নাচনী সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই থানার অন্তর্ভুক্ত প্রত্যন্ত একটি গ্রাম,যেখানে লোকজন একচেটিয়া আওয়ামি সাপোর্টার !গ্রামের উপর দিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি চলে গেছে আজ প্রায় ১০ বছর হল কিন্তু বিদ্যুতের আলো জলেনি!যারা ব্যাক্তিগত এনেছেন তাদের গুনতে হয়েছে বিশাল অংকের টাকা দৌড়া দৌড়ি তো আছেই!কিন্ত সুরঞ্জিত বাবুর নির্বাচনী প্রতিশ্রুত ছিলো নির্বাচিত হবার ১/২ বছরের মধ্যেই লোকে বিদ্যুৎ পাবে!
নাচনী সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই থানার অন্তর্ভুক্ত প্রত্যন্ত একটি গ্রাম,যেখানে লোকজন একচেটিয়া আওয়ামি সাপোর্টার !গ্রামের উপর দিয়ে বিদ্যুতের খুঁটি চলে গেছে আজ প্রায় ১০ বছর হল কিন্তু বিদ্যুতের আলো জলেনি!যারা ব্যাক্তিগত এনেছেন তাদের গুনতে হয়েছে বিশাল অংকের টাকা দৌড়া দৌড়ি তো আছেই!কিন্ত সুরঞ্জিত বাবুর নির্বাচনী প্রতিশ্রুত ছিলো নির্বাচিত হবার ১/২ বছরের মধ্যেই লোকে বিদ্যুৎ পাবে!
৩/৪ বছর আগে করে রাখা আবেদনের প্রেক্ষিতে ইদানিং যে প্রজেক্ট পাশ হয়েছে তার জন্য ও দিতে হচ্ছে ২/৩ লক্ষ টাকার মোটা অংকের ঘুষ। এমনকি আনুষঙ্গিক জিনিস পত্র যা সুনামগঞ্জ থেকে আসবে তার জন্যে ও দিতে হবে পরিবহন বাবত প্রায় ৪০’০০০ টাকা। গ্রামের মানুষ চাঁদা তুলে তা দিচ্ছে কারন তারা বিদ্যুৎ চায়। যেখানে বিদ্যুৎ সম্পূর্ণ মাগনা পাবার কথা যেখানে সেন বাবু ও কর্তৃপক্ষ বলেছিলেন ১ সপ্তাহের ভেতর কাজ শুরু হবে সেখানে আজ ৪ মাস হয়ে গেল!
যে কর্মকর্তা টাকা চেয়েছেন তিনি ও গায়ে হাওয়া লাগিয়ে ঘুরছেন।
এখন আমরা জানতে চাই,আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে আমাদের এই দপ্তরহীন মন্ত্রী কি চান?ঘুষের ভাগ,জুতা নাকি ভোট?
কবে জাগবে মানুষের
কবে জাগবে মানুষের বিবেক?
রাজনীতিকদের নিশ্চয় তাঁর পর জাগবে!!
:মনখারাপ: :মনখারাপ: :মনখারাপ: :মনখারাপ: :মনখারাপ:
(No subject)
🙁
তিনি ঘুষের ভাগ আর ভোট চান ।
তিনি ঘুষের ভাগ আর ভোট চান । মানুষ সব বিবেকহীন পশু হয়ে যাচ্ছে । বিশেষ করে রাজনীতিবিদ যারা তারা অধিকাংশ মানুষের ক্যাটাগরি তে পড়ে নাহ । :ক্ষেপছি:
তো; এখন; কি করতি কন?
তো; এখন; কি করতি কন?
সমাধান কি
সমাধান কি