেটে তারাতারি ও সহজে এগুতে চায়!
সেইদিনটার কথা আবার ও মনে পড়ে
সেইদিনটার কথা আবার ও মনে পড়ে গেল ।অসাধারন লেখা
হে রাজনীতিবিদেরা- এই দিন দিন
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আমরা তরুনেরা ঝুলে থাকবার জন্য
প্রিয় আওয়ামি লীগ,
লাইনটা চমৎকার… যদি প্রধানমন্ত্রী ব্লগিং করতেন ভালই হত!
দুই-একটা ফাঁসি হলে উল্লাস করে ভোট দিতে যেতাম ২৯ বছর বয়সের প্রথম ভোট… :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি:
কী বলেন তারিক ভাই, ডিজিটাল
কী বলেন তারিক ভাই, ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী – তিনি ব্লগিং করেন না !?!?
আপনার মনস্কামনা পূরণ হোক, দু – একটা ফাঁসি হোক । আপনি প্রথম বার ভোট দিতে যান ।
”হে রাজনীতিবিদেরা- এই দিন
”হে রাজনীতিবিদেরা- এই দিন দিন নয়, আরো দিন আছে। ইতিহাস স্মরন করুন। পৃথিবীর বিশেষ অনেকগুলো জাতি দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে ছিলো। একদিন তাদের ঘুম ভাঙ্গে। তারপর পরম ক্রোধে ঝেটিয়ে বিদায় করে সমস্ত ক্লেদ।”
চমৎকার!!!!
একেবারে সবার মনের কথাগুলা বলে
একেবারে সবার মনের কথাগুলা বলে দিছেন। :bow: :bow: :bow:
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ অতি চালাকের মতো খেলায় মাতছে। অতি চালাকের পরিনতি কি হয় আশা করি জেনেই খেলতে নেমেছে।
লেখাটা স্টিকি করার দাবী
লেখাটা স্টিকি করার দাবী জানাইলাম।
এখন যদি বলি এমনি হবে আগেই
এখন যদি বলি এমনি হবে আগেই জানতাম । তো বলবেন, ‘হ, আপনে তো সবজান্তা শমসের ‘ । কিন্তু যে দল জাতির পিতা কে হাঁটে – মাঠে – ঘাটে সকাল সন্ধ্যা বেচতে একটুও কসুর করেনা । যার বিচার নিয়াও রাজনীতি করতে পারে সেই দল এই ইস্যু কে পুঁজি করে আমাদের কে জিম্মি করে আরেকবার ক্ষমতায় আসতে চাইবে, এটাই স্বাভাবিক । এবং আসলেই আমাদের কিছু করার নেই আওয়ামীলীগ কে ভোট দেওয়া ছাড়া । দুঃখজনক হলেও সত্য প্রকৃত অর্থে কোন তৃতীয় শক্তির উত্থান আজও হলনা । তবু আশায় বুক বাধি আমাদের কাঙ্ক্ষিত রাজনৈতিক দল আমরা পাবো – প্রচণ্ড ধংসের মধ্য থেকে ।
আর মহামান্য বিচারপতির ওই ঘটনা এবং কর্মচারীর শাস্তি পাওয়া ইতিহাসের সামন্ততান্ত্রিক মানসিকতার কথা মনে করিয়ে দেয় । আরও করুণভাবে বললে দাস ব্যবস্থার কথা মনে আসে । সুপ্রিম ক্ষমতার কাছে আমরা আসলে দাস বৈ আর কিছু কী ???
জীবনের কিছু অভূতপূর্ব সমস্য
জীবনের কিছু অভূতপূর্ব সমস্য কেটেছিল ফেব্রুয়ারি ৫ থেকে — অনেক আশা নিয়ে রাজপথে বসে ছিলাম — নীতি নির্ধারকরা আমাদের বসিয়েই রাখলো … বসেই আছি —
সহমত পোষণ করছি
সহমত পোষণ করছি
:মাথাঠুকি:
আওয়ামী লীগের নেতারা কি মনে
আওয়ামী লীগের নেতারা কি মনে করে তারাই চালাক আর আমরা আম পাবলিক গাধা তাইলে বড় ভূলটা করে বসবেন… এত কোন সন্দেহ নাই…
৩য় কোনও শক্তি না আসলে, যত
৩য় কোনও শক্তি না আসলে, যত যাইই করেন না কেন, এই দুই পার্টি আম্লীগ আর জামাত আমাগো পুন মাইরাই যাবে। (বিম্পীরে গোনায় ধরি না)
চুদুরবুদুর কইরেন
চুদুরবুদুর কইরেন না……………….ফাসিতে না ঝুলাইলে রক্ষা নাই কইলাম
দেশের প্রতিটি মানুশের মন
দেশের প্রতিটি মানুশের মন জুগিয়ে রাজনীতি করা যায় না বা শাসন করা যায়না, শত্রু থাকবেই তাই বলে বন্ধুকে কাছে না রেখে না বুঝে আপোষের রাজনীতি ঘৃণা করি
আওয়ামীলীগের ভোটের রাজনীতির
আওয়ামীলীগের ভোটের রাজনীতির কৌশল যে ভুল ছিল, এটা চার সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনী ফলাফলই প্রমাণ করে দিয়েছে। ফেসবুকের গালিবাজ আওয়ামী পান্ডারা তাদের সরকারের ব্যর্থতা ঢাকতে এখন দোষ চাপাচ্ছে ফেসবুকের তিন/চারজন উগ্র নাস্তিকের উপর। আজকে ফেসবুকে বিরাট বিনোদুন চলছে।
আমাদের সাথে যেই ফাইজলামিটা
আমাদের সাথে যেই ফাইজলামিটা সরকার করসে তার প্রতিকার ও আমরা চাইতে পারতেসি না কারন বিকল্প নাই। এর থেকে বড় প্রতিবন্ধিতা আর কি হতে পারে?