আমাদের জাতি অবিস্বরনীয় ইতিহাস , চিরস্মরনীয় ইতিহাস হল মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তা বলার অপেক্ষা রাখে না । তা সকলেই জানি ।
কিন্তু দু:খের বিষয় এই যে আমাদের মধ্যে অনেকের কাছেই এর গুরুত্ব তো নেই ই বরং এটি নিয়ে নানা উপহাস করেন। আবার মুক্তিযুদ্ধের জন্য এখন জীবন বিসর্জন দিতে প্রস্তুত এর দৃষ্টান্ত ও কম নয়।
আমারা অনেকেই এই মহান মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানি না। তাই এর প্রতি উদাসীন।
এর জন্য দ্বায়ী পরোক্ষ ভাবে আমরাই।
আমরা আমাদের সন্তানদের ,ছোট ভাইবোন দের কি অবসর সময়ে মুক্তিযুদ্ধের গল্প বলি । না অনেকেই বলি না। তাহলে তারা কি করে জানবেন এ ইতিহাস।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে জানার অন্যতম পন্থা হল পাঠ্য বই কিন্তু দু:খের বিষয় এই যে সরকার পরিবর্তনের সাথে সেই বই গুলোও পরিবর্তন হচ্ছে। তাই সঠিক ইতিহাস জানতে পারি না।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানার অন্যতম ভাল উপায় হল মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক ছবি ও টেলিফিল্ম। যেমন -আমার বন্ধু রাশেদ,গেরিলা।
এগুলো ভাল পন্থা হলেও তা প্রচার প্রচারনার অভাবে আমাদের জন্য সুফল বয়ে আনতে পারছে না।
স্কুল কলেজ পর্যায়ে সাপ্তাহিক ভিত্তক এই ছবি গুলো দেখানোর ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের কে মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান দিতে হবে তাহলেই ভবিষত প্রজন্ম হবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ।
রেডিও টেলিভিশ্ন এ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক অনুষ্ঠান প্রচার করতে হবে। তাহলে সহজেই মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস প্রচার সম্ভব। এবং অপপ্রচার বব্ধ করা সম্ভব।
আমরা অনেকেই পাঠ্যবই ছাড়া অন্যান্য বই পরতে নারাজ । কিন্তু মোবাইল-মনিটরের স্ক্রিনে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা পরি। তাই মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে জানতে অনলাইনের উপর নির্ভর্শীল।
কিন্তু মুকিযুদ্ধের বিপরীত শক্তি ,যারা বাংলাদেশ চায়নি তারা অনলাইনেও নানা অপ প্রচার চালানো শুরু করেছে। আমাদের পক্ষে অনেকেই তা বিশ্বাস করে বসি। তবে বিভিন্ন ব্লগের মডারেটরদের ততপরতার জন্য তারা বেশি একটা ক্ষতি করতে পারতেছে না।
তবুও আমাদের আরো সচেতন হতে হবে যেন ভবিষতে বেশি দানা বাধতে না পারে।
এগুলো আমার মনের কথা ভুল থাকতে পারে ক্ষমার চোখে দেখিবেন।
ভুল হলে ভুল ধরিয়ে দিবেন ।
আপনাদের মুল্যবান মন্তব্য দিন ।
খুব হতাশ হই, যখন দেখি তরুনদের
খুব হতাশ হই, যখন দেখি তরুনদের একটা অংশ মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানেই না। সেদিন দেখলাম একজন সাত বীরশ্রেষ্টের নামটাও পারলো না। আরেকজন বলে কি লাভ হবে এগুলো জেনে?
শুধু কি তাই? কেউ কেউ বলে কি লাভ ৪২ বছরের আগের ইতিহাস ঘেটে?
