অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মধ্যে যে বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠেছে এর মূলে রয়েছে আস্তিকতা নাস্তিকতা ইস্যু। এর শুরুটা কোথায়?একটু পিছনে তাকান যাক। রাজীব ভাই খুন হয়ে যাওয়ার পর তার জানাজায় যখন তাকে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের প্রথম শহীদ হিসেবে ঘোষণা করা হয় গণজাগরণ মঞ্চ থেকে,আন্দোলন নতুন মাত্রা পায়। পর যখন ইনকিলাব ও আমারদেশ চক্রান্ত করে রাজীবের নামে ভূয়া ব্লগ প্রকাশ করে নাস্তিক হিসেবে জনগণের সামনে তুলে ধরেন,তখন গণজাগরণ মঞ্চ প্রতিক্রিয়াশীলদের প্রতিহত না করে উল্টা নিজেরা প্রতিক্রিয়াশীলদের পাতা ফাঁদে পা দিয়ে নিজেদের আস্তিক এবং গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনকে আস্তিকদের আন্দোলন প্রমানের প্রাণান্ত চেষ্টা করে। ফলে আন্দোলন যে সেক্যুলার চরিত্র নিয়ে শুরু হয়েছিল তা ব্যহত হয়
গণজাগরণ মঞ্চের নেতাদের ভূল সিদ্ধান্তের কারনে। যার খেসারত আজ গণজাগরণ মঞ্চের এই ক্রমশ জনবিছিন্ন
হয়ে পড়া।
রাজীব ভাই মারা যাওয়ার পর পরই অমি পিয়াল তার সাথে রাজীব ভাইয়ের একটি স্ট্যাটাস পরোক্ষভাবে তুলে দেন যেখানে তিনি আনিস রায়হানের দিকে ব্যক্তিগত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে থাবার খুনের সাথে জড়িত
থাকার সন্দেহ প্রকাশ করেন। কতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হলে এভাবে একটা নির্দোষ মানুষের জীবন দুর্বিসহ করে তোলা যায়। পরে যখন থাবা বাবার খুনিরা ধরা পড়ল তখন পিয়াল সাহেব সামান্য দুঃখপ্রকাশও করেননি। এরপর
গণজাগরণ মঞ্চ থেকে ভূলেও রাজীবের নাম উচ্চারণ করা হয়নি,রাজীবকে নিয়ে অমি পিয়াল আর কোন স্ট্যাটাস বা ব্লগ লিখেছেন কিনা চোখে পড়েনি। এরপর সরকার নাস্তিকদের শায়েস্তা ও হেফাজতিদের তুষ্ট করতে চার নাস্তিক ব্লগারকে আটক করলেও দুজনকে অনেকদিন পর দেয়,আর বাকি দুজন এখনও জেলে। এদের
কপালে কি আছে তা বলা মুশকিল।
ইদানিং অনলাইনে ছাগু পোন্দানির নামে ছিপি গ্যাং নামে এক গালিবাজ গ্রুপ করেন রাসেল রহমান এবং তার
গ্যালমানরা। যারা ছাগু পোন্দানির চাইতে মুক্তবুদ্ধির এবং বামপন্থায় আস্থাশীলদের উপর পঙ্গপালের মত হামলে পরে। নানাভাবে নাস্তিকদের হেনস্তা করাই এদের মূল কাজ হয়ে দাঁড়ায়। ভিন্নমতের কেউ বা কারো সাথে ব্যক্তিগত দ্বন্দ থাকলে তাকেও নগ্নভাবে আক্রমণ করা হচ্ছে। ছিপি গ্যাংয়ের সহযোগী নিপু ও পাগলা গ্রুপ যাদের
প্রধান কাজ নাস্তিকদের আইডি ও তাদের পেজ খুঁজে খুঁজে রিপোর্ট করা। দুটো গ্যাং ই এখন ব্যর্থ হয়ে অফ গেছে।
এই যে অনলাইনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির মধ্যে ফাও কারনে বিভাজন এবং এর ফায়দা লুটছে ছাগুরা। তারা এসব দেখে বগল বাজাচ্ছে। রাসেল রহমান এই গ্রুপ করার উত্সাহ পায় কোথায় এর পেছনে মদদ দাতাই বা কে তা আমাদের সকলের সামনে পরিষ্কার।
সত্যিকার অর্থেই যদি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে থাকেন তাহলে এভাবে নিজেদের ভাই ও সহযোদ্ধাদের বুকে ছুরি না বসিয়ে বরং শত্রুদের কিভাবে ঘায়েল করা যায় সেই চিন্তাই
করুন।
সত্যিকার অর্থেই যদি
সহমত। আমাদের বিভক্তিই ওদের শক্তি।
পিচ্চিকালে সবাই ই পড়েছিলাম,
পিচ্চিকালে সবাই ই পড়েছিলাম, নিজেদের মধ্যে বিবাদ করলে অন্যে ফায়দা নেয়।
তারা সম্ভবত গোল্ড ফিশ মেমোরি… ভুলে গেছেন…
সত্যিকার অর্থেই যদি
সহমত। আমাদের বিভক্তিই ওদের শক্তি।
সত্যিকার অর্থেই যদি
“” ইদানিং অনলাইনে ছাগু
“” ইদানিং অনলাইনে ছাগু পোন্দানির
নামে ছিপি গ্যাং নামে এক গালিবাজ গ্রুপ
করেন রাসেল রহমান এবং তার
গ্যালমানরা। যারা ছাগু পোন্দানির
চাইতে মুক্তবুদ্ধির এবং বামপন্থায়
আস্থাশীলদের উপর পঙ্গপালের মত
হামলে পরে। নানাভাবে নাস্তিকদের
হেনস্তা করাই এদের মূল কাজ হয়ে দাঁড়ায়।
ভিন্নমতের কেউ বা কারো সাথে ব্যক্তিগত
দ্বন্দ থাকলে তাকেও নগ্নভাবে আক্রমণ
করা হচ্ছে। ছিপি গ্যাংয়ের সহযোগী নিপু ও
পাগলা গ্রুপ যাদের
প্রধান কাজ নাস্তিকদের আইডি ও তাদের পেজ
খুঁজে খুঁজে রিপোর্ট করা।””
তারা গ্রুপ হিসেবে কাজ বন্ধ করলেও গ্রুপের নামটা ব্যবহার না করে তারা ব্যাক্তিক পর্যায়ে বা দলগতভাবে কাজ করে যাচ্ছে শুধু পোশাকটা বদলে। ইদানিং অনেককেই এমন দেখছি।