বিস্ময়ের ধাক্কাটা সামলাতে নুসরাতের অনেক কষ্ট হচ্ছে। প্রথমত লম্বা বয়স্ক লোকটার রহস্যময় আচরণ আর দ্বিতীয়ত জমিদার বাড়ির বিশালত্ব। এত বড় জমিদারবাড়ি দেখে নুসরাত পুরাই থ। তিনতলা জমিদার বাড়িটাতে অনেকগুলো কামড়া আছে সেটা বাইরে থেকে দরোজা জানালাগুলোর সংখ্যা দেখেই বোঝা গেছে। বাড়িটা খুব সুনসান। লম্বা লোকটা যদি তাঁকে না নিয়ে আসত তাহলে সে ভাবত এই বাড়িতে কেউ থাকে না।
বিস্ময়ের ধাক্কাটা সামলাতে নুসরাতের অনেক কষ্ট হচ্ছে। প্রথমত লম্বা বয়স্ক লোকটার রহস্যময় আচরণ আর দ্বিতীয়ত জমিদার বাড়ির বিশালত্ব। এত বড় জমিদারবাড়ি দেখে নুসরাত পুরাই থ। তিনতলা জমিদার বাড়িটাতে অনেকগুলো কামড়া আছে সেটা বাইরে থেকে দরোজা জানালাগুলোর সংখ্যা দেখেই বোঝা গেছে। বাড়িটা খুব সুনসান। লম্বা লোকটা যদি তাঁকে না নিয়ে আসত তাহলে সে ভাবত এই বাড়িতে কেউ থাকে না।
এই মুহূর্তে যেই ঘরটাতে সে বসে আছে সেটা সম্ভবত ড্রয়িং রুম হবে। বাব্বা, কত বিশাল রুম। আগেকার দিনের লোকেরা পারতও। এখন তো ঢাকা শহরে হিসাব হয় বর্গফুটে। সাড়ে আটশ, সাড়ে বারোশ অথবা চৌদ্দশ। এই ড্রয়িংরুমের ভিতরে চোখ বন্ধ করে পুরো একটা ফ্ল্যাট ঢুকিয়ে দেওয়া যাবে। ড্রয়িংরুমই যদি এত বড় হয় তাহলে শোবার ঘর না জানি কত বড় হবে। পুরাতন জমিদারবাড়িতে রাত কাটাবার একটা ইচ্ছে অনেকদিন ধরেই তাঁর মনের ভিতর ছিল। না চাইতেই সেই সুযোগ চলে আসায় তাঁর ভালই লাগছে।
সন্ধ্যা হয়ে গেছে। তাঁকে রেখেই তারাপদ নামের লম্বা লোকটা বের হয়ে গেছে। আরেকজন নাকি আসছে? এই ব্যাপারটাই অদ্ভুত লাগছে নুসরাতের। আরও অতিথি আসছে এই বাড়িতে। এবং তাঁরা যে আসবে সেটা এই বাড়ির মালিক ওরফে ছোট সাহেব আগে থেকেই জানতেন। কিন্তু কিভাবে? সে কাউকে জানিয়ে আসে নি যে প্রথমে এখানেই আসবে? তাঁর আসার খবর ছোট সাহেবকে কে দিয়েছে? আর এই ছোট সাহবেটাই বা কে? নুসরাতের চিন্তাভাবনাগুলো কেমন যেন এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।
সন্ধ্যা হওয়ার পর লাইটগুলো জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। অনেক প্রাচীন এবং অত্যন্ত সুন্দর একটা ঝাড়বাতি নুসরাতের মাথার উপর ঝুলে আছে। ঝাড়বাতির কাঁচে প্রতিফলিত আলো সোনার আভার মত ঠিকরে বেরোচ্ছে। সেই আলোয় ঘরটা কেমন জানি রহস্যময় লাগছে। নাহ ছোট সাহেবের রুচি আছে, ভাবল নুসরাত। রুমের একপাশের দেয়ালে ৩ টা তৈলচিত্র ঝুলানো। এই বাড়ির জমিদার ছিলেন মনে হয় এরাই। অপর পাশের দেয়ালেও অদ্ভুত কিছু তৈলচিত্র ঝুলানো। অদ্ভুত এই জন্যেই যে ছবিতে কি আঁকা হয়েছে সেটা নুসরাত ধরতে পারছে না। চিত্রকলার প্রতি তাঁর আগ্রহ এমনিতেই কম। এজন্যেই হয়ত।
হঠাত করেই নুসরাতের শরীরটা কেমন যেন শিরশির করে উঠল। তাঁর মনে হচ্ছে কেউ তাঁকে দেখছে। চারপাশে তাকিয়ে কাউকেই চোখে পড়ল না তাঁর। কিন্তু অনুভূতিটা এখনও অনেক জীবন্ত। মাথা নাড়িয়ে চিন্তাটা মাথা থেকে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করল সে। নিজেকে প্রবোধ দিল এমন পুরাতন জমিদারবাড়িতে এইসব অনুভূতি মনের ভিতর আসতেই পারে। এমন সময় বাইরে কারও আওয়াজ শোনা গেল। একজন অতিথি মনে হয় এসেছেন।
*****
রুমন খুবই অবাক। প্রথম কারণ তারাপদ। এই জঙ্গলের ভিতর অন্ধকারে তারাপদ তাঁর জন্য কেন অপেক্ষা করছিল সেটা তাঁর কাছে বিশাল এক রহস্য এবং এই রহস্য ভেদ না করা পর্যন্ত সে মনে শান্তি পাবে না। দ্বিতীয় কারণ এই বিশাল জমিদারবাড়ি। উপমহাদেশের প্রাচীন জমিদারবাড়িগুলোর ব্যাপারে সে কিছু ডকুমেন্টারি দেখেছে ফক্স টিভিতে কিন্তু সামনাসামনি দেখার পর এই বাড়ির সৌন্দর্য আর বিশালতা তাঁর কল্পনাকেও ছাড়িয়ে গেছে। অন্ধকার হয়ে যাওয়ায় জমিদারবাড়ির বাইরের সৌন্দর্য সে বুঝতে না পারলেও ইন্টেরিওর দেখেই তাঁর মাথা খারাপ হওয়ার যোগাড়।
অবাক হওয়ার তৃতীয় কারণ সোফায় বসে থাকা সুন্দরী। আর যাই হোক, পথ হারিয়ে এমন একটা বাড়িতে এসে এমন সুন্দরী কাউকে দেখবে এটা সে আশা করে নি। এই মেয়েও যদি অতিথি হয় তাহলে মন্দ না। সময় ভালই কাটবে। সিলেটে আগে পৌঁছানোর বাজীটা হারবে সেই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। থাক, সবসময় জিততেই হবে এমন তো কোন কথা নেই।
“আমি রুমন, পর্যটক। আপনি?”
“আমি নুসরাত। পেশায় সাংবাদিক। আপনি কোন দেশে থাকেন?”
“অস্ট্রেলিয়াতে। কিন্তু আপনি কি করে বুঝলেন যে আমি একজন প্রবাসী বাঙালী?”
“সিম্পল। এই দেশের কেউ নিজ দেশে নিজেকে পর্যটক হিসাবে পরিচয় দেয় না। বোঝাই যাচ্ছে, বিদেশে আরামে থাকেন। কয়েকদিনের জন্য দেশে এসেছেন। দেশটা ঘুরবেন। ফেসবুকে ছবি আপলোড দিবেন। সবশেষে অস্ট্রেলিয়াতে পৌঁছে ‘এই দেশের কিচ্ছু হবে না’ টাইপ ডায়লগ দিবেন। দেখা আছে।“
রুমন চুপ হয় গেল। বাব্বাহ, মেয়ের তো দেখি ভালই মেজাজ। নাহ, এর সাথে সময় কাটানো মনে হয় খুব একটা আনন্দদায়ক হবে না। বুঝেশুনে কথা বলতে হবে। রুমনেরও এই টাইপের মেয়ে অনেক দেখা আছে। বড় বড় কথা বলে ঠিকই; সুযোগ পেলে প্রবাসী প্রতিষ্ঠিত কোন ছেলেকে বিয়ে করে বিদেশে পাড়ি জমাতে দুইবারও ভাবে না। ভাব দেখাচ্ছে দেখাক। সময় হলে নিজেই কথা বলবে।
*****
আধা ঘণ্টা ধরে পানির উপর শুধু নাকটাকে ভাসিয়ে রেখে শ্বাস নিচ্ছে ইদ্রিস। পুরো মাথা বের করার উপায় ছিল না। ওকে যদি তাঁরা ধরতে পারে তাহলে পিটিয়েই মেরে ফেলবে। বাকি তিনজনের একজনও মনে হয় আর বেঁচে নেই। থাকলে এতক্ষনে সাড়াশব্দ পাওয়া যেত। উফফ, এইবারের যাত্রা মনে হয় সে বেঁচেই গেল।
হবিগঞ্জের সবাই এক নামে চিনে ইদ্রিসকে। নাহ, এমন কোন বিখ্যাত ব্যক্তি সে নয়। সবাই তাঁকে চিনে ইদ্রিস বাহিনীর প্রধান ইদ্রিস ডাকাত হিসাবে। ইদ্রিস বাহিনী আর রশিদ বাহিনীর অত্যাচারে এই এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ। ক্ষমতাসীন মহলের পক্ষ হয়ে হাওরের জলমহালের দখল থেকে শুরু করে বিয়েবাড়িতে ডাকাতি সবকিছুতেই এই দুই বাহিনীর আধিপত্য। ইদ্রিস আগে রশিদের গ্রুপের সেকেন্ড ইন কমান্ড ছিল। কারও অধীনে কাজ করা অভ্যাসে নেই বলে ইদ্রিস নতুন বাহিনী খুলে বসে। সেটা ছিল তাঁর জীবনের সব থেকে বড় ভুল। সেই ভুলের প্রায়শ্চিত্তই এখন সে করছে।
নতুন দল গড়ার পর থেকেই ইদ্রিস রশিদের এক নম্বর শত্রু হয়ে দাঁড়ায়। রশিদ পুরাতন ডাকাত। উপরমহলে তাঁর জানশোনা ইদ্রিসের থেকেও বেশি। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইদ্রিসকে সে একদম কোণঠাসা করে ফেলেছে। রশিদের দলের ১০ জনকে ইদ্রিস নিজের দলে ভাগিয়ে এনেছিল। প্রথম বছর ভালই দাপট দেখিয়েছিল ইদ্রিস। রশিদের বাহিনী একদম কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল। সবাই ভেবেছিল রশিদের সময় এবার শেষ। কিন্তু ঐ যে বলে পুরান চাল ভাতে বাড়ে। পুরাতন এমপি মারা যাওয়ার উপনির্বাচনে নতুন এমপি নির্বাচিত হল যার নির্বাচনী খরচের বড় একটা অংশ দিয়েছিল রশিদ। ইদ্রিস যার পিছনে টাকা ঢেলেছিল সে গেল হেরে। ফলাফল খুব খারাপ। এক বছরের মধ্যেই ইদ্রিসের বাহিনীকে হাওর ছাড়তে হল। এক রাতে ডাকাতি করে ফিরবার পথে তাঁর দলের ৫ জন মারা গেল পুলিশের সাথে বন্দুকযুদ্ধে। আটক দুইজন মরল ক্রসফায়ারে। বাকি ছিল ৩ জন। সেই তিনজনকে নিয়ে সে হাওর ছেড়ে এসে আস্তানা গাড়ল এই জঙ্গলে। উপার্জন নেই তাই আজ এক বাড়িতে গিয়েছিল ডাকাতি করতে। লোকজন ধরে ফেলেছে। তাঁকে যে জাপটে ধরেছিল সেই বেচারা এক গুলিতেই শেষ কিন্তু তাঁর সঙ্গীরা ধরা পড়ে গেছে। ইদ্রিস তখনই বুঝেছে একজনও বাঁচবে না। পাবলিকের মাইর খুব খারাপ। মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তাঁরা মারতেই থাকবে।
গত আধা ঘণ্টা ধরে এই ডুবায় সে নাক ডুবিয়ে বসে আছে। লোকজন খুঁজতে খুঁজতে এই পর্যন্ত হয়ত এসেছিল কিন্তু তাঁকে দেখে নি। দেখবে কিভাবে? একে তো অন্ধকার তাঁর উপর পুরো ডুবা জুড়ে কচুরিপানার রাজত্ব। সাহস করে মাথা তুলল ইদ্রিস। নাহ, কেউ নেই। এখানে বেশিক্ষণ থাকা যাবে না। লোকের ভয় আপাতত নেই, আছে সাপ এর ভয়। এই জিনিসটার ভয় মন থেকে সে দূর করতে পারলই না।
ডুবা থেকে উঠে ইদ্রিস ছুটা শুরু করল। তাঁকে পালাতে হবে। তাঁর সব আশা ভরসা শেষ। কোন সঙ্গিই বেঁচে নেই। নতুন করে এই পেশায় ফিরে আসার ইচ্ছেও তাঁর নেই। নতুন জীবন শুরু করতে হবে। সে ঢাকায় চলে যাবে। প্রয়োজনে রিক্সা চালাবে, কামলা খাটবে কিন্তু এই জীবনে আর ফিরে আসবে না।
জঙ্গলের ভিতর দিয়ে কতক্ষণ ছুটেছে সেটা ইদ্রসি বলতে পারবে না। একসময় হঠাত করেই জঙ্গল শেষ হয়ে গেল। ইদ্রসি অবাক হয়ে লক্ষ্য করল সে একটা বিশাল জমিদারবাড়ির পেছন দিকে দাঁড়িয়ে আছে। এই জঙ্গলে একটা জমিদারবাড়িই আছে আর সেটা হচ্ছে নলুয়া জমিদারবাড়ি। কথাটা মনে হতেই ভয়ের একটা শিহরণ ইদ্রিসের মেরুদণ্ড দিয়ে বয়ে গেল। তাঁর অনেক সাহস, কিন্তু এই বাড়িতে ডাকাতি করবার চিন্তা সে কল্পনাতেও আনে নি। যে সব গল্প শোনা যায় এই বাড়ি সম্বন্ধে তাঁতে এদিকে আসবার কথা কেউ চিন্তা করবে না। কিন্তু এখন প্রেক্ষাপট ভিন্ন। সে বুঝতে পারছে এই জায়গাটাই এই মুহূর্তে তাঁর লুকানোর জন্য সব থেকে নিরাপদ জায়গা। এখানে পুলিশ আসবে না।
চুপচাপ দাঁড়িয়ে মনস্থির করল ইদ্রসি। যা থাকে কপালে, এই বাড়িতেই সে আশ্রয় নিবে। আশ্রয় দিতে না চাইলে বাড়ির মালিকের পায়ে ধরে আশ্রয় চাইবে তবুও তাঁকে এখানেই উঠতে হবে। হেঁটে হেঁটে বাড়িটার সামনে চলে আসল সে। ভিতরে আলো জ্বলছে। লোকজনের কথাও শোনা যাচ্ছে। দরোজাটা বন্ধ। আরেকবার ইতস্তত করে দরোজায় নক করল সে। ভিতরের শব্দ থেমে গেল। আবার নক করবে কি না ভাবছে এমন সময় ভিতর থেকে গম্ভীর একটা কণ্ঠ ভেসে এল,
“আসুন। দরোজা খোলাই আছে।“
ভিতরে প্রবেশ করল ইদ্রিস। প্রথমেই তাঁর চোখ গেল চেয়ারে বসে থাকা বৃদ্ধ লোকটির দিকে। ঠোঁটের কোণে মুচকি হাসি নিয়ে তাঁর দিকে তাকিয়ে আছেন তিনি। এরপর নজর গেল সোফায় বসা যুবক-যুবতীর দিকে। সব শেষে দাঁড়িয়ে থাকা আরেক বৃদ্ধের দিকে। বসে থাকা বৃদ্ধ আবার কথা বলে উঠলেন-
“আপনিই বাকি ছিলেন। আপনার জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। এখন তাহলে আমরা শুরু করতে পারি। তবে তাঁর আগে আপনাদের ফ্রেশ হয়ে নেওয়া দরকার। আপনাদের জন্য নির্দিষ্ট কক্ষ আলাদা করা আছে। তারাপদ আপনাদের নিয়ে যাবে। রাতের খাবার শেষ করে সবাই এখানে আসবেন। তখনই আপনাদের সাথে কথা হবে।“
“কি নিয়ে কথা বলবেন?”