আফসোস, আমরা শুধু দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখছি ভেসে যাচ্ছে বাংলা, অথৈ জলের দিকে।
পৃথু স্যন্যাল, আমার তো মনে হয়
পৃথু স্যন্যাল, আমার তো মনে হয় আগের চেয়ে অবস্থার কিছুটা উন্নতি হয়েছে। অন্তত অনলাইনে তাই মনে হয়। তরুণ প্রজন্মের একটা বিরাট অংশ অনলাইন এক্টিভিস্টিদের দ্বারা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে অনেক আগ্রহী হয়েছে। ৯০ এর দশকে, বা ২০০০ সালের দিকে অবস্থা আরও খারাপ ছিল বলেই মনে হয়।
হ্যা ভাই আমি তার জলজ্যন্ত
হ্যা ভাই আমি তার জলজ্যন্ত উদাহরন।
আমি লিখায় উল্লেখ ও করেছি।
আমি সঠিক ইতিহাস জানইতে চাই। আপনাদের সহযোদ্ধা হয়ে লাড়াই করতে চাই।
সহমত।
কিন্তু অনেক দেরী হয়ে
সহমত।
কিন্তু অনেক দেরী হয়ে গেছে।
তারপর আশাবাদী,
লেটার ইজ বেটার দ্যান নেভার।
অনেক দেরী হয়ে গেছে বলার সময়
অনেক দেরী হয়ে গেছে বলার সময় হয় নি!!
১৯৭৫-১৯৯১ এর মিথ্যাচারের জঞ্জাল একদিন দূর হবার নয়…
আজ সত্য সমাগত…আর মিথ্যা অপসৃত…
তাই সত্যের জয় প্রত্যাসন্ন ও অবধারিতভাবেই অনিবার্য তা প্রমাণ হতে চলেছে!!
জয় বাংলা… জয় বঙ্গবন্ধু…
দেরি হয়েছে বলে বসে থকলে তো
দেরি হয়েছে বলে বসে থকলে তো হবে না। কিছু তো করতে হবে। something is batter than nothing . . .
প্রথমেই এটা উল্লেখ করেছি .
প্রথমেই এটা উল্লেখ করেছি . ভাই
এমন মানুষ তো আছেই
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাধারী মানুষের সংখ্যাও কম নয়। দিনে দিনে তা বৃদ্ধি পাচ্ছে।
পৃথু স্যন্যাল , যেটা আরো
পৃথু স্যন্যাল , যেটা আরো কষ্টের সেটা হল তরুন প্রজন্মের একটা বড় অংশ মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস জানে। মুক্তিযুদ্ধের সঠিক দলিল-দস্তাবেজের অভাব নাই কিন্তু সেটা ঘাটাঘাটি করার মত আগ্রহ থাকতে হবে ।
এর জন্য ৭৫ পরবর্তি প্রেক্ষাপট
এর জন্য ৭৫ পরবর্তি প্রেক্ষাপট দায়ী
১৯৭৫-১৯৯১ এর পরিবর্তিত
১৯৭৫-১৯৯১ এর পরিবর্তিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট এর জন্য সর্বাংশে দায়ী…
১০০% একমত!! তবে আজ সত্যের জয় হতে চলেছে!!
আর ১০০০ বার বলেও রাজাকারেরা আর তার দোসরেরা মিথ্যাকে সত্য বানাতে পারবে না!!
সত্যের জয় প্রত্যাসন্ন ও অবধারিতভাবেই অনিবার্য তা প্রমাণ হতে চলেছে!!
জয় বাংলা… জয় বঙ্গবন্ধু…
জয় বাংলা।
জয় বাংলা।
:তালিয়া:
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পড়ে থাকলেই
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পড়ে থাকলেই হবে না, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ও চেতনা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে, আরো বহু দূর যেতে হবে, তবে কাধে কাধ মিলিয়ে ।।
আমাকে সহযোগিতা করুন আমি
আমাকে সহযোগিতা করুন আমি আপনাদের পাশে থাকব।
যত বন্ধুর পথই হোক না কেন।
মুক্তির চেতনায় নিজেকে দগ্ধ করতে চাই
হুম । পথ তো অনেক বাকি । ভোরের
হুম । পথ তো অনেক বাকি । ভোরের আল গায়ে মেখেই চলতে হবে।। পথ অনেক বাকি।। বন্ধুর পথ । প্রতি পদে পদে বাধার দেয়াল
(No subject)
:মুগ্ধৈছি: