কেয়ামতের দিন আল্লাহ ও বান্দার কথোপকথন!
…………………………………………………
হাদিসে কুদসিতে বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন (মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে) বলবেন: হে আদম সন্তান! আমি অসুস্থ ছিলাম, তুমি আমার সেবা করোনি”
বান্দা জবাবে বলবে: ‘‘হে প্রভু, আপনি তো বিশ্বজগতের প্রতিপালক! কীভাবে আপনার সেবা করব?”
তখন মহান আল্লাহ বলবেন: “আমার অমুক বান্দা পীড়িত অবস্থায় কষ্ট পাচ্ছিল, তুমি তার সেবা করোনি। তুমি কি জানতে না, তার সেবা করলে তুমি আমাকে তার কাছে পেতে?”
মহান আল্লাহ আবার বলবেন,“হে আদম সন্তান! আমি তোমার কাছে খাবার চেয়েছি, তুমি খাবার দাওনি”।
কেয়ামতের দিন আল্লাহ ও বান্দার কথোপকথন!
…………………………………………………
হাদিসে কুদসিতে বর্ণিত আছে, নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন (মানুষের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে) বলবেন: হে আদম সন্তান! আমি অসুস্থ ছিলাম, তুমি আমার সেবা করোনি”
বান্দা জবাবে বলবে: ‘‘হে প্রভু, আপনি তো বিশ্বজগতের প্রতিপালক! কীভাবে আপনার সেবা করব?”
তখন মহান আল্লাহ বলবেন: “আমার অমুক বান্দা পীড়িত অবস্থায় কষ্ট পাচ্ছিল, তুমি তার সেবা করোনি। তুমি কি জানতে না, তার সেবা করলে তুমি আমাকে তার কাছে পেতে?”
মহান আল্লাহ আবার বলবেন,“হে আদম সন্তান! আমি তোমার কাছে খাবার চেয়েছি, তুমি খাবার দাওনি”।
জবাবে বান্দা বলবে: “হে প্রভু, আপনি তো জগৎসমূহের প্রতিপালক! কীভাবে আপনাকে খাবার দেব?”
জবাবে মহান আল্লাহ আবার বলবেন: “আমার অমুক বান্দা ক্ষুধার্ত হয়ে তোমার কাছে গিয়েছিল, তুমি তাকে খাদ্য দাওনি। তুমি কি জানতে না যে তাকে খাবার দিলে তুমি তার প্রতিদান আমার কাছে পেতে?”
না, আমরা তা করছি না। আমরা শুধু পরস্পর রেষারেষিতে ব্যাস্ত। মানবতার সেবা না করে সরকারের আর বিরোধীদের দোষ খোঁজায় ব্যাস্ত।
যারা আমাদের কোরআন হাদিস শেখাবে, তারা হেফাজত, সুন্নি বিভিন্ন দলে বিভক্ত হয়ে মানবতার সেবা না করে পরস্পর পাল্টাপাল্টি সমাবেশে ব্যাস্ত।
এই দুর্যোগের সময় সমাবেশ না কইরা কাধে কাধ মিলিয়ে মানবতার সেবায় এগিয়ে আসাটাই ইসলাম সম্মত ছিল বলে আমার অতি ক্ষুদ্র মগজ মনে করে।