এই সরকারের আমলে একটা জিনিস লক্ষ্য করছি যে,তারা ক্ষমতায় আসার প্রথমদিকে ও শেষদুটি বিসিএস ও বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ের পরীক্ষাগুলোতে প্রশ্নফাঁস ও প্রশ্নপত্রের প্রশ্নগুলো অনেক সহজ করে দিচ্ছে যেন মেধাবী শিক্ষার্থীর পাশাপাশি তাদের দলীয় নেতাকর্মীদের স্থান দেয়া যায়।অনেকেই বিষয়টিকে নেতিবাচক ভাবে দেখছেন,কিন্তু এবারে ছুটিতে বাড়িতে আসার পরে আমি এর একটি ইতিবাচক দিক খুজে পেয়েছি।তা হল বিসিএসে উত্তীর্ণ হয়ে এরা যখন বিভিন্ন উপজেলায় বা থানায় পোষ্টিং পায় তখন সেখানকার স্থানীয় লোকজন কে তেমন একটা কেয়ার করেনা,তাদের দিকে মাথা নিচু করে রাখেনা বরং তাদের কে দৌড়ের উপরে রাখে।কারণ তারা সাধারণত কোনো কেন্দ্রীয় নেতা হয়ে থাকে বা তার খুটির জোর স্থানীয় নেতাদের চেয়ে বেশী,যার ফলে স্থানীয় নেতাদের দৌরাত্ম্য অনেক কমে যায়।আর ওই রাজনীতিকভাবে আসা প্রশাসনিক কর্মকর্তাটি অবশ্যই অনার্স লেবেল থেকে এসেছে,একারণে সে রাজনীতিকভাবে হলেও সে একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা,তাই দুইজন দুর্নীতি করার বদলে একজন করছে,ফলে বাকি একজন দুর্নীতি না করতে পারায়,উন্নয়ন কিছুটা বাড়বে যা বাংলাদেশের প্রশাসনিকব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনছে।(ভালভাবে বুঝাইতে পারিনি,তবে মূল থিমটা আশাকরি ধরতে পারবেন,আর সেমিস্টার ফাইনালের পড়া বাদ দিয়ে ব্লগে লেখছি!ভালোই:-P)
ভালো তো।
ভালো তো। 😀
ভাল না ভালই তো। চাকরি পাবার
ভাল না ভালই তো। চাকরি পাবার জন্য এখন রাজনীতি করতে হবে। আর দেশের উন্নতিও হবে!!!
আর প্রশ্ন ফাস প্রকল্পে কিছু লোকের কর্মসংস্থান হবে
কি করার আছে !এমনি দুর্নীতি হয়
কি করার আছে !এমনি দুর্নীতি হয় তেমনিও হয়।
রাজনীতি খাইয়া ফালাইতাছে
রাজনীতি খাইয়া ফালাইতাছে দেশটারে । :দেখুমনা: :দেখুমনা:
এইটা তো পুরানা কাসুন্দি…দেশতো
এইটা তো পুরানা কাসুন্দি…দেশতো নেতারা চালায়না;চালায় আমলারা.….
:B