১৯৭১:পাকিস্হানকে ইসলামের সেবক বলে, নিজেদের(যুদ্ধপরাধী) ধর্মের ধারক ও বাহক বলে, জড়িত হল যুদ্ধপরাধ ও মানবতা বিরোধী অপরাধে। ৭১ থেকে ১৩ পর্যন্ত যুদ্ধপরাধীকে ইসলামের সেবক বলে, নিজেদের(জামায়াত-শিবির) ধর্মের ধারক ও বাহক বলে, যুদ্ধপরাধ ও মানবতা বিরোধীদের রক্ষায় শুরু করে সহিংসতা। যুদ্ধপরাধ ও মানবতা বিরোধী অপরাধে আন্দোলন কারীদের ধর্ম বিরোধী আখ্যায়িত করে নিজেদের(হেফাজত ইসলাম) ধর্মের ধারক ও বাহক বলে শুরু করে তাদের শাস্তির দাবি। আর তার পরিনতি এই সহিংসতা। ১৯৪৭: ধর্মকে কেন্দ্র করে ভারত পাকিস্হান সৃষ্টি, ধর্মকে কেন্দ্র করে পশ্চিম পাকিস্হান দ্বারা পূর্ব পাকিস্হান শোষণ, ধর্মকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্হানকে সহযোগিতা, ধর্মকে কেন্দ্র করে যুদ্ধপরাধীদের রক্ষার চেষ্টা, ধর্মকে কেন্দ্র করে শাহবাগ বিরোধীতা, ধর্মকে কেন্দ্র করে হেফাজত ইসলামের সৃষ্টি, অবশেষে যার পরিনতি এত মৃত্যু।
বিস্তারিত লিখবেন । ব্লগ এ
বিস্তারিত লিখবেন । ব্লগ এ ফেবু স্টাইল এ লেখা পরিহার করুন। যায় হোক আপনার শিরোনাম এর সাথে লেখার বিষয় এ সামান্য হের-ফের হয়েছে । কেননা শিরোনাম পড়লেই একটু যুক্তিনির্ভর ডিটেইলস কিছু পড়ার এক্সপেক্টেশন তৈরী হয় । সেই তুলানায় কন্টেন্ট পুওর। হোয়াটএভার শুভেচ্ছা রইল । 🙂
বগ্ল যে সব সময় বৃহত্ আকারে
বগ্ল যে সব সময় বৃহত্ আকারে হতে হবে এমন ধারনা পোষন করলে তা ভুল হবে। আমি তো বর্তমান অবস্হা সৃষ্টির ধারাক্রমের সূত্র বলতে চেয়েছি। এটারও একটি উদ্দেশ্য আছে। আপনাকেও বুঝতে হবে।
সহিংসতার জন্য দায়ী ধর্ম
সহিংসতার জন্য দায়ী ধর্ম শিরোনামে সংক্ষিপ্ত পোস্টের অন্তর্নিহিত ভাবার্থ যথেষ্ট প্রসারিত বলেই আমার কাছে প্রতীয়মান হয়েছে। স্বল্প পরিসরে পোস্ট হলেই আমার কাছে বেশ ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে.
আমি মানুষ হয়ে জন্মেছি, মানুষ
আমি মানুষ হয়ে জন্মেছি, মানুষ থেকেই
মরতে চাই। আমি নিস্পাপ হয়ে জন্মেছি,
পাপহীন থেকেই মরতে চাই। হে সমাজ
আমাকে তোমরা অপরাধী করিও না।
তোমরা আমাকে এই অপবাদ দিয়ো না যে,
আমি অপরাধী হয়েই জন্মেছি । কেন
তোমরা আমাকে দোষ দাও? আমি তো শুধু
মানুষ হয়েই বাঁচতে চাই।