সকাল এ দেখলাম আমার দেশ এ ছাপা ছবি নিয়ে নানান ম্যাতকার… আমি বুঝিনা দৈনিক পত্রিকা কিভাবে এমন ভুয়া ছবি নিয়ে নিউজ করতে পারে… যাই হউক সেই বোরখা পরা মেয়েগুলার ছবি নিয়ে আমার দেশ কি করছে তা সবাই দেখলেন… দিন যেতে না যেতেই ছাগুর খোঁয়াড়ে নতুন ম্যাতকার… এই ছবিটি দেখিয়ে বলা হচ্ছে এটা মায়ানমারের আর এখানে মুসলিম শিশুদের হাত অকেজো করে দেয়া হচ্ছে যাতে তারা কিছু না করতে পারে হাত দিয়ে… আর উহাতে নানান ভাবে লাইক লুইক দিয়ে শেয়ার মেয়ার করে একাকার অবস্থা … এই সেই ছবি খুজে দেখে যা পেলাম তা হল… এই ছবি মায়ানমারের ই না… ইতঃপূর্বে মায়ানমার ইস্যু তে আমরা অনেক এরকম ভুয়া ছবি কাহিনি দেখে থাকলেও তার সংখ্যা যে শেষ হয়নি তা আবার প্রমান করল খোঁয়াড় মালিকরা… ইসলাম মানে মিথ্যাচার নয়… নিচে ছবির আসল কাহিনি… ছবি ঘেটে যা পেলাম তা হল এটা আরবি একটা ফোরামে প্রথম আপলোড দেওয়া হয় এই লিঙ্কে গেলে দেখতে পাবেন–> http://forum.sedty.com/t473973.html … সেখানে আপলোড দেওয়া হইছে ডিটেইলস এ লেখা عقاب اللي مايحل الواجب في الهند যার গুগল অনুবাদ এ দেখা যায় //ভারতে ডিফল্ট শাস্তি Maihl দায়িত্ব// এখন এই ছবিতে তারা কই মায়ানমার পেলো আর কই মুসলিম শিশুদের উপর অত্যাচার পেলো তা কে জানে…
হামার তলদেশ আর বালের কেল্লা
হামার তলদেশ আর বালের কেল্লা উভয়ই একই ব্যক্তিবর্গ দ্বারা পরিচালিত।
মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে এই
মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে এই দুই কেল্লা আর তলদেশ …
আমার দেশ একটা পত্রিকা আর
আমার দেশ একটা পত্রিকা আর বাঁশের কেল্লা একটা ব্লগ! এগুলোতে ছাগু ছাড়া কেউ আছে?
সমস্যা হল দেশের একটা বড়
সমস্যা হল দেশের একটা বড় সংখ্যার মানুষ জেনে না জেনেই এই পত্রিকা পড়ে থাকে… অনেকেই অন্য পত্রিকা না পেয়ে কিনেন এরকম পত্রিকাগুলো … এভাবেই মনে ঢুকে যায় বিষবাষ্প…
এমন মিথ্যা একটা জাতীয় দৈনিক
এমন মিথ্যা একটা জাতীয় দৈনিক কিভাবে দিনের পর দিন করে যেতে পারে এইটাই একটা আশ্চর্য !
আর ছবিটাও অদ্ভুত ! এইভাবে হাতের উপর দিয়ে বাইক ছুটাইয়া লাভ কি এইডাও বুঝতে থিসিস পেপার রেডি করতে হপে
ছবিটা ভারতীয় এইটা তো বুঝলাম
ছবিটা ভারতীয় এইটা তো বুঝলাম কিন্তু এমন ছবি কেনও তা নিয়ে এখনও আমি কনফিউজড… ভালো করে খেয়াল করে দেখেন একজন হাসিমুখ এ এটা দেখছে… আবার পাশের সবাই বেশ আগ্রহ নিয়ে দেখছে যেন কোন জাদুর শো চলছে এখানে…
এদের ধর্ম থেকে শুরু করে সব
এদের ধর্ম থেকে শুরু করে সব ভুয়ায় পরিপুর্ন।
কিন্তু এভাবে আর কত দিন… আর
কিন্তু এভাবে আর কত দিন… আর কত …
নিজের মতবাদ কে বড় করে তুলতে
নিজের মতবাদ কে বড় করে তুলতে যে যা খুশি তাই করে যাচ্ছে… ঠিক বেঠিক সব বাছ বিচার ই যেন বন্ধ হয়ে গেছে ভাই…
যে যেভাবে পারছে অন্যকে ডিফিট
যে যেভাবে পারছে অন্যকে ডিফিট দেয়ার জন্য তাই করে যা্চেছ। কারো কোন নীতি নৈতিকতা নেই। ছি:
প্রথমে ছাগু পেইজগুলা এই কাজ
প্রথমে ছাগু পেইজগুলা এই কাজ করত, তারপর আমার দোষ পত্রিকা শুরু করল। এখন দেখি বিএনপির পেইজও সেইম কাজ করে। তাদের দেখাদেখি লীগের পেইজও টুকটাক শুরু করছিল, ঝাড়ি খেয়ে থামাইছে। ছাগুদের কোন লজ্জা শরমের বালাই নেই।
অজ্ঞতাই অন্ধকারতা!! তা
অজ্ঞতাই অন্ধকারতা!! তা আওয়ামীলীগ, বি এন পি বা জামতে ছাগুই হোক সবার খেত্রেই প্রযোজ্য।
ভালো বলেছেন ভেজা খড়কুটো…
ভালো বলেছেন ভেজা খড়কুটো… হুম আতিক ভাই… ছাগুদের লজ্জা শরম থাকা টাই অনেক বেশি অস্বাভাবিক…
আজিব কারবার…
আজিব কারবার…
আজিব তো অবশ্যই কিন্তু
আজিব তো অবশ্যই কিন্তু উত্তরণের উপায় কেও জানে না…
ফটোশপ মাস্টার আমার দেশ
ফটোশপ মাস্টার আমার দেশ পত্রিকাতে প্রতিনিয়ত এরকম ভাবেই ভুয়া তথ্য প্রকাশিত হচ্ছে …।।
ভাগ্য ভাল, আপনার মত কিছু কিছু
ভাগ্য ভাল, আপনার মত কিছু কিছু মানুষ সত্যিটাকে খুঁজে বের করে। নইলে…
(No subject)
😀
ইদানিংকালে দেখি গ্রামে গঞ্জেও
ইদানিংকালে দেখি গ্রামে গঞ্জেও শুধু দিগন্ত চ্যানেল চলছে ! গন্ড মূর্খের দল হা করে দেখছে ছাদুদের মিথ্যাচার….
গ্রামে গঞ্জে চলছে না ভাই
গ্রামে গঞ্জে চলছে না ভাই চালান হচ্ছে… এই টিভি গুলার অনেকটাই কেনা হয় জামাতি টাকায়… তারপর মোড়ের দোকানে দিয়ে দেওয়া হয় শর্ত থাকে খবরের সময় দিগন্ত টিভি ধরানোর…বাকিটা সময় চলে বাংলা সিনেমা খবরের সময় ধরিয়ে দেওয়া হয় দিগন্ত…
আংশিক সত্য। সাথে এটাও সত্য
আংশিক সত্য। সাথে এটাও সত্য যে, গ্রামের অধিকাংশ মানুষ মূর্খ তাই মৌলভী সাহেব যা বলেন, তাই বিশ্বাস করে ফেলে… দিগন্ত দেখার এটাও একটা বড় কারণ…
আংশিক সত্য বলতে ?? কোনটা
আংশিক সত্য বলতে ?? কোনটা আংশিক সত্য মুকুল ভাই ??