অমৃত পুরো নাম অমৃতা আচার্যী আমার খুব কাছের বন্ধু।ওর সাথে পরিচয় হয়েছিল কলেজের প্রথম দিনই।সবাই নিজের মতো করে চাপা মারছে।আর আমি পেছন দিকের একটা চেয়ারে বসে আছি।আচমকা থ্রী কোয়ার্টার পরা একটা ছেলে দৌড়ে এসে হাত বাড়িয়ে দিল।আমি অমৃতা তুমি।আমি বেশ খুশিই হলাম অমৃতার সাথে পরিচিত হয়ে।আমরা প্রতিদিন একসাথে বসতাম,টিফিন আওয়ারে আমি নাস্তা করে চকলেট মুখে দিতাম আর ও সিগারেট।ওর সিগারেট খাওয়াটা বেশ সুন্দর প্রতিটা অংশ পুড়িয়ে তবেই সে ওটা পেলতো।দোকানের পিছনে আমি পুকুরের সুন্দর সুন্দর মাছ দেখতাম ও অন্যদের সাথে
অমৃত পুরো নাম অমৃতা আচার্যী আমার খুব কাছের বন্ধু।ওর সাথে পরিচয় হয়েছিল কলেজের প্রথম দিনই।সবাই নিজের মতো করে চাপা মারছে।আর আমি পেছন দিকের একটা চেয়ারে বসে আছি।আচমকা থ্রী কোয়ার্টার পরা একটা ছেলে দৌড়ে এসে হাত বাড়িয়ে দিল।আমি অমৃতা তুমি।আমি বেশ খুশিই হলাম অমৃতার সাথে পরিচিত হয়ে।আমরা প্রতিদিন একসাথে বসতাম,টিফিন আওয়ারে আমি নাস্তা করে চকলেট মুখে দিতাম আর ও সিগারেট।ওর সিগারেট খাওয়াটা বেশ সুন্দর প্রতিটা অংশ পুড়িয়ে তবেই সে ওটা পেলতো।দোকানের পিছনে আমি পুকুরের সুন্দর সুন্দর মাছ দেখতাম ও অন্যদের সাথে
কেরাম খেলতো।মাঝে মাঝে আমরা ক্লাস করতাম না।প্রথম দিকে অবশ্যই প্রতি ক্লাসে রোল কল করতো,শেষদিকে ঢিলেঢালা হয়ে গিয়েছিল সব।সেই বার রোজা-পূজোর বন্ধ দিল।বন্ধ শেষে অমৃতা এল ওকে বেশ রোমান্টিক ও উত্তেজিত দেখাল।প্রতিটা ক্লাসে টিচারের দিকে নয় ক্লাসের মেয়েদের বুক ও পেটের দিকটা দেখাতে থাকলো।প্রথম দিকে লজ্জা,ভয়,রাগ লাগলেও আমি বেশ এন্জয় করা শুরু করলাম।ওকে বললাম তুই এসব কিভাবে বুঝলি ও ওর পিসতুতো ভাই থেকে এসব জেনেছে।টিফিন আওয়ারে জীবনে প্রথন পর্নো দেখালো সে।আমি আরো দেখতে চাইলাম অনেক অনেক বার ব্লুটুথের কল্যানে পুরো একজিবি মেমোরি দখল করে নিল পর্নো ছবি।আমার শাড়ী,চূড়ি পরা দেশী গুলো ভালো লাগে।ও অনেক লিঙ্ক দিল আমি ডাউনলোড করে নিলাম।আমি মেয়েদের প্রতি দুর্বল হতে শুরু করলাম,যেসব মেয়েরা ক্লাসে ঢুকলে বাবু সোনা বলে গাল টিপে দিত ওরা এবয়েড করা শুরু করলো।একদিন তানজিলা তো ডেকে বলেই পেল্লো তুইতো খুব দুষ্টো হয়ে গেছিস।অমন করে চোরা চোরা ভাবে তাকাস কেন।প্রিলা নামে একটা মেয়েছিল খুব সুন্দর এবং পরিপাটি।বৃষ্টির দিন বেচারা ছাতা না আনায় ভিজে গেছে অমৃতা ওকে ভিজা অবস্থায় দেখেছিল।তারপর থেকেই প্রিলা প্রিলা করতো।কিন্তু প্রিলা ওকে খুব একটা পাত্তা দিতো না।সি গ্রুপে থাকায় প্রিলা আমি অমৃতা তিন জনই একসাথে ল্যাব ক্লাস করতাম।বৃষ্টির দিন তার উপর বৃহস্পতি বার কেউ আসেনি ক্লাস ছুটি হয়েছে এগারটায় ল্যাবক্লাস একটায়।আমি,অমৃতা আর প্রিলা ল্যাবে,অমৃতা বল্লো দোস্ত তুই একটু বাইরে যা ওর সাথে একটু কথা বলবো।আমি সরল মনে চলে এলাম অমৃতা খুব ভালভাবেই প্রিলার কাছে গেল কি কি বল্লো।প্রিলা এক দলা থুথু নিক্ষেপ করলো।অমৃত দরজাটা লক করে দিল।আমি অমৃতাকে ডাকতে থাকলাম কিন্তু সাড়া নেই।চড় থাপ্পর দাপাদাপি ল্যাবের কাচ পাত্র ভাঙ্গার শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম,স্যারকে ডাকব না কি করবো বুঝতে পারছিলাম না।আমার নিজেকে দেউলিয়া মনে হচ্ছিল।
স্পিচলেস..…!!!
স্পিচলেস..…!!! 🙁
(No subject)
:মনখারাপ:
চটি মনে হচ্ছিল !! সে যখন গেট
চটি মনে হচ্ছিল !! সে যখন গেট লক করে আপনি বাধা দিলেন না কেন? আপনি কি বুঝতেন না সে কি করতে পারে???
(No subject)
:মাথানষ্ট:
আপনার অবস্থান টা কেমন জানি
আপনার অবস্থান টা কেমন জানি নিরপেক্ষ নিরপেক্ষ টাইপ । লাস্টে পইড়া আপনার উপরই মেজাজ খারাপ হইল । কিছু মনে কইরেন নাহ । :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
আমারতো মাইর দিতে
আমারতো মাইর দিতে মঞ্চায়…
যদি ঘটনা সত্যি হয় তবে আপনার বিবেক আপনাকে ক্ষমা করার কথা না!!
তবে স্মৃতিচারণটা ছিল চমৎকার!! অনেক কিছুই মনে পরে গেল…
কি অসাধারণ দিনই ছিল!! তবে আমার স্কুল লাইফ ১৯৯১-২০০০ হওয়ায় আমরা ছিলাম অন্যরকম দামাল আর উচ্ছল… ধন্যবাদ…
হ্যা সে তো দুধের বাচ্চা বোঝে
হ্যা সে তো দুধের বাচ্চা বোঝে না দরজা বন্ধ করে কি করতে পারে ছেলেটা।
সহমত @ মোশফেক
সহমত @ মোশফেক
সবাই মিলে দেখি আমারে ধোলাই
সবাই মিলে দেখি আমারে ধোলাই করছে নেক্সট পার্ট দিব কিনা ভাবছি ।
কারাতে ধোলাই কাকে বলে চিনেন?
কারাতে ধোলাই কাকে বলে চিনেন? চিনতে চান? পর্ন দেখা এবং রেপ এ সহায়তা দুটোই আইনত দন্ডনীয় অপরাধ। আপনিও অপরাধী। আমি পারলে ব্যবস্থা নিতাম। অথবা যথেষ্ট পরিমান তথ্য পেলে নিয়েও বসতে পারি। বানায় লিখসেন না আসল কাহিনী আমি জানি না। তবে স্মৃতিচারন জাতীয় পোস্ট বলে সত্যি ধরে নিলাম। বাকি ভাগ্যের জন্য প্রস্তুত থাকেন।
(No subject)
:ফুল: :বুখেআয়বাবুল:
আপনারে মাইর দেওয়া দরকার
আপনারে মাইর দেওয়া দরকার
ভাই আপনি তো সুবোধ বালকের মত
ভাই আপনি তো সুবোধ বালকের মত সহয়তা করছেন ……………..ছ্যা
বেশি সুবোধ আরকি। সাহস থাকলে
বেশি সুবোধ আরকি। সাহস থাকলে নাম ঠিকানা দে শালা।@ জং ধরা তলোয়ার।
(No subject)
:ভেংচি: