গার্মেন্টস শিল্পকে বুর্জোয়া অর্থনীতি কিংবা বিশ্ব পুজিবাদের লেজুড় যে কোনটাই বলতে পারেন। কিন্তু দেশের নারী জাগরণকে প্রান্তিক পর্যায়ে নিয়ে গেছে এই গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত নারীরাই।
গার্মেন্টস শিল্পকে বুর্জোয়া অর্থনীতি কিংবা বিশ্ব পুজিবাদের লেজুড় যে কোনটাই বলতে পারেন। কিন্তু দেশের নারী জাগরণকে প্রান্তিক পর্যায়ে নিয়ে গেছে এই গার্মেন্টস শিল্পে কর্মরত নারীরাই।
সাপ্তাহিক নতুনদিনের একটি রিপোর্টে (http://www.notun-din.com/?p=1845) উল্লেখ করা হয়েছে, জামায়াত নেতা গোলাম আযম ও কামরুজ্জামানের রায় এবং দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ও কাদের মোল্লার হাইকোর্টের আপিলের রায়কে ঘিরে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে দেশের কারাগার ও গার্মেন্ট কারখানাগুলোই জামায়াত-শিবিরের এখন মূল টার্গেট। এছাড়া হত্যাযজ্ঞ এবং মন্দির-গীর্জাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগসহ নানান নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনার কথাও শোনা যাচ্ছে। সূত্র মতে, দুই ধাপে জামায়াত-শিবিরচক্রটি এসব নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড সংঘটিত করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আগামী মে থেকে জুন প্রথম ধাপ আর আগস্ট থেকে অক্টোবরে দ্বিতীয় ধাপ বাস্তবায়নের পরিকল্পনায় রয়েছে।
নারী অধিকার ও স্বাধীনতা বিরোধী চক্র তাই এই গার্মেন্টস শিল্পের উপর চড়াও হবে এটাই স্বাভাবিক। তাই ২৭ এপ্রিল শাপলা চত্ত্বরে নারীদের সমাবেশে নারী মুক্তি নিয়ে যেমন কথা বলতে হবে তেমনি এই শিল্পের বিরুদ্ধে নানান চক্রান্ত রুখে দেবার ব্যাপারেও নারীদের সচেতন করে তুলতে হবে।
আশঙ্কাটি মোটেও অমূলক নয়।
আশঙ্কাটি মোটেও অমূলক নয়। প্রশাসনসহ গার্মেন্টস মালিকদের এক্ষেত্রে নজরদারি বাড়ানো দরকার।
সমাবেশে ভাষা ব্যাবহারে কৌশলী
সমাবেশে ভাষা ব্যাবহারে কৌশলী হতে হবে। লক্ষ থাকা দরকার সম্পূর্ণ নতুন যুক্তিসহ ইস্লামি দলগুলোর অপপ্রচার এর বিরুদ্ধে সাধারন এর বোধগম্য যুক্তি ব্যবহার করা।
কোরান হাদিসের আয়াতের উদাহরণ দিলেও ভাল হয়। অতীতের রেকর্ড ও বিবেচনা করা উচিত ।সর্বোপরি লক্ষ থাকতে হবে গণসচেতনতা সৃষ্টি করা।
এসব আশংকা সরকারি গোয়েন্দা
এসব আশংকা সরকারি গোয়েন্দা সংস্থার চোখে পড়ে না ? তারা কি শুধুই বসে বসে জনগণের কষ্টার্জিত পয়সা হজম করছে ? ষড়যন্ত্রকারিরা একের পর এক তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে, আর আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী বসে বসে দেখে যাচ্ছেন ? এভাবে আর কতদিন চলবে ?