বর্তমানে বুর্জোয়াদের বড় সংগঠন
এ পরিণত হয়েছে। ১৯৭১ সালের
যুদ্ধে আওয়ামীলীগ
নেতৃত্বে থাকার
কারণে বাংলাদেশের জণগণ
যে পরাধীনতা থেকে মুক্তি পেতে চেয়েছিল
সে পরাধীনতা থেকে মুক্তি তো পায়ইনি
বরং দীর্ঘ সময়ের জন্য
পরাধীনতার কবলে আবদ্ধ হল।
আওয়ামীলীগ এর কারণে বাংলাদেশ
পাকিস্তানি উপনিবেশিকতা থেকে মুক্ত হয়ে মার্কিন-ভারত
উপনিবেশিকতায় প্রবেশ করল। যার
জন্য প্রয়োজন আরেকটি যুদ্ধের। আগে প্রয়োজন শিক্ষা কারণ জানতে হবে কি করা প্রয়োজন। ১৯৭১ এর ২৫ই মার্চের
এতগুলো মৃত্যুর জন্য
অনেকাংশে দায়ী আওয়ামীলীগের
যুদ্ধের প্রস্তুত হীনতা। যুদ্ধের
প্রস্তুত হীনতার
বদলে আলাপচারিতা ছিল তাদের
লেজুরবৃত্তী রাজনীতির প্রাথমিক
স্তর যা বর্তমানে চুড়ান্ত
পর্যায়ে। ১৯৭১ সালে ১লা মার্চ
ইয়াহিয়া খান
যখন সংসদে অধিবেশন স্হগিত করেন
তখন সমস্ত বাংলা উত্তাল হয়ে উঠে।
সিরাজ শিকদার এর নেতৃত্বাধীন
শ্রমিক আন্দোলন শেখ মুজিবরের
কাছে একটি খোলা চিঠি লেখে,
যেখানে শেখ মুজিবরকে অনুরোধ
করা হয় সশ্রস্র যুদ্ধ শুরু করার।
কিন্তু শেখ মুজিবরের নেতৃত্বধীন
আওয়ামীলীগ যুদ্ধ শুরু বা যুদ্ধের
প্রস্তুতি কোনো কিছুরই প্রয়োজন
বোধ করেননি। ব্যাস্ত ছিল আলাপ
চারিতায়। আর এভাবেই অপ্রস্তুত
বাঙ্গালীর উপর
এতটা সুবিধা করতে পেরেছিল
পাকিস্তানি বাহিনী।
১৯৭১ সালে অন্য দলগুলা কি *ল
১৯৭১ সালে অন্য দলগুলা কি *ল ফেলছিল? আপনার তথাকথিত প্রগতিশীল রাজনীতি আজও অপরিপক্কই রয়ে গেছে। লেজুড় বৃত্তি করাই যাদের কাজ। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির উপর এদেশের বিরাট একটা অংশ মানুষ চরম বিরক্ত। অথচ প্রগতিশীল দলগুলি সেই বিরাট অংশের আস্থা অর্জনের জন্য কি করেছে বড় বড় লেকচার দেওয়া আর দুই দলের লেজুড় বৃত্তি করা ছাড়া?
কি করেছে বা কি করেনি তা নিয়ে
কি করেছে বা কি করেনি তা নিয়ে যুক্তি তর্কে যেতে চাই না। তবে কিছু যে করছে তা অতীত ও বর্তমান পরিস্হিতি থেকে পরিলক্ষিত হয়। তবে হ্যা এর অনেক বেশি করা প্রয়োজন। সব প্রগতিশীল যে প্রগতির মধ্যে নেই তাও আমরা জানি। যদি সকল রাজনীতিক দলের প্রতি মানুষের আস্হা না থাকে সে ক্ষেত্রে আমাদেরও তো কিজু করণীয় আছে।
কবিতার মত দেখা যায় ।
কবিতার মত দেখা যায় ।
কবিতার মত দেখা যাওয়ার কারণ
কবিতার মত দেখা যাওয়ার কারণ জানা নাই। কখনো কখনো রং স্পষ্টতা বাড়ায়।