খবরে প্রকাশ,” বাবুনগরী ২২ দিনের রিমান্ডে”।
খুব ভালো কথা।
কিন্তু অন্যরা কোথায় ?
অপরাধ করেছে হাজারজন কিন্তু এক বাবুকে জেলে রেখে রাঘব বোয়ালদের কেন বাইরে রাখা?
এই সুযোগে তারা নতুন করে সংগটিত হচ্ছে ?
কিছু সময় অতিবাহিত হওয়ার পর আত্মগোপনে যাওয়া নেতৃবৃন্দের চেষ্টায় দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার নেতৃবৃন্দের সাথে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ইতিমধ্যে যোগাযোগ ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। এছাড়া হেফাজত আমীর ও নেতৃবৃন্দের সাথে কয়েকটি কওমী পন্থি ইসলামী রাজনৈতিক দল গুলো র্শীষ পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে হয় সাক্ষাত।
এরই ধারাবাহিকতায় গত শনিবার (১১ মে) খেলাফতে আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মাওলানা আহম্মদ উল্লাহ আশরাফ ও ওই দিন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুফতি সৈয়দ মো: ফয়জুল করিমও হেফাজতে ইসলামের আমীরের সাথে সাক্ষাত করেন। তাছাড়া গতকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) সকালে ফেণী জেলার হেফাজত ইসলামের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুফতি রহিম উল্লাহ কাশেমীল নেতৃত্বে ৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল আমীরের সাথে দেখা করেন। এছাড়া বৃহত্তর চট্টগ্রাম বিভাগ ছাড়া অন্যান্য বিভাগ জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে সার্বক্ষনিকভাবে যোগাযোগ রক্ষা করে সাংগঠনিক দিক নিদের্শনা দিয়ে যাচ্ছেন হেফাজতের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।
কেন তাদের এই সুযোগ দেওয়া?
এখানে সরকারের নীরবতা প্রশ্নবিদ্ধ ।
একজনকে রিমান্ডে রাখবেন বাকিদের জামাই আদর করবেন তাতো হতে পারেনা।
অতিসত্বর সব দোষীদের বিচারের আওতায় আনা হোক।
খবর সুত্র- সিটিজি টাইমস
বাবুনগরীর দেয়া তথ্য মতে
বাবুনগরীর দেয়া তথ্য মতে অন্যান্য নেতাদের গ্রেফতার কেন করছে না সরকার তা একটি বড় প্রশ্ন ?
সরকার এ ব্যাপারে নীরব থাকলে
সরকার এ ব্যাপারে নীরব থাকলে ফিরে আসবে আর একটি ৫ই মে। আরও বড় কোন সহিংসতা…
সরকার গাছেরটা-তলারটা খাওয়ার
সরকার গাছেরটা-তলারটা খাওয়ার নীতিতে হাঁটছে। তলারটা খাইতে গেলে যে মাথার উপর গাছেরটা পড়ার আশংকা থাকে সেটা ভুলে গেছে মনে হয়। অতি লোভে কি যেন হয়? :ভাবতেছি:
ডাঃ সাহেব সহমত….
ডাঃ সাহেব সহমত….