দুটি আদালতে জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি মামলা চলমান রহিয়াছে ।তন্মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল(ICT) তে যুদ্ধাপরাধীর মামলা ও সুপ্রিম কোর্টে যুদ্ধাপরাধী মামলার দুটি রায়ের আপিল এবং জামাতের নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত রিট অন্যতম।
দুটি আদালতে জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি মামলা চলমান রহিয়াছে ।তন্মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল(ICT) তে যুদ্ধাপরাধীর মামলা ও সুপ্রিম কোর্টে যুদ্ধাপরাধী মামলার দুটি রায়ের আপিল এবং জামাতের নিবন্ধন বাতিল সংক্রান্ত রিট অন্যতম।
বিশেষ করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল(ICT) তে অপেক্ষমান(সিএভি) জামাতের সাবেক আমির গোলাম আজমের রায়, সুপ্রিম কোর্টে বেধে দেয়া মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়া কাদের মোল্লার আপিল এবং জামাতের নিবন্ধন সংক্রান্ত রিট, এই তিনটি মামলা আমাদেরকে বেশ ভাবিয়ে তুলছে ।হয়তো ভাবনাটা এত চরম পর্যায়ে পৌছতো না যদি, বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হতে প্রায় ৩৫ বছর না লাগত, জাতীয় চার নেতা হত্যা মামলার বিচার সম্পন্ন হতে প্রায় ৩৭ বছর না লাগত, জিয়া হত্যার বিচার সম্পন্ন হয়ে যেত, ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচার শেষ হয়ে যেত, শাহ এম এস কিবরিয়া হত্যার বিচার….,,,, সম্পন্ন হয়ে যেত!
মহামান্য আদালত, গয়েস্বর চন্দ্র রায়ের দেশবিরোধী বা আইন বিরোধী প্রকাশ্যে ধৃষ্টতাপুর্ণ বক্তব্য প্রদান আদালত অবমাননা বা রাষ্ট্রদ্রোহিতামুলক অপরাধ না হলেও আমরা(সাধারন জনতা)যদি আদালতের ব্যাপারে নিজের মনের ক্ষোভ প্রকাশ করতে যাই তবে নিশ্চিত জানি সেটা আদালত অবমাননার পর্যায়ে চলে যাবে ।
আমরা বাংলার তরুন সমাজ ও সাধারন জনতা যেমনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তেমনি বিচার বিভাগের প্রতিও আস্থাশীল ।আমরা কোনভাবেই চাইনা আমাদের স্বাধীন ও মানসম্পন্ন বিচার বিভাগ এমন পর্যায়ে গিয়ে পৌছুক যে পর্যায়ে পৌছলে আমাদেরকে আদালত অবমাননা করতে বাধ্য করে কিংবা রাজপথে নেমে বলতে হয়, “বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা, আজ জেগেছে সেই জনতা”!
এই সরকারের আমলেই বিচার নয় বরং
এই সরকারের আমলেই বিচার নয় বরং ফাসি কার্যকর করতে হবে। যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির নামে ঝুলানো মুলা আর চাই না…
সহমত… না হয় সামনে কি
সহমত… না হয় সামনে কি অপেক্ষা করবে কেউ বলতে পারবে না!!
তবে ৬৩ জেলার পর ৫০৬ উপজেলায় বোমা হামলার সফল মহড়া দেখতে আমি মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছি!! হেফাজত-জামাত-বিএনপি বাঙ্গালী যাবি কই?
ফাসি চাই এই আমলেই
ফাসি চাই এই আমলেই
হয়তো এই আমলেই দু চারটা ফাঁসি
হয়তো এই আমলেই দু চারটা ফাঁসি হতে পারতো কিন্তু সেটা আর সম্ভব হবে বলে মনে হয় না।কেননা তরুনদের মাঝে বিভক্তির দরুন সরকারকে চাপে ফেলাও অসম্ভব হয়ে দাড়িয়েছে ।