(বড় বড় উৎসব নিয়ে এই ধারাবাহিক লেখাটা শুরু করলাম। যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পার হয়ে কোটি বাঙ্গালীর প্রানের উৎসব পহেলা বৈশাখে এসে শেষ হবে।)
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল থেকে ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণের শহর বোরেয়ং। গ্রীষ্ম এলেই এ শহর এক পাগলামির উৎসবে মেতে ওঠে। বোরেয়ংয়ের এ উৎসবের নাম ‘ওয়ার্ল্ডস ডার্টিয়েস্ট ফেস্টিভ্যাল’ বা কাদা উৎসব। এ উৎসবে দল বেঁধে কাদার মধ্যে লুটোপুটি খায় পৃথিবীর নানাপ্রান্ত থেকে আসা পর্যটকসহ স্থানীয়রা । কাদা মেখে, নেচে কুদে আনন্দ উদযাপনের এক অদ্ভূত উৎসব এটা।
(বড় বড় উৎসব নিয়ে এই ধারাবাহিক লেখাটা শুরু করলাম। যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ পার হয়ে কোটি বাঙ্গালীর প্রানের উৎসব পহেলা বৈশাখে এসে শেষ হবে।)
দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল থেকে ২০০ কিলোমিটার দক্ষিণের শহর বোরেয়ং। গ্রীষ্ম এলেই এ শহর এক পাগলামির উৎসবে মেতে ওঠে। বোরেয়ংয়ের এ উৎসবের নাম ‘ওয়ার্ল্ডস ডার্টিয়েস্ট ফেস্টিভ্যাল’ বা কাদা উৎসব। এ উৎসবে দল বেঁধে কাদার মধ্যে লুটোপুটি খায় পৃথিবীর নানাপ্রান্ত থেকে আসা পর্যটকসহ স্থানীয়রা । কাদা মেখে, নেচে কুদে আনন্দ উদযাপনের এক অদ্ভূত উৎসব এটা।
সারা পৃথিবীর বিভীন্ন দেশের মানুষ এই উৎসব এ যোগ দেয়, সারা শরীরে কাদা মেখে উদ্দাম আনন্দে মেতে উঠার জন্য। নাচার সুবিধার্থে রয়েছে মিউজিক সিস্টেম। কাদা মাখার শখ ফুরালে সবাই ঝাপিয়ে পড়ে পাশের সমুদ্রে। আছে ঐতিয্যবাহী বাজনা বাদকের দল। শুধু কাদা ছোড়াছুড়ি আর কাদা মাখামাখি করে যে এত আনন্দ করা যায়, তা এই উৎসবে অংশ নেয়া মানুষদের না দেখলে বোঝা যাবে না।
সাধারণভাবে চিন্তা করলে ব্যাপারটিকে নেহায়েতই পাগলামো ছাড়া আর কিছুই মনে হবে না। তবে কাদা উৎসবের সময় ঘনিয়ে এলেই লাখ লোকের হাট বসে যায় ছোট্ট এই শহরে। কাদায় মাখামাখির অংশ হিসেবে চলে মাড স্লাইডিং, মাড রেসলিং,মাড ম্যারাথন, ওমগা সাইজের বাথটবে সাঁতার আরো কত কি! ম্যারাথন থেকে আবার একজন ভাগ্যবান ব্যক্তিকে উপাধি দেয়া হয় কাঁদামানব!
প্রতি বছর জুলাই মাসে সিওলের কাছাকাছি এই সৈকত শহরে বসে কাদা উৎসবের আসর। অনেকের ধারণা, বোরেয়ংয়ের কাদায় নাকি আছে আশ্চর্য ঔষধি গুণ। তার টানেই বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে ১০ লাখেরও বেশি মানুষ কাদা উৎসবে যোগ দিতে এখানে আসে। ২০০৭ সালে এ উৎসবে যোগ দিয়েছিল রেকর্ডসংখ্যক ২২ লাখ মানুষ!
ঘটা করে এ উৎসবটি প্রথম আয়োজিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। তারপর প্রতি বছরই হচ্ছে। এ উৎসব অবশ্য কেবল কাদা মাখামাখির উৎসবই নয়। এখানে আরও অনেক ব্যাপার রয়েছে। উৎসবে অনেকে গায়ে মাখা কাদা দিয়ে শরীরে তৈরি করেন নানা রকম অদ্ভুত শিল্পকর্ম। এগুলো তৈরির মাধ্যমে একে-অন্যের নজর কাড়েন।
অনেকে আবার কাদা দিয়ে পোশাক তৈরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিমূর্ত ভাস্কর্যও তৈরি করেন। সব মিলিয়ে কাদা মাখার আনন্দের সঙ্গে শিল্পের ছোঁয়াই এ উৎসবকে দিয়েছে একটি জাঁকজমকপূর্ণ চেহারা। বর্তমানে এটি পরিণত হয়েছে কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় পর্যটন বিনোদনে।
এ উৎসবের শুরু নিয়ে একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে। বহুকাল আগে নাকি রোগবালাই থেকে নিস্তার পেতে রেড ইন্ডিয়ানরা গায়ে কাদা মাখত। তাদের ধারণা ছিল,এটি রীতিমতো মহৌষধের মতো। সুস্থ-সবল থাকার জন্য থকথকে কাদা মেখে সমগ্র শরীর ঢেকে ফেলত তারা। সেই কাদা শরীরে নিয়ে রোদে বসে থাকত সারা দিন। শুকিয়ে যাওয়ার পর শরীর থেকে কাদা তুলে ফেলা হতো। এ প্রক্রিয়াটি অনেকটা কবিরাজি চিকিৎসার মতো ছিল।
রেড ইন্ডিয়ানদের বিশ্বাস ছিল, কাদা মাখার ফলে রোগবালাই তাদের শরীরে বাসা বাঁধবে না। এমনকি দীর্ঘ জীবন পাওয়ারও একটা সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা মিশে ছিল এই কাদা মাখার ব্যাপারটিতে। আধুনিক কাদা উৎসব সেই পুরনো ধারণা থেকেই চালু হয়েছে বলে মনে করেন অনেক ঐতিহাসিক।
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন কোরিয়ায় এসে গায়ে কাদা মাখানোর জন্য। আর তাই কোরিয়ার পর্যটন ব্যবসার খুব বড় অংশ এখন এ উৎসবকে ঘিরেই। আর এ উৎসবের জন্য কর্তৃপক্ষও সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা ও অফার নিয়ে তৈরি থাকে দেশি-বিদেশি ট্যুরিস্টদের জন্য।
এই উৎসবকে নিয়ে বোরেয়ংবাসীর উচ্ছাসের শেষ নেই। তাদের ধারনা, শহরটিকে বিশ্বের বুকে পরিচিতির শিখরে পৌচ্ছে দেবে তাদের কাঁদা । বিগত বারো বছর ধরে বোরেয়ংইয়ের এই কাঁদা এতোটাই জনপ্রিয় হয়েছে যে এখন তা বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে ।
বোরেয়ং তার নিজের ব্রান্ডের কাঁদা সমৃদ্ধ সৌন্দর্য সামগ্রী প্রস্তুত করে থাকে এবং বর্তমানে শহরটি আর্ন্তজাতিক বাজারে কাঁদা বিক্রির ব্যপারে পদক্ষেপ নিচ্ছে। তারা ইতিমধ্যে চীন এবং জাপানে কাঁদা রপ্তানি করছে
ব্রাজিলেও হয়ে থাকে ‘ব্লকো দ্য লামা’ বা কাদা উৎসব। চীনেও ইউনান প্রদেশের আদিবাসী গোষ্ঠীগুলোরও জনপ্রিয় উৎসব এটি। চীনাদের বিশ্বাস, শরীরে কাদা মাখলে ভবিষ্যতে স্বাস্থ্যবান সুন্দর জীবনের অধিকারী হওয়া যায়।
ব্রাজিল, চীন কিংবা কোরিয়া যেখানে যে রীতিই থাকুক না কেন সর্বাগ্রে এ উৎসবটা কাদা মাখামাখির। কাদা ছোড়াছুড়ির। এ উৎসবে উপস্থিত সবাই শরীরে ইচ্ছমতো কাদা মেখে, কাদায় গড়াগড়ি করে, কাদা একে অন্যের দিকে ছুড়ে দিয়ে আনন্দ-উল্লাস করে । হাজার হাজার তরুণ-তরুণী, বৃদ্ধ, শিশুসহ সবাই বছরের এই সময়টাতে এসে মজার এই কাদা উৎসবে যোগ দেয়।
শেষ করবো আমার জীবনের ছোট্ট একটা অভিজ্ঞতা দিয়ে। আমাদের গ্রামে কাদার প্রকারভেদ আছে। কাদা কম হলে বলে প্যাড়পেড়ে কাদা। সেরম কাদারে বলে হাবড়। আর আমি ছোট বেলায় কাদায় নামতে চাইতাম না।
তো আমাদের বাড়িতে দূর সম্পর্কের এক মামা থাকতো নাম মোতালেব। ছোটবেলায় তাকে আমি মোতালেব বোলতে পারতাম না, ডাকতাম মোতায়েব। সে সবসময়ই আমার সাথে থাকতো। কাদা দেখলে বোলতাম মোতায়েব মোতায়েব প্যায়পেয়ে (প্যাড়পেড়ে) কাদা। মোতালেব তখন আমাকে কান্ধে তুলে নিতো।
সেই মোতালেব একদিন আমাকে কিনা প্যায়পেয়ে কাদা নয়, হাবড়ে ফেলে দিলো। পা পিছলে
অবশ্য আমরা দুজনেই পড়লাম। তবে দিনটি ছিলো বিশেষ, ঈদের দিন। আর আমার পরনে ছিলো নানার কিনে দেয়া পরীর মতো একখান ড্রেস। হাবড়ে পরে আমার সে কি কান্না! যতোটা না ব্যাথা পাওয়ার জন্য তারচেয়ে মনের দুখে।
এখনো ছোটবেলার কথা মনে করতে গেলে বন্ধুদের সবার আগে ঐ ঘটনায় মনে পড়ে। ওরা এখনো আমারে ক্ষেপায় মোতায়েব মোতায়েব প্যায়পেয়ে কাদা।
যাক কোরিয়ার পাবলিকদের এমনে কাদা মাখা দেইখ্যা মনে হইছে, দুকখু পাওয়ার কিছু নাই। হাবড়ে পড়ি আর প্যাড়পেড়ে কাদায় পড়ি, সবই উৎসব।
OMG! এ যে দেখি
OMG! এ যে দেখি লঙ্কাকাণ্ড!
সিরিজ পোস্ট ভালা পাইলাম।
পাব্লিক পারেও
পাব্লিক পারেও :টাল: :টাল: :টাল: :টাল: :টাল:
কাদায় কাদায়
কাদায় কাদায় কাদাকাদি……….. সোপ কোম্পানীর পোয়া বারো…………
কিন্তু পাব্লিক সোপ বাদ দিয়া
কিন্তু পাব্লিক সোপ বাদ দিয়া যদি কাদা মাখা শুরু করে তাইলে :ভাবতেছি: :ভাবতেছি: :ভাবতেছি:
দারুণ লাগল! কিছু দিন আগে
দারুণ লাগল! কিছু দিন আগে গ্রামে এক বিয়েতে কাদা মাখামাখি দেখেছিলাম। সেটা নাকি গ্রামের বিয়ের ট্রেডিসান। অদ্ভুত তবে মজার…
পরেরটার জন্য অপেক্ষায় রৈলাম।
ওইটার নাম মনে হয় প্যাক খেলা
ওইটার নাম মনে হয় প্যাক খেলা :ভেংচি: :ভেংচি: :ভেংচি:
প্যারপ্যারে কাদা বুঝিনা
প্যারপ্যারে কাদা বুঝিনা ,হাবড় ও বুঝিনা। এইডা হইল প্যাক,সোজাসুজি প্যাক
(No subject)
:হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি:
ছবিগুলা দেখে আমার মাথায় একটা
ছবিগুলা দেখে আমার মাথায় একটা প্রশ্নই জাগ্রত হইল- কাঁদা চোখে ঢুকে যায় না? :চিন্তায়আছি:
আমিও তাই ভাবতেছি
আমিও তাই ভাবতেছি :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী: :বিষয়ডাকী:
এই খেলা বাংলাদেশে চালু করলে
এই খেলা বাংলাদেশে চালু করলে কেমন হয়? ঘটা কইরা পালন করা এবং তাতে ডেরেস আপও ইরাম থাকবো যাতে কইরা বিদেশীরা আসে!
উৎসবের স্পন্সর কিন্তুক
উৎসবের স্পন্সর কিন্তুক পিছলামি ব্যাংকের হইতে হবে। নাইলে ওইটা নাস্তিকদের উৎসব বইলা ম্যাঠাম ফতওয়া দিবো কইলাম। :ভালুবাশি:
ম্যাঠামও কি এইরম ডেরেস পরবো
ম্যাঠামও কি এইরম ডেরেস পরবো :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা: :কেউরেকইসনা:
তাইলে তো হইছেই
তাইলে তো হইছেই
পিছলামী ব্যাংক স্পন্সর হইলে
পিছলামী ব্যাংক স্পন্সর হইলে উদ্বোধন তো চুঈদী হুজুররে দিয়া মওদুদী ওয়াজ করানির মাইধ্যমে করানি লাগপে।
আবার জিগস। কলিজুদের ছাড়া উৎসব
আবার জিগস। কলিজুদের ছাড়া উৎসব জমব নাকি? উৎসব হবে চট্টগ্রামে পতেঙ্গা বীচের পাশে। উৎসবের খানা-খাদ্যের রেসিপিতে থাকবে লইট্টা ফিস উইদ পান। :পার্টি:
পার্টি শ্যষে কি সবাই চান্দে
পার্টি শ্যষে কি সবাই চান্দে যাইবো নি :চোখমারা: :চোখমারা: :চোখমারা:
জট্টিল। আপনার এই সিরিজের ভক্ত
জট্টিল। আপনার এই সিরিজের ভক্ত হয়ে গেলাম আপা। :তালিয়া:
(No subject)
:মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি: :মুগ্ধৈছি:
এই খেলা নোয়াখালীর বিয়েগুলোতে
এই খেলা নোয়াখালীর বিয়েগুলোতে হয়। বিশেষ করে শালী-দুলাভাই মিলে বেশী জমে এই খেলা। ছেলের বাড়ীতে গায়ে হলুদের দিন ছেলেকে গোসল করানোর পর উঠানো যে পানি জমে সেটাকে কাদায় পরিণত করা হয়। এর পর হাড়িতে কাদার সরবত বানিয়ে একে অন্যের উপর ছিটায়। এক পর্যায়ে ভাইরাসের মত এই কাদা ছোড়াছুড়ি সবার মধ্যে ছড়িয়ে যায়। তখন আর ভেদাভেদ থাকেনা। বেশী মজা করে শালী-দুলাভাইরা। একই রকম মেয়ের বাড়ীতে মেয়ের গায়ে হলুদের সময় হয়।
সামনে আমার শালাদের বিয়ে আছে। কিন্তু আপসুস! আমার কোন শালী নাই। :ভাঙামন:
সিরিজটা খুব মজাদার হচ্ছে। ধন্যবাদ মিতু আপুকে। :থাম্বসআপ:
কিন্তু আপসুস! আমার কোন শালী
দুলাল ভাইয়ের জন্য :কানতেছি: :কানতেছি: :কানতেছি: :হাহাপগে:
আপনে একটা অমানুষ! এত সুন্দর
আপনে একটা অমানুষ! এত সুন্দর একটা ব্লগে এইভাবে কেউ কাদা ঢালে?
অনেকদিন পর রেলমন্ত্রীরে
অনেকদিন পর রেলমন্ত্রীরে দেখলাম। আমি বুঝছিলাম আপনি আপনার মন্ত্রনালয় হারায়া ফালাইছেন। 😀
রেল মন্ত্রী দেহি কাদার মধ্য
রেল মন্ত্রী দেহি কাদার মধ্য বিড়াল খোঁজে :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই: :আমারকুনোদোষনাই:
আমি বললাম, ‘তুমি এমন সাংঘাতিক
আমি বললাম, ‘তুমি এমন সাংঘাতিক রকম হাসছ কেন ?’
জন্তুটা বলল, ‘কেন হাসছি শুনবে ? মনে কর, পৃথিবীটা যদি চ্যাপ্টা হত, আর সব জল গড়িয়ে ডাঙায় এসে পড়ত, আর ডাঙার মাটি সব ঘুলিয়ে প্যাচ্ প্যাচে কাদা হয়ে যেত, আর লোকগুলো সব তার মধ্যে ধপাধপ্ আছাড় খেয়ে পড়ত, তা হলে- হোঃ হোঃ হোঃ হোঃ-‘ এই বলে সে আবার হাসতে হাসতে লুটিয়ে পড়ল ।—- হ য ব র ল
স্কুলে পড়ার সময় সুকুমার রায় পড়ে হাসতাম। আজকে আপ্নে ছবিই দেখাই দিলেন। :হাহাপগে: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
ছোট বেলায় গ্রামে গেলে সুযোগ
ছোট বেলায় গ্রামে গেলে সুযোগ পেলেই প্যাঁক খেলায় নেমে যেতাম।মায়ের পিটুনি অনিবার্য জেনেও কেন জানি এ খেলাটিই বেশি টানতো।কতো যে মার খেয়েছি তার হিসেব নেই।মিস করি প্যাঁক খেলা,মিস করি দুরন্ত শৈশব,মিস করি প্রিয় মাকে।
মিস করি প্যাঁক খেলা,মিস করি
:মনখারাপ: :মনখারাপ: :মনখারাপ:
বাংলাদেশে একটা প্যাক খেলার
বাংলাদেশে একটা প্যাক খেলার ইভেন্ট চালু করার কথা ভাবতেছি। অনেকটা কর্পোরেট টাইপের ভাবনা। বৎসরে একবার হবে। প্রথম বছর নিজের থেকে ইনভেষ্ট করতে হবে। পরের বছর থেকে হুজুগে বাঙালী হুমড়ি খেয়ে পড়বে। তারপরের বছর থেকে বিদেশী পর্যটকরা আসবে। পরে কাদা এক্সপোর্ট করে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা যাবে। এই ইভেন্ট চালু করার জন্য একটা মিডিয়া পার্টনার হলেই ইভেন্ট জমজমাট হয়ে যাবে।
গুলাবি ম্যাডাম বেজির অনুমতি
গুলাবি ম্যাডাম বেজির অনুমতি নিয়েন। নাইলে নাস্তিক ট্যাগ খায়ে ইভেন্ট ফ্লপ হবে। :আমিকিন্তুচুপচাপ:
গুলাফি ম্যাঠাম্রে দিয়া
গুলাফি ম্যাঠাম্রে দিয়া ম্যারাথন উদবোধন করাতি হপে 😀 😀
খুবই ভাল কাজ। চলতে থাকুক।
:তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: খুবই ভাল কাজ। চলতে থাকুক। চলেন আমরাও একি উৎসব শুরু করে দিই :নৃত্য: :নৃত্য:
চলেন প্যাক উৎসবে মাতি।
চলেন প্যাক উৎসবে মাতি। কক্সবাজার বা চট্টগ্রামের বীচের কাছাকাছি এই উৎসবের জন্য উপযুক্ত জায়গা।
চলুক
চলুক :নৃত্য: :নৃত্য: :নৃত্য:
ওপ্পা গ্যাঙনাম স্টাইল!!
আমার
ওপ্পা গ্যাঙনাম স্টাইল!!
আমার খুব শখ আছে, এই ফেস্টিভ্যালে যাবার।
ব্লগারের কাছে, স্পেনের টমেটো ফেস্টিভ্যালের প্রতিবেদন দাবী করছি।
ওপাম কাদা স্টাইল
ওপাম কাদা স্টাইল :পার্টি: :পার্টি: :পার্টি:
স্পেনের ওই ফেস্টিভালের নাম লা টমেটিনা। অবশ্যই লিখবো ওটা নিয়ে
ধন্যবাদ এই আজব কিসিম্বের
ধন্যবাদ এই আজব কিসিম্বের উত্সব সম্পর্কে লিখে আমাদেরকে জানানোর জন্য!
কাদা, তা সে যতই প্যাড়পেড়ে
কাদা, তা সে যতই প্যাড়পেড়ে হোক, হান্দাও :শয়তান: :শয়তান: :শয়তান: :শয়তান:
হান্দাও
হান্দাও :পার্টি: :পার্টি: :পার্টি: :পার্টি:
এই উৎসবের ব্যাপারে এর আগে
এই উৎসবের ব্যাপারে এর আগে পড়ছিলাম।বড়ই অদ্ভুতুরে একখান উৎসব ।একবারের উৎসবে গ্রীন ডে ব্যান্ড কনসার্টে অংশ নিছিলো,সেই কি কাঁদা ছুড়লো ওদের,ওদের গীটারে,ড্রামসে কাঁদা দিয়া একাকার কইরা দিলো,বড়ই মজাদার।
দারুন একটা সিরিজ ।ভালো লাগলো মিