– দেখি মামা একটা চা,সোহেল চা দোকানে বসতে বসতে বলল
= চিনি বেশি না কম??,চাওয়ালার প্রশ্ন
– দাও,তোমার ইচ্ছামত।চা হইলেই হইল,সোহেলের উত্তর
চাওয়ালা চা বানানো থামিয়ে সোহেলের দিকে তাকালো,সে বুঝতে পারতেসে না যে এই ছোকরা তার সাথে ফাইজলামি করতেসে নাকি সে সত্যিই বলছে!!
সোহেলের সেইদিকে খেয়াল নাই,সে তাকিয়ে আছে উনত্রিশ নাম্বার বাড়িটার দিকে,এই বাড়িতে আবুল হাসনাত সাহেবকে তার দরকার।আসলে এখন মূলত হাসনাত সাহেব কে না,হাসনাত সাহেবের গতিবিধি জানা দরকার।
– দেখি মামা একটা চা,সোহেল চা দোকানে বসতে বসতে বলল
= চিনি বেশি না কম??,চাওয়ালার প্রশ্ন
– দাও,তোমার ইচ্ছামত।চা হইলেই হইল,সোহেলের উত্তর
চাওয়ালা চা বানানো থামিয়ে সোহেলের দিকে তাকালো,সে বুঝতে পারতেসে না যে এই ছোকরা তার সাথে ফাইজলামি করতেসে নাকি সে সত্যিই বলছে!!
সোহেলের সেইদিকে খেয়াল নাই,সে তাকিয়ে আছে উনত্রিশ নাম্বার বাড়িটার দিকে,এই বাড়িতে আবুল হাসনাত সাহেবকে তার দরকার।আসলে এখন মূলত হাসনাত সাহেব কে না,হাসনাত সাহেবের গতিবিধি জানা দরকার।
আবুল হাসনাত সাহেব রিটায়ার্ড সরকারি কর্মকর্তা,সৎ ছিলেন,কিন্তু তার সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা।হাসনাত সাহেব বর্তমানে একটি মামলার প্রধান সাক্ষী।মামলাটি হল তাদের গ্রামের সাবেক চেয়ারম্যান কিসমত মিয়ার বিরুদ্ধে আনা যুদ্ধাপরাধের অভিযোগের ভিত্তিতে করা একটি যুদ্ধাপরাধী মামলা।হাসনাত সাহেবের বয়স তখন সতের,তার বাবা ও ভাইকে এই কিসমত মিয়া মেরে ফেলে,একজন আহত মুক্তিযোদ্ধাকে আশ্রয় দেয়ার অপরাধে।এখন সেই কিসমত মিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধী মামলার প্রধান সাক্ষী হাসনাত সাহেব।
আর এই হাসনাত সাহেবকে মেরে ফেলার অ্যাসাইনমেন্ট দিয়ে পাঠানো হয়েছে সোহেলকে।সোহেলের এইটা প্রথম কাজ নয়,সে এই বিষয়ে দক্ষ,কিন্তু কোথায় জানি সে একটু আনইজি ফীল করছে,এটা কি তার বাবাও মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন সেই জন্য?কি জানি!!
সোহেল তাকিয়ে থাকে উনত্রিশ নাম্বার বাসার দিকে,হাতে চায়ের কাপ,সেখান থেকে ধোয়া উঠছে।সোহেলের কপাল বেয়ে টপটপ করে ঘাম পড়ছে,উনত্রিশ নাম্বার বাড়ি থেকে যে লোকটি বের হলেন তিনিই হাসনাত সাহেব,অন্তত সোহেলের মোবাইলের ছবি সেই কথা বলেন।কিন্তু সোহেল দেখছে অন্যকিছু,হাসনাত সাহেবের চেহারা যেন হুবুহু সোহেলের বাবার মত,ছবি দেখে তেমন না লাগলেও বাস্তবে দেখে তেমনই লাগছে সোহেলের কাছে।সোহেল বুঝতে পারছে না এটা কি তার মনের ভুল,হ্যালুসিনেশন,নাকি অন্যকিছু!!!নাকি সব মুক্তিযোদ্ধার চেহারাই এক!!!!
চাওয়ালা লোকটা বারবার সোহেলের দিকে তাকাচ্ছে,চায়ের কাপ হাতে নেয়ার পর থেকে এই ছোকরা একবারও চায়ে চুমুক দেয় নাই,কে এই ছেলে???আগে তো এই এলাকায় দেখেনি??উনত্রিশ নাম্বার বাড়ীটার দিকেই বা এভাবে তাকায় আছে কেন????কি চায় এই ছোকরা???
রৌদ্রজ্জ্বল এক দুপুরে ঢাকার কোন এক এলাকার উনত্রিশ নাম্বার বাড়ির সামনের চাদোকানের চা-বিক্রেতা ও সেই দোকানে বসা ওই সময়ের একমাত্র ক্রেতা সোহেল নামের যুবক,উভয়েরই মনে চলছিল ভাবনার ঝড়,উভয়েই ব্যস্ত ছিল কিছু প্রশ্নের জবাব খুজতে……
তারা কি পাবে তাদের জবাব???কি জানি হয়ত পাবে,হয়ত বা পাবে না!!!!!
জবাবটা পাবে কি?
জবাবটা পাবে কি?
ওটা নাহয় নিয়তির হাতেই ছেড়ে
ওটা নাহয় নিয়তির হাতেই ছেড়ে দিলাম………. 🙂
শেষে তাড়াহুড়া পরিলক্ষিত !!
শেষে তাড়াহুড়া পরিলক্ষিত !! খারাপ না । ভালই । :ফুল:
পড়ার জন্য ধন্যগ্রহন………
পড়ার জন্য ধন্যগ্রহন……… :নিষ্পাপ:
একটু দ্রুত শেষ করে দিলেন…
একটু দ্রুত শেষ করে দিলেন… শুরুটা ঠিক ছিল, কিন্তু কাহিনী অগ্রসর হওয়ার আগেই শেষ হয়ে গেল ।
পড়ার জন্য ও আপনার মতামতের
পড়ার জন্য ও আপনার মতামতের জন্য ধন্যগ্রহন………. 🙂
হুম। আগে আগে শেষ। টুইস্ট পাব
হুম। আগে আগে শেষ। টুইস্ট পাব ভাবসিলাম।
(No subject)
🙂
ভাল্লাগছে
ভাল্লাগছে
ধন্যগ্রহন…………
ধন্যগ্রহন………… 🙂
(No subject)
:টাইমশ্যাষ:
(No subject)
🙂
মনে হয় শেষ হেইয়াও হইলনা
মনে হয় শেষ হেইয়াও হইলনা শেষ….
শেষ হইয়াও হয় নাই
শেষ হইয়াও হয় নাই শেষ…………. 🙂
ভাল ই লাগল
ভাল ই লাগল
ফিনিসিংটা আরও ভালো হলে চমৎকার
ফিনিসিংটা আরও ভালো হলে চমৎকার একটা গল্প হতে পারত।
অপূর্ণতা থেকে গেলো পূর্ণতা
অপূর্ণতা থেকে গেলো পূর্ণতা দিয়ে দেন গল্পটা জমে যাবে …………………… :অপেক্ষায়আছি: