দয়িতা অল্প করে হাসে
মুগ্ধ দষ্টিতে তাকায় নিষ্পলক
এলোমেলো পায়ে এসে দাড়ায় বাধের উপর
জানতে চায় আমি যাব কিনা?
আমি ক্লান্ত হয়ে চলতে থাকি
ঐ খোলাচুল আমাকে মাতাল করে তোলে
ঐ বুনো গন্ধ, অচিন পথের আশা
আমাকে নিয়ে চলে উল্কার বেগে।
দয়িতা অল্প করে হাসে
মুগ্ধ দষ্টিতে তাকায় নিষ্পলক
এলোমেলো পায়ে এসে দাড়ায় বাধের উপর
জানতে চায় আমি যাব কিনা?
আমি ক্লান্ত হয়ে চলতে থাকি
ঐ খোলাচুল আমাকে মাতাল করে তোলে
ঐ বুনো গন্ধ, অচিন পথের আশা
আমাকে নিয়ে চলে উল্কার বেগে।
উঁচু নিচু পথে আমি চোখ বুজে চলি;
চলি অন্যপথে সৃষ্টির আশায়।
দয়িতা অবিরাম ছুটে চলে
সারি সারি গাছ পেরিয়ে নদীর কাছে
অল্প জলে হাত দিয়ে বলে
শো…ন, আমি তো-মা-কে ভালোবাসি।
অস্তিত্বহারা দয়িতার এ চলন
এলেবেলে বালিতে পায়ের চিহ্ন একে যায় সে।
বালির ঢিবির কাছে ক্লান্ত হয়ে বসে বলে
এই, তুমি কি আমাকে বিয়ে করবে?
আমি লাল শাড়ি পরতে চাই
শুধু তোমার সামনে।
সন্ধ্যাবেলায় পথ খুজে পায় দয়িতা
অন্ধকার হবার আগেই সে ঘরে ফিরে!
ঘরের খোজেই সে নেমেছিলো পথে
জোত্স্না রাতের আলোর ঝলকানিতে মৃদু উম্মাদনায়।
অতঃপর ঘাসের বুকে কিছু সুখ নিয়ে সে ফিরে,
ফিরে স্নান ঘরে। কষ্টের তীব্রতায়…
চালিয়ে যান।
চালিয়ে যান।
ভালই লিখেছেন
ভালই লিখেছেন :থাম্বসআপ:
দুজনকেই ধন্যবাদ
দুজনকেই ধন্যবাদ
(No subject)
:থাম্বসআপ:
(No subject)
:bow:
“অতঃপর ঘাসের বুকে কিছু সুখ
ভাল লেগেছে লিখে যান!!
(No subject)
:খাইছে:
ভাল্লাগছে।
ভাল্লাগছে। :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