(পোস্টটিতে ইচ্ছাকৃতভাবে কয়েকটি শব্দ বার বার ব্যবহার করা হয়েছে। অসহ্য বিষয়কে অসহ্য লাগানোর জন্য।)
মরে যাওয়া কত সহজ?
সব মরে যায়।
আমি মরে যাই।
তুমি মরে যাও।
ঘাসের শিশির, কাটা পাহাড়ের চাদ, প্রানবন্ত সবুজ, প্রেমিকার মিষ্টি হাসিও মরে যায়।
শুভ নামের ছেলেটি অবহেলায় অবলীলায় চোখের সামনে মরে যায়।
আন্দোলনও ফিকে হয়ে আসে;
মরে যায়।
তাই বলে কি সবকিছুই মরে যায়?
মায়ের ভালবাসা?
বাবার শাসন?
বোনের আবদার?
ভাইয়ের বকুনি?
বন্ধুদের আড্ডা?
প্রিয় কারো হাসি?
যদি তাই হবে!
তাহলে বেচে থাকার মানে কি?
খুটে খুটে মরে যাওয়াই ভালো।
যারা আমাদের বেচে থাকাকে অনধিকার চর্চা মনে করেন,
(পোস্টটিতে ইচ্ছাকৃতভাবে কয়েকটি শব্দ বার বার ব্যবহার করা হয়েছে। অসহ্য বিষয়কে অসহ্য লাগানোর জন্য।)
মরে যাওয়া কত সহজ?
সব মরে যায়।
আমি মরে যাই।
তুমি মরে যাও।
ঘাসের শিশির, কাটা পাহাড়ের চাদ, প্রানবন্ত সবুজ, প্রেমিকার মিষ্টি হাসিও মরে যায়।
শুভ নামের ছেলেটি অবহেলায় অবলীলায় চোখের সামনে মরে যায়।
আন্দোলনও ফিকে হয়ে আসে;
মরে যায়।
তাই বলে কি সবকিছুই মরে যায়?
মায়ের ভালবাসা?
বাবার শাসন?
বোনের আবদার?
ভাইয়ের বকুনি?
বন্ধুদের আড্ডা?
প্রিয় কারো হাসি?
যদি তাই হবে!
তাহলে বেচে থাকার মানে কি?
খুটে খুটে মরে যাওয়াই ভালো।
যারা আমাদের বেচে থাকাকে অনধিকার চর্চা মনে করেন,
যারা সামান্য রেফারেন্স দিতে পারেন না,
যারা শাটল ট্রেন এবং তরী (ছোট বাস) নিয়ে ব্যবসা করেন,
তাদের কর্তৃত্বকে আমি প্রত্যাখ্যান করলাম।
তবে একটা প্রশ্ন- তারা কি কখনো মরবে না?
তাদের কি প্রস্থান নেই?
কিউরিয়াস মাইন্ড ওয়ান্টস টু নো।
পুনশ্চঃ দুইদিন আগে সড়ক দূর্ঘটনায় নিহত হয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শুভ। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেলের ICU তে শুধুমাত্র রেফারেন্সের অভাবে, সময় মতো এডমিশন করা যায়নি। এ দায়ভার কার? অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের।
ভাই , সত্য কথা ।
আমরা অতি
ভাই , সত্য কথা ।
আমরা অতি সাধারণেরা রেফারেন্সের অভাবে মারা যাব ।
প্রতিনিয়ত মরে যাচ্ছি।
বাচতে
প্রতিনিয়ত মরে যাচ্ছি।
বাচতে চাই।
প্রয়োজন এসেছে পরিবর্তন এর
প্রয়োজন এসেছে পরিবর্তন এর :অপেক্ষায়আছি: :অপেক্ষায়আছি:
পরিবর্তন হচ্ছে না রে
পরিবর্তন হচ্ছে না রে ভাই।
কষ্টে আছি।