শ্রাবণ-গগনে ঘোর ঘনঘটা
ধূসর দূর নীলাদ্রি।
উষর এ মনে মধ্য গগনে
দুপুরে নামিছে রাত্রি!
আক্রোশে বায়ু চলিছে সমরে!
সাজায়েছে জল-নিধি থরে থরে
বায়ুসখা করে নৃত্য ওপরে।
প্রস্তুতি মহা-প্রলয়ের তরে!
বায়ান্ন তাসে বাজি রেখে হাসে
অনন্ত ব্যোম-যাত্রী।
নাদ-ঝংকারে মহা হুংকারে
ধ্বংসে মাতিবে আজ!
হাত হতে ছুটে আকাশেতে টুটে
দেবতা-রাজের বাজ!
আকাশ বাতাস জুড়ে চিৎকার!
পলকে ঝলকে আলো বারবার!
মাতমে পৃথিবী হবে ছারখার,
মহা-প্রলয়ের নেই বাকি আর!
মেঘ ভেবে হাসে, প্রচন্ড ত্রাসে
করবে আকাশে রাজ!
মোটামুটি ভাল লিখেছেন ।
মোটামুটি ভাল লিখেছেন । শুভেচ্ছা রইল। আর ও ভাল লিখবেন । 🙂
চেষ্টা করবো!
চেষ্টা করবো! :থাম্বসআপ:
ভাই, কবিতা বুঝি কম, পড়ি ও কম,
ভাই, কবিতা বুঝি কম, পড়ি ও কম, কিন্তু এইটা পইরা অন্য রকম শিহরন লাগলো
ধন্যবাদ ভাই! আরো ভালো লেখার
ধন্যবাদ ভাই! আরো ভালো লেখার চেষ্টা করবো সামনে! :থাম্বসআপ:
ভালো লাগল
ভালো লাগল :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ধন্যবাদ ভাই!
ধন্যবাদ ভাই! :থাম্বসআপ: