অনুচ্ছেদ:২ক অনুসারে প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট ধর্ম ইসলাম। ধর্ম তো মানুষের বা মানুষ পালন করে, সেখানে প্রজাতন্ত্রের কিভাবে ধর্ম হয়? যেখানে বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ বসবাস করে সেখানে কিভাবে প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট ধর্ম শুধু মাত্র ইসলাম হতে পারে? ২ক: অনুচ্ছেদে আরো উল্লেখ আছে “তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য সকল ধর্ম পালনে রাষ্ট সমমর্যাদা ও সমাধিকার নিচ্শিত করিবেন। কিন্তু রাষ্ট ধর্ম ইসলাম করে প্রমাণ করেছে রাষ্ট সমমর্যাদা ও সমাধিকার নিচ্শিত করে না। রাষ্ট ইসলাম ছাড়া শুধুমাত্র হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য সকল ধর্ম পালনে রাষ্ট সমমর্যাদা ও সমাধিকার নিচ্শিত করিবেন। কিন্তু রাষ্ট এখনে ইসলাম ধর্মকে প্রধান্য দিয়েছে। আর এটা বুঝা যায় নির্দিষ্ট একটি ধর্ম ইসলাম ধর্মকে প্রজাতন্ত্রের রাষ্টধর্ম হিসেবে ঘোষানা করার মাধ্যমে। এই ভাবে একটি ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার মাধ্যমে সংবিধান রাষ্ট পরিচালনার মূলনীতি আবারও উপেক্ষিত করেছে। যা সংবিধানকে আবার পরস্পর বিরোধী করে তুলেছে। অর্থাত্ সংবিধান একবার প্রকাশ করে ধর্ম নিরপেক্ষতা আবার কখনোও প্রকাশ পায় ধর্মের পক্ষপাতিত্ব। আমার সুপারিশ: প্রজাতন্ত্রের রাষ্টধর্ম বলে কিছু থাকবে না। ২ক:অনুচ্ছেদে থাকা উচিত “যে কোনো ধর্ম পালনে রাষ্ট সমমর্যাদা, সমঅধিকার ও সমনিরপত্তা নিচ্শিত করিবেন।”
যারা ধর্মের বৈজ্ঞানিক
যারা ধর্মের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়, তারা ধার্মিকও নয়, বিজ্ঞানীও নয়। শুরুতেই স্বর্গ থেকে যাকে বিতারিত করা হয়েছিলো, তারা তার বংশধর।
হুমায়ুন আজাদ
তাহলে তারা নাস্তিক
তাহলে তারা নাস্তিক
একটু এডিট করে লিখুন, যেমন
একটু এডিট করে লিখুন, যেমন ধরুন
অনুচ্ছেদঃ১২। ধর্ম নিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা।–
ধর্ম নিরপেক্ষতা নীতি বাস্তবায়নের জন্য
(ক) সর্ব প্রকার সাম্প্রদায়িকতা,
(খ) রাষ্ট্র কর্তৃক কোন ধর্মকে রাজনৈতিক মর্যাদা দান,
(গ) রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্মীয় অপব্যবহার,
(ঘ) কোন বিশেষ ধর্ম পালনকারী ব্যক্তির প্রতি বৈষম্য বা তাহার উপর নিপীড়ন, বিলোপ করা হইবে।
কানা সব কিছু অন্ধকার দেখে,
কানা সব কিছু অন্ধকার দেখে, তাই সে সবাইকে কানা মনে করে।
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ
নীতি একটাই, ধর্ম যার যার
নীতি একটাই, ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার…
আমরা এই বাংলার
আমরা এই বাংলার