একসময় বাবা সচিবালয়ে চাকরী করতেন। সেই সূত্রে সচিবালয়ের অনেক উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে বাবার পরিচয় ছিল। বাবা অবসরে যাবার পর আমার যে কোন কাগজ সত্যায়িত করার জন্য সেরকম কিছু কর্মকর্তাদের বাসায় যাওয়া হত আমার। এসব কর্মকর্তাদের বিলাসবহুল বাড়ি, ব্যয়বহুল গাড়ি, আয়েসী জীবন-যাপন দেখেই অভ্যস্ত ছিলাম। স্বভাবত এরা তেল মালিশে অভ্যস্ত হন যা আমার স্বভাবের পুরো বিপরীত ছিল। তাই এধরনের মানুষদের আমি কখনোই সম্মান করিনি। বরং কখনো কখনো এদের লাগামছাড়া বড়লোকী দেখে আমার বেশ ঘৃণাই জন্মাতো। শুধু প্রয়োজনের তাগিদেই তাদের দ্বারস্থ হওয়া। তাছাড়া তাদের যতটা এড়িয়ে চলা যায় ততটাই এড়িয়ে চলতাম। একবার সেরকম এক প্রয়োজনেই এক যুগ্ম সচিবের বাড়ি গিয়েছিলাম। তার বাড়ি দেখেই প্রথম ধাপে একটা ধাক্কা খেয়েছিলাম। নিরিবিলি এক গলির ভেতর তিন তলা পুরাতন এক বিল্ডিং। বাইরের দেওয়ালের অনেকটা জায়গা জুড়ে শেওলা বাস গেড়েছে। বাইরের দেওয়ালে যে ঠিকানা দেওয়া তা আমার কাছে থাকা ঠিকানার সাথে মিলেছে কিন্তু নামটা মিলেনি। খুব বেশি সন্ধ্যে হয়নি তখনো। কিন্তু কোন মানুষের দেখা পাচ্ছিলাম না। তাই সন্দেহ নিয়েই ঢুকলাম। মূল ফটক ছেড়ে ঢুকতেই সিঁড়ি। সিঁড়িগুলো অবশ্য বাসার তুলনায় খানিকটা আধুনিক। দো’তলায় উঠতেই দেখলাম টাইলস করা বারান্দা। কলিং বেল টিপে আশপাশ দেখততে লাগ্লাম। এখানে এক কলাম সিঁড়িও টাইলস দিয়ে বাঁধানো। কারুকাজ করা কাঠের দু’টো বড় দরজা। দরজাগুলোর সামনে শতরঞ্জী বিছানো। মাথার উপর জ্বলতে থাকা বিজলী বাতিটা কেমন আভিজাত্যের ছোঁয়া দিয়েছে বারান্দাটাকে। বারান্দের রেলিং ধরে দাঁড়ালে সামনের একচালা টিনের ঘরগুলো বহুদূর পর্যন্ত দেখা যায়। দখিনের বাতাস গায়ে লাগে। লালচে আকাশটাকে দিগন্তরেখার সাথে মিলে যেতে দেখা যায়। এখানে দাঁড়িয়ে বাড়িটাকে আর পুরনো মনে হচ্ছিলো না। দরজা খোলার শব্দ শুনে পিছনে ফিরলাম। ৫/৬ বছরের এক পিচ্চি ছেলে দরজা ধরে দাঁড়িয়ে আছে। আমি বললাম
– আব্বু আছে?
– না।
– আম্মু?
– হ্যাঁ।
– ডাক তো একটু।
ছেলেটা ভেতরে চলে গেল। কিছুক্ষণ পর এক মহিলা আসলেন।
– মোসাদ্দেক হোসেন আছেন?
– বড়ভাই উপরের তলায় থাকেন।
– ও! সরি।
– না ঠিক আছে। বাম ইউনিটের বেল টিপলে পাবেন।
– থ্যাঙ্ক ইউ।
মহিলা দরজা এঁটে দিলেন। আমি উপরের তলায় গেলাম। এতলাটা সিমেণ্টে বাঁধানো। ঠিকমত প্লাস্টার করা হয়নি। বারান্দার অর্ধেক সিমেণ্ট তোলা আর বাকিটা খোলা। সাধারণ কাঠে রংকরা দরজা। মাথার উপর এনার্জী বাল্ব জ্বলছে। এই বারান্দায় দাঁড়ালে দখিনের বাতাস আরো ভালমত গায়ে লাগে। আকাশটাকে আরো বড় লাগে। নিচের টিনের ঘরগুলো ছোট লাগে। দূরের দু’একটা গাড়ির হর্নের শব্দ শোনা যায়। কোন একটা কারণে বাড়িটাকে আমার ভাল লেগে যায়। আমি কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে দখিনের বাতাস খাই। অনেকদিন এই মিঠে বাতাসের স্বাদ নেওয়া হয়নি। কেমন জানি স্বর্গীয় সুখ অনুভূত হয়। কিছুক্ষণ পর বাম ইউনিটের বেল টিপলাম। প্রায় সাথে সাথেই ১৭/১৮ বয়সের এক তরুনী দরজা খুলে দেয়। স্নিগ্ধ চেহারায় কেমন জানি মায়া ভাব। মাথা মাঝ পর্যন্ত ওড়না দিয়ে ঢাকা। উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই না।
– জি। আসসালামু আলাইকুম।
– মোসাদ্দেক হোসেনের বাসা?
– জি।
– উনি আছেন?
– জি।
– সত্যায়িত করতে এসেছি।
– ও! আসুন।
বলে মেয়েটা দরজার পাশের একটা সোফা টানটান করতে করতে বলল
– এখানে বসুন। বাবা এখন ঘুমোচ্ছে। আপনি একটু বসুন। আমি ডেকে দিচ্ছি।
মেয়েটা বিছানার উপর এলোমেলো থাকা কয়টা বই-খাতা নিয়ে ভেতরের ঘরে চলে গেল। এখানে বসে ভেতরের ঘরগুলোর কিছু অংশ দেখা যায়। তিন রুমের বাসা। মাঝারি আকারের ঘর। কিন্তু আসবাবে আঁটসাট হয়ে আছে। হাঁটার জন্য অল্প জায়গা ছাড়া পুরো ঘরই জিনিসে ভরা। পুরনো ধাঁচের ভারী আসবাব। বিশেষ করে বড় দু’টো বুকশেলফ একই ঘরে রাখা বলে ঘরটাকে ছোট দেখাচ্ছে। আমি যে সোফায় বসে আছি তার পাশেই একটা পড়ার টেবিল। সেখানে উচ্চ মাধ্যমিকের বই সাজানো। বুঝলাম মেয়েটা উচ্চ মাধ্যমিকে পড়ে। মনে হচ্ছে এই ঘরেই মেয়েটা থাকে। আবার এটাই বসার ঘর। দেওয়ালে কয়েকটা স্কেচ ঝুলছে। সোফার টেবিলের একপাশে অনেকগুলো পেপার, মাঝখানে বনসাই রাখা। অসহ্য গরম এ ঘরটাতে। মাথার উপর ফ্যান কটকট আওয়াজ করে ঘুরছে, কিন্তু তাতে তিল পরিমাণ গরম কমছে না। আমি দরদর করে ঘামছি। মেজাজটা গরম হয়ে যাচ্ছে। কতক্ষণ ধরে বসে আছি! এই ধরনের মানুষরা অন্যকে অপেক্ষায় রেখে নিজেদের দাম বাড়ায়। ধুর! এমন সময় খুড়িয়ে খুড়িয়ে হেঁটে হাফ হাতা ফতুয়া আর লুঙ্গি পরা একজন এলেন। লোকটার বাম পা অবশ। ধুলোয় ভরা এই ঘরে তিনি খালি পায়ে হাঁটছেন। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি হবে। দাড়ি নেই, আধা পাকা চুল আর আধা পাকা মোচ। চোখে মোটা ফ্রেমের চশমা।
– অতসী, একটা চেয়ার দে তো।
আমি উঠে দাঁড়িয়ে সালাম দিলাম। লোকটা মুচকি হেসে সালামের উত্তর দিলেন। ইশারায় বসতে বললেন।
– কিসের জন্য সত্যায়িত করবে?
– চাকরীর আবেদনে।
– ও!
ইনিই তাহলে মোসাদ্দেক হোসেন। অতসী নামের মেয়েটা আর এফ এলের একটা প্লাস্টিকের সাদা চেয়ার এনে তাকে বসতে দিলেন। সাধারণত এই বয়সী মেয়েদের দিকে বারবার তাকাতে নেই। এতে হয় তারা ছেলেটাকে বাঁকা চোখে দেখে, খারাপ ভাবে অথবা নিজেকে সুন্দরী ভাবে। আমি তাকাতে চাচ্ছিলাম না। কিন্তু ভাল করে আরেকবার দেখতে ইচ্ছে করল। মেয়েটাকে কেমন দুঃখী দুঃখী লাগছে। খুবই সাধারণ একটা সুতির সালোয়ার কামিজ পড়ে আছে। হাতে একটা চুড়ি, তাতে আবার চাবি লাগানো। হালকা ঝুনঝুন আওয়াজ করছে চুড়ি-চাবিটা। অতসী চেয়ার রেখে চলে গেল।
– দাও বাবা। কি কাগজ দাও। অরিজিনাল এনেছো তো?
– জি আঙ্কেল।
– ঐ বুক শেলফের উপর ঐ যে সিলের কৌটোটা ওটা দাও।
আমি সিলের কৌটোটা নামিয়ে দিলাম। উনি দেখিয়ে দিলেন কোথায় কোথায় কোন সিল মারতে হবে। আমি সেভাবে সিল দিতে থাকলাম। এরপর তিনি সাইন করে দিলেন একের পর এক।
– কি চাকরী?
– অগ্রনী ব্যাংকে।
– ও! কোন ভার্সিটিতে পড়তে?
– জাহাঙ্গীর নগর।
– ভাল।
– আঙ্কেল কি কোন অ্যাকসিডেন্ট করেছেন?
– কেন? খোঁড়া পা দেখে?
– জি।
– আমার বা হাতটাও অবশ।
– ও! খেয়াল করিনি।
– অ্যাকসিডেন্ট করেছি কিন্তু তার জন্য পা খোঁড়া না। চারবার ব্রেন হেমোরাইজ হয়েছে। ছোটবেলায় যখন হয়েছিল তখনই বাম দিক অবশ হয়ে যায়। ডাক্তার তো বলে এতদিন বেঁচে আছি এইটাই মিরাকল।
– ওহ! আই সি।
সত্যায়িত করার কাজ প্রায় শেষ। আমি কাগজগুলো গুছাচ্ছিলাম।
– অতসী।
– আসি বাবা।
– জি বাবা।
– তোর মাকে কিছু দিতে বল।
– মা ঘুমোচ্ছে।
– তুই কিছু দে।
আমি ভদ্রতা করে না বললাম। কিন্তু ততক্ষণে অতসী ভেতরে চলে গেছে। আঙ্কেল আমাকে বসতে বললেন।
– শোন বাবা। এখন আমি এসব করি। একদিন আমি রিটায়ার করব তখন তোমরা আমার, আমার মেয়েরটা করবে। তখন কি না খাইয়েই বিদায় দিবে?
আমি মৃদ্যু হাসলাম।
– তোমার বাবা কি করেন?
– রিটায়ার করেছে।
– ও!
– আপনি এখান থেকে আসা যাওয়া করেন কিভাবে?
– একটা গাড়ী আছে। বোনের দেওয়া।
– নিচে থাকেন উনি?
– হুমমম… ওর সাহায্য নিয়েই চলতে পারছি। নইলে কবেই ফুটুশ।
অতসী চা, বিস্কুট, হালুয়া নিয়ে এসেছে। সোফার টেবিলে রেখে চলে গেল। আমি ভদ্রলোককে খেতে সাধলাম। তিনি খেলেন না। ভদ্রতার খাতিরে আমি একটা হালুয়া খেয়ে চলে আসলাম।
এরপর ওনার কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। কয়েকদিন আগে বাবা কথায় কথায় ওনার প্রসঙ্গে তুলতেই মনে পড়ল। বাবার পুরনো এক কলিগ এসেছেন। সম্পর্কে মোসাদ্দেক হোসেনের দূর সম্পর্কের ভাই। তিনি মোসাদ্দেক হোসেন সাহেবের কথা বলছিলেন।
– ভাইজান বেশি সৎ ছিলেন বলেই ধরাটা খাইল। ওদের কথা শুনলে এমন আর হইত না।
আমি বেশ আগ্রহী হয়ে ওনার কাছে গেলাম।
– কি হয়েছে?
বাবা- তুই একবার মোসাদ্দেক হোসেন সাহেবের বাড়ি গিয়েছিলি মনে আছে?
– হুমমম…
– ওনার মেয়েকে কিডন্যাপ করেছে।
– কবে?
– গতকালকে।
– কীভাবে?
বাবার কলিগ- ভার্সিটি ভর্তি কোচিং-এ যাবার পথে।
– কেন করেছে?
– ভাইজান খুবই সৎ। কখনোই টাকা খায় না। এমনকি দু’একজন টাকার বদলে খাবার-দাবার দিত সেগুলোও নিত না। কিন্তু ভাইজানের ওখানকার অন্যরা সবাইই তো কম বেশি টাকা খায়। ভাইজান প্রমোশনের পর ওনাকে খাদ্য মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়। এখন ওনার আন্ডারের লোকেরা তো আর টাকা খেতে পারেনা ঠিক মত কারণ ওনাকে টাকা দিয়ে কাজ হাসিল করানো যায় না। তো ঐখানকার কোন একটা গ্রুপ প্ল্যান করে ‘পুর্ব বাংলা লাল পতাকা’ নামের মাস্তান সংঘকে পাঠায় ভাইজানের কাছে টাকা চাইতে। ওরা টাকা চায়। ফোন করে অতসীকে কিডন্যাপের কথা বলে। ভাইজান প্রথমে পুলিশে জানায়। পুলিশ ফার্স্টের দিকে খুব গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে। কিন্তু ভাইজানের নিচের, আশেপাশের লোকেরা তো কম ক্ষমতার না। ওরা পুলিশকে দমায়া দেয়। ভাইজান র্যািবেও জানায়। এই সময় ভাইজানের মেয়ের হাতে একটা চিঠি পরে। অতসী তার আগে কিছু জানত না। এটা জেনে অতসী ভয় পায় নাই। ও তো আবার ধার্মিক মেয়ে। উলটা ভাইজানরে বলসে আল্লাহ বাঁচাবে, তুমি তোমার কাজ করে রাখ, তোমাকে ঘুষ খেতে হবে না। ভাইজানও এমনিতে ঘুষ নিতে চাইত না। তো একবার কলেজে যাবার পথে অতসীর রিক্সা থামায়া ওরে কিডন্যাপ করতে চায়। অয় তখন সেন্টের বোতল নিয়ে ওগুলার চোখে স্প্রে করে। এরপর পালায়া আসে অতসী। তারপর থেকে ভাইজান গাড়ি করে একবছর নিয়ে আসা যাওয়া করসে। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে ভাইজানের শরীর খারাপ থাকায় অতসী একাই ভার্সিটি কোচিং-এ যাইত। ঘটনার অনেকদিন হইসে ওরা ভাবসে হাল্কা হয়ে গেসে ব্যাপারটা। অতসী এবার আগের মত সাবধান ছিল না। তো যা হবার তাই হইসে। ওরা ওরে কিডন্যাপ করসে।
– মোসাদ্দেক আঙ্কেল এখন কি করবে?
– ভাই বোনরা টাকা দিসে। ঐ টাকা একসাথে করে হলে ওদের হাতে দিয়ে দিবে।
– এতে তো আর আসল কেল্লা ফতেহ হল না। ওরা তো এরপর আবার চাবে। ওদের তো দরকার মোসাদ্দেক আঙ্কেলের হাতটানের অভ্যাস।
– ভাইজান কি করবে ওটা তো ভাইজানই জানে। এই দেশে এত সৎ থাইকা পেট চলে না। এমনিতেই ভাইজানের যে শরীরের অবস্থা। বেতনের অর্ধেক ডাক্তার, ঔষুধের পেছনে যায়। তার পর একমাত্র মেয়েকে কিডন্যাপ করসে। এইবার না বেচারা মইরা যায়।
বাবা- মেয়ের ব্যাপারে এতটা রিস্ক নেওয়া ঠিক করে নাই। একটা মাত্র মেয়ে। এত সৎ থাইকা মেয়ে হারায়া লাভ কি? যেখানে যেমনে চলতে হয় তেমনে চললেই হয়।
আমি উঠে আসলাম। আমার চোখের সামনে অতসীর মায়াভরা, স্নিগ্ধ, দুঃখী চেহারাটা ভেসে উঠল। ভেসে উঠল খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হেঁটে আসা একজন সৎ যুগ্ম সচিবের চেহারা। মনে মনে মোসাদ্দেক হোসেনকে সেদিন যতটা সম্মান দিয়েছি আজকে শ্রদ্ধাবোধ কয়েকগুণ বেড়ে গেল। এধরনের লোকদের প্রতি যে ঘৃণাবোধ ছিল তাও কেটে গেল। কি করবেন একজন বাবা যখন ঘুষ না খাওয়ার জন্য মেয়েকে হারাতে হয়? আমি হলেও সৎ থাকতে পারতাম না। আসলেই এই দেশে সৎ থেকে পেট চলে না। এখানে সৎ থাকা কর্তব্য না পাপ।
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড আপনি কি মাঝখানে আর এফ এল চেয়ারের এ্যড দিলেন ?
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড আপনি কি মাঝখানে আর এফ এল চেয়ারের এ্যড দিলেন ?
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড
খুবই ভালো লাগল ।ডোন্ড মাইন্ড আপনি কি মাঝখানে আর এফ এল চেয়ারের এ্যড দিলেন ?
হা হা…ভাল বললেন… না ঐ
হা হা…ভাল বললেন… না ঐ ভদ্রলোকই এই আমার সামনে আর এফ এলের প্রচার বাড়িয়েছিল…
” যতদিন মানুষ অসৎ থাকে ততদিন
” যতদিন মানুষ অসৎ থাকে ততদিন তার কোন শত্রু নেই, যখনি সৎ হয়ে উঠে তখন শত্রুর অভাব হয় না”
্লেন…কথা সত্য
্লেন…কথা সত্য
ভাল লিখেছেন ।
আসলেই এই দেশে
ভাল লিখেছেন ।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
ভালো লিখেছেন।
ভালো লিখেছেন।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
আমারও চোখে লেগেছিল…
আমারও চোখে লেগেছিল…
সত্য কথা আর এফ এলের কথাটা
সত্য কথা আর এফ এলের কথাটা চোখে লেগেছে
ভাল লাগল। চালিয়ে যান।
ভাল লাগল। চালিয়ে যান।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
মন্দ না ।।
মন্দ না ।।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
এমন অবস্থায় থাকলে আমিও সৎ
এমন অবস্থায় থাকলে আমিও সৎ থাকতে পারতাম না।একমাত্র মেয়েকে নিয়ে জুয়া কে খেলবে বলেন। তবে আপনি যার কথা বললেন তার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ অনেক বেড়ে গেল।
আমিও পারতামনা। তিনি এখন কি
আমিও পারতামনা। তিনি এখন কি করবেন সেটাই ভাবছি
সেটাই…
সেটাই…
সৎ হওয়ার কারণেই যদি একমাত্র
সৎ হওয়ার কারণেই যদি একমাত্র মেয়ের ক্ষতি সাধিত হয়, তাহলে সেই সততার মূল্য কোথায়?
এর চেয়ে অসৎ-ঘুষখোর বাঞ্চনীয়…..
হুম… অনেক ভাল লাগল!!
হুম… অনেক ভাল লাগল!!
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
সবশেষে অসাধারন
সবশেষে অসাধারন
আমার লেখাগুলো পড়ে মন্তব্য
আমার লেখাগুলো পড়ে মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। 😀
ভালো, বাস্তবতাটা এরকমই|
ভালো, বাস্তবতাটা এরকমই|
সেটাই
সেটাই