১) বৃষ্টি নেই, ভ্যাপসা গরম সাথে মাথার ওপর কড়া রোদ! তবু আজ নাকি বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন! আবহাওয়া দেখে বোঝার উপায় নেই। মনেও নেই!
-এনেছো?
-কি?
-কদম ফুল?
-কদম দিয়ে কি হবে? পাল্টা প্রশ্ন করি আমি।
কুমারি কড়া চোখে তাকালেন।
-তোমার প্রথম অপরাধ, তুমি কদম ফুল নিয়ে আসোনি। দ্বিতীয় অপরাধ, তুমি পাল্টা প্রশ্ন করার সাহস দেখাছো। তোমার শাস্তি কি দিব?
১) বৃষ্টি নেই, ভ্যাপসা গরম সাথে মাথার ওপর কড়া রোদ! তবু আজ নাকি বর্ষা ঋতুর প্রথম দিন! আবহাওয়া দেখে বোঝার উপায় নেই। মনেও নেই!
-এনেছো?
-কি?
-কদম ফুল?
-কদম দিয়ে কি হবে? পাল্টা প্রশ্ন করি আমি।
কুমারি কড়া চোখে তাকালেন।
-তোমার প্রথম অপরাধ, তুমি কদম ফুল নিয়ে আসোনি। দ্বিতীয় অপরাধ, তুমি পাল্টা প্রশ্ন করার সাহস দেখাছো। তোমার শাস্তি কি দিব?
আমি মুখ টিপে রেখেছি। এই পরিস্থিতিতে চুপ থাকাই নিরাপদ। কথা বেরুলেই, ফুসে উঠতে পারেন তিনি।
-যাও বাসায় যাও। তোমাকে এখানে থাকতে হবে না।
-কেন? আমি কি করলাম?
-আবার প্রশ্ন? তুমি তৃতীয় অপরাধ করে ফেলেছো।
আমি ক্যাবলার মত তাকাইয়া আছি। চুপচাপ।
-তুমি এই মুহুর্তে বাসায় যাবা। ঠিক আছে?
-ঠিক আছে।
২) মেজাজ খারাপ করে আর বাসায় গেলাম না। ছবির হাটে আসলাম, দেখি জিতু ভাই।
-সিয়াম কদম ফল কই পাওয়া যায়?
-গাছে।
-গাছটা কোথায়?
-আপনি একটা ছাত্র সংগঠনের কেন্দ্রীয় নেতা, এটাই জানেন না?
– বেশি কথা বলিস না। কোথায় পাওয়া যায়, এটা বল।
– আমি জানি না! :p
জিতু ভাই মাইর দেয়ার ট্রাই করলেন! আমি সরে আসলাম। একটু থেমে আমি জিগেস করলাম।
– ভাই, কদম ফুলের ইংরেজী কি?
-জানি না রে ভাই।
-এটাই জানেন না?
– বেশি প্যাক প্যাক করিস না। ইংরেজীটা বল।
-আমিও জানি না!! :p
– আচ্ছা জিতু ভাই, আজকের ঘটনাটা কি? কদম ফুল নিয়ে এত মাথা ব্যাথা ক্যান? ঘটনা কি?
– এটাই জানিস না?
– আপনি জানেন?
– জানি। কিন্তু বলবো না। :@
বুঝলাম, জিতু ভাই ক্ষেপে আছেন।
৩) রাতে যখন বাসায় ফিরছি, বাসে পাশের সিটে নীল শাড়ি পরিহিত এক সুন্দরী বসলেন। তারপর দীর্ঘ ফোনালাপ।
সারাদিন যা যা করল, তার ফিরিস্তি দিচ্ছে। আমি শুনছি।
কথা শেষ হওয়া মাত্রই আমি জিগেস করলাম।
-আপু, আজ কি উৎসব?
-আপনি এটাই জানেন না?
আমি লজ্জায় আর জবাব দিলাম না। :দেখুমনা: :দেখুমনা: :দেখুমনা:
ফেবু স্ট্যাটাসীয় লিখা!
তেমন
ফেবু স্ট্যাটাসীয় লিখা!
তেমন জমল না…
লিখতে থাকুন…
পূর্বেই বলেছি, নিরস সংলাপ।
পূর্বেই বলেছি, নিরস সংলাপ। ফরমালিন ছাড়াই কাম সারার ট্রাই করসিলাম আর কি।
লেখার মধ্যে ইমো বেমানান।
লেখার মধ্যে ইমো বেমানান। লেখাটি অনুগল্প কেমনে হইল বুঝলাম না। একটি ট্যাগ থাকলে ভালো হতো “রসিকতা”
যা হোক, শুভ কামনা।
তাড়াহুড়ার পোষ্ট। ঘুম আসতেসিল।
তাড়াহুড়ার পোষ্ট। ঘুম আসতেসিল। কি ট্যাগ মারসি, খেয়াল করি নাই। যাহা হউক, ধন্যবাদ।
সংলাপ স্টাইলে লিখেছেন । ছোট
সংলাপ স্টাইলে লিখেছেন । ছোট হলেও খারাপ নয় , যদিও আর একটু কিছু পাওয়ার প্রত্যাশা ছিল । 🙂
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ :ফুল:
পড়ে মজা পেলাম। তবে এটা ঠিক
পড়ে মজা পেলাম। তবে এটা ঠিক গল্পের মতো মনে হলনা। :ভেংচি:
সিয়াম সারোয়ার জামিল, আপনি বরং
সিয়াম সারোয়ার জামিল, আপনি বরং নিশিকাব্য লিখুন। 😀 😛
লিখছিলাম। তারপর অপবাদ এলো,
লিখছিলাম। তারপর অপবাদ এলো, আমি নাকি তসলিমার শিষ্য! ভাবলাম, কি দরকার! তাই আপাতত দিবালাপ এ হাত দিয়েছি। :ক্ষেপছি:
বাপরে! অন্যদের মন্তব্য পড়ে তো
বাপরে! অন্যদের মন্তব্য পড়ে তো আমি মন্তব্য করারই সাহস পাচ্ছি না!
খাড়ান- এট্টু “মাউন্টেইন ডিউ” খাইয়া লই…
আহ্!
হুম… যা বলতেছিলাম- আমার কাছে কিন্তু খারাপ লাগেনি… মজাই পেয়েছি!
এটা অনুগল্প কিভাবে হলো, ফেসবুকিয় স্ট্যাটাস কিনা এতো সব তত্ত্ব কথার শক্ত বিষয় নিয়ে ভাবি নাতো কখনও…
ভালো লেগেছে এটাই ফাইনাল!
ইস্টিশনে নানান কিছিমের মানুষ থাকবে। ফেরিওয়ালা থাকবে, ভিক্ষুক থাকবে, পকেটমার থাকবে, ক্যানভাসার থাকবে, পাগল থাকবে… তবেই না ইস্টিশনের মজা!
:আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই:
ভালো লাগলো
ভালো লাগলো
গল্প মনে হলনা।বাট লেখাটা ভালো
গল্প মনে হলনা।বাট লেখাটা ভালো