মেজাজ টা অসম্ভব চড়ে আছে। ছাগল জাতির সাথে তর্ক করতে করতে নিজেই ধর্ষিত হয়ে গেলাম। এই গরু জাতিকে কিভাবে বুঝাই যে, ধর্ষণ কোন ধর্মীয় বিষয় নয়। এটি একটি মানসিক রোগ। এই রোগের উৎপত্তি নিজের মস্তিষ্ক থেকে, এরপর চলে আসে নিজের শিশ্নদন্ডে। এরপর ধাবিত হয় সারা শরীরে। কোন ভাবেই এই ছাগলের দলগুলা নিজের শিশ্নদন্ড স্থির না রাখতে পেরে আমাকেই ধর্মের সাথে ধর্ষক বানিয়ে ছাড়ল। অতঃপর যখন দেখল আমি ছাগু ধর্ষণ করতে শুরু করলাম, তখন আমাকেই ধর্ষণ করে দিলো। বলে রাখা ভাল, ধর্ষণের আগে কিন্তু আমাকে ধর্মান্তরিত করা হও নাই, নিকাহ ও করা হয় নাই। এই কারণেই সংবাদমাধ্যম গুলাতে আমার এই সংবাদ এখনও আসে নাই!!!
মেজাজ টা অসম্ভব চড়ে আছে। ছাগল জাতির সাথে তর্ক করতে করতে নিজেই ধর্ষিত হয়ে গেলাম। এই গরু জাতিকে কিভাবে বুঝাই যে, ধর্ষণ কোন ধর্মীয় বিষয় নয়। এটি একটি মানসিক রোগ। এই রোগের উৎপত্তি নিজের মস্তিষ্ক থেকে, এরপর চলে আসে নিজের শিশ্নদন্ডে। এরপর ধাবিত হয় সারা শরীরে। কোন ভাবেই এই ছাগলের দলগুলা নিজের শিশ্নদন্ড স্থির না রাখতে পেরে আমাকেই ধর্মের সাথে ধর্ষক বানিয়ে ছাড়ল। অতঃপর যখন দেখল আমি ছাগু ধর্ষণ করতে শুরু করলাম, তখন আমাকেই ধর্ষণ করে দিলো। বলে রাখা ভাল, ধর্ষণের আগে কিন্তু আমাকে ধর্মান্তরিত করা হও নাই, নিকাহ ও করা হয় নাই। এই কারণেই সংবাদমাধ্যম গুলাতে আমার এই সংবাদ এখনও আসে নাই!!!
কোনভাবেই যখন ধর্মকে আলাদা করতে পারলাম না, তখন ধর্মকে ধর্ষণের সাথেই যুক্ত করেই বলি। প্রতিটি ধর্মেই নারীজাতিকে “মাল” হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। যারা হেফাজতি মুসলিম আছেন তাদের তো বলে লাভ নাই, প্রতিনিয়ত কোরআনের আয়াত পাঠ করেই বিয়ে করেন এবং নারীকে শস্যক্ষেত্রের মতই ভোগ করেন। আর যারা হিন্দু আছেন, তাদের অতি আদর্শ যুধিষ্ঠির তার ভাইদের নিয়ে দ্রুপদি নামক “মাল” বিয়ে করেছিলেন, আবার নিজের মায়ের কাছে এসে গর্ব করেও বলেছিলেন। এরাও তো ধর্ষক। আজ যেই সব ঈমানি দায়িত্ব পালনরত মুসলিম ভাইয়েরা এই বিষয় টা নিয়ে গর্ব করে বলছেন যে সুভানাল্লাহ, তাদের বলি, জান্নাতের হুরপরি ধর্ষণ কইরেন, কোন সমস্যা নাই। কারণ তারা চির কুমারী। দু-দশবার ধর্ষণ করলেও দৈবিক সমাজ ধর্ষিত হবে না। আমাদের বোনেরা অতি সামান্য, তারা হুরপরি নয়। তাদের সামাজিক বঞ্চনা সইতে হয়। স্বামীর ঘরে গিয়েও তাদের সেই রান্নাঘরের রুটি বেলন নিয়ে কাজ করতে হয় আর রাতের বেলা আপনার জন্য শস্যক্ষেত্র হয়ে বিছানায় বিচরণ করে। আর আপনারা নিজেদের শিশ্নদণ্ড খাড়া করে রাস্তায় রাস্তায় ঈমানি দায়িত্ব পালন করেন। হিন্দু থেকে মুসলিম বানাতে পারলেই আপনারা বেহেস্তের টিকেট পাওয়ার লাইনে দাঁড়াতে পারবেন। আর কোন রকমে বিয়ে করে তার শস্যক্ষেত্রে ফসল ফলাতে পারলে তো হুরপরি নিশ্চিত। কিন্তু একবার চিন্তা করেছেন কি আপনি যাকে মুসলিম বানালেন সে কই যাবে? জান্নাতে না জাহান্নামে? যদি জান্নাতেই যায়, তাহলে রাত বারটার পর রাস্তায় যেইসব বেশ্যা ঘুরে বেড়ায়, তাদের বিয়ে করে জান্নাতে পাঠান। দরকার হলে আমি নিজেও আপনার দ্বারা ধর্ষিত হয়ে জান্নাতে যাইতে চাই। কিন্তু যদি আমি জাহান্নামেই যাই আর সৃষ্টিকর্তা যদি আপনার ঈমানি দায়িত্ব পালনের জন্য আপনাকে জান্নাতে পাঠায়, তাইলে আমি ওই সৃষ্টিকর্তার মুখে মুতে দিতে চাই।
মুসলিম ভাইয়েরা যেহেতু বেশি লাফালাফি করেছেন, তাই বলি, এই যে হিন্দু মেয়েটা যে ধর্ষিত হয়েছে, তার বিচার চাইতে গেলে কি চারজন প্রত্যক্ষ সাক্ষী লাগবে? আপনার বোনকে কেউ যদি ধর্ষণ করে, তখন আপনি কি করবেন? বলবেন যে, “আমিও থাকবো, আমার বন্ধুরাও থাকবে, কারণ চার জন সাক্ষী লাগবে তো”??? নাকি নিজেরা সহ্য করতে না পারলে অন্য কাউকে পাঠাবেন এই বলে যে, “যা দেইখা আয়, ধর্ষণ হইসে কিনা”??? কি খুব খারাপ লাগছে শুনতে?? ভাবছেন তো আমি অনেক খারাপ!! হ্যাঁ ভাই, নিজের বোন সম্পর্কে চিন্তা করতে অনেক কষ্টই লাগে। পরের মেয়ে কে দেখে আপনার শিশ্নদণ্ড খারাপ হইলে, নিজের বোনকে দেখে অপরজনেরটা খারাপ হবে না কেন? ভালবেসে থাকলে, সেই মেয়ের মূল্যও দিতে জানতে হবে। নইলে শুধু বোরখা পরিয়েই নিজের বোনের ধর্ষণ ঠেকানো যাবে না।
সেইসব মুসলিম ভাইদের বলছি, হিন্দুদের মুসলিম না বানিয়ে, নিজেদের প্রকৃত মুসলিম বানান। মনে রাখবেন, যেই যোনী পথে দণ্ড ঠেকিয়ে ধর্ষণ করছেন, আপনার মা দশ মাস দস দিন কষ্ট করে গর্ভে ধারন করে সেই যোনিপথ দিয়ে আপনাকে বের করিয়ে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন। আপনার পিতা নিশ্চয়ই আপনার মা কে ধর্ষণ করেনাই। যদি করত, তাহলে আজ আপনি পরিচয়হীন থাকতেন এবং বাজি ধরে বলতে পারি, আপনি নিজেও ধর্ষণে উৎসাহিত হবেন। তাই আবারও বলছি, মুসলিম যদি হন, ঈমান সংযত রাখুন। জোর করে কারো উপর ঈমান ফলাতে যাইয়েন না।
স্বর্গের স্বপ্নে মত্ত পাগল
স্বর্গের স্বপ্নে মত্ত পাগল ধার্মিকেরা এই সুন্দর দুনিয়াটাকেই নরক বানায় ফেলছে…
সহমত।।
“শুধু বোরখা পরিয়েই নিজের বোনের ধর্ষণ ঠেকানো যাবে না।”
তার প্রমানতো পেয়ে গেলাম! ১১ বছরের শিশুও মানুষরুপে হায়েনাদের হাতে নিরাপদ না…
হুম।
*******************
স্বপ
হুম।
*******************
স্বপ্নগুলি এই ফাগুনে কৃষ্ণচূড়া হয়ে ফুটুক।
ঠিক
ঠিক
সহমত ।।
সহমত ।।
সহমত পুরাপুরি। আর আপনার
সহমত পুরাপুরি। আর আপনার প্রশ্ন গুলা অত্যন্ত যৌক্তিক এবং বিবেককে নাড়া দিতে যথেষ্ট