প্রশ্নটা নুসরাতের। বৃদ্ধ চেয়ার থেকে উঠে চলে যাচ্ছিলেন। প্রশ্ন শুনে আবার পিছন ফিরে মুচকি হেসে বললেন,
“আপনাদেরকে একটা ধাঁধা দিব। সেটার উত্তর যিনি দিতে পারবেন তিনি …..”
কথাটা শেষ না করে আবার মুচকি হেসে পিছন ফিরে চললেন খন্দকার আজিজ আব্দুর রহমান। তাঁর অনেক দিনের সাধ অবশেষে পূরণ হতে চলেছে। ….. (চলবে)
একপ্লেট ফুসকা খাইতে দেয়া হলো।
একপ্লেট ফুসকা খাইতে দেয়া হলো। এবং খাওয়া শুরু করা মাত্র প্লেট ফেরত নেয়া হলো :ভাঙামন: :ভাঙামন:
পড়তে কি না পরতেই শেষ করা হলো কেন??? :কথাইবলমুনা: :কথাইবলমুনা: :কথাইবলমুনা: :কথাইবলমুনা:
:কথাইবলমুনা:
সিরিজ জমে উঠছে, চালিয়ে যান :ফুল:
এইডা কিছু হইল?
এতটা
এইডা কিছু হইল? :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
এতটা লিখলাম তবু নাকি ফুচকা শর্ট পরসে। খেলুম না :হয়রান:
খেলতে গিয়া আজাইরা সময় নষ্ট না
খেলতে গিয়া আজাইরা সময় নষ্ট না কইরা লিখলে ভাল হইত না?? :নিষ্পাপ: :নিষ্পাপ:
(No subject)
:কথাইবলমুনা: :কথাইবলমুনা: :কথাইবলমুনা:
ভালো হচ্ছে। দারুন…
ভালো হচ্ছে। দারুন… :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ: :গোলাপ:
(No subject)
😀 😀 😀
এককথায় চমৎকার!
এককথায় চমৎকার! :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল:
(No subject)
:ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা: :ধইন্যাপাতা:
বেশ ভালো।
বেশ ভালো।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ :ধইন্যাপাতা:
এটা কিছু হইলো।।
১০০
:ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
এটা কিছু হইলো।। :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
১০০ দিন পর পর একটা পর্ব ছাড়েন। আর ক্ষুধা বাড়ান
১০০ দিন? কি কয়?
চক্ষের
১০০ দিন? :খাইছে: কি কয়? :খাইছে:
চক্ষের মাথা খাইছেন নি? দুইদিন পর ৩ নাম্বার পর্ব ছাড়লাম। এইটুকু তো সহ্য করতেই হবে ব্রাদার। :মাথাঠুকি:
ভাগ্যিস রুমন (ভাই) কে
ভাগ্যিস রুমন (ভাই) কে অস্ট্রেলিয়া প্রবাসী বানাইছেন।আমেরিকা কইলেই খবর হ্যাজ। 😛
কেনু কেনু? আম্রিকা কইলে খবর
কেনু কেনু? আম্রিকা কইলে খবর হপে কেনু? জাতি ভবঘুরের কাছ থাইক্কা ঝানতে চায় :অপেক্ষায়আছি:
বাকিটুকু পড়ার আগ্রহে পেটে
বাকিটুকু পড়ার আগ্রহে পেটে ব্যাথা করতেসে। তাড়াতাড়ি দেন। মারাত্বক হইতিছে। চালায়া যান। :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :salute: :salute:
ওয়েট ম্যাডাম, ওয়েট
ওয়েট ম্যাডাম, ওয়েট :শয়তান: :শয়তান: :শয়তান:
চালিয়ে যাও… ওয়েটিং
চালিয়ে যাও… ওয়েটিং :থাম্বসআপ:
হে হে, যাক লাইনে আইসেন শেষ
হে হে, যাক লাইনে আইসেন শেষ পর্যন্ত 😀 😀 😀
ভালো হচ্ছে
ভালো হচ্ছে 🙂
(No subject)
:বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল: :বুখেআয়বাবুল:
থ্রিলিং
থ্রিলিং :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন: :রকঅন:
(No subject)
:টাইমশ্যাষ: :টাইমশ্যাষ: :টাইমশ্যাষ:
মনে থাকলেই হয়।
মনে থাকলেই হয়।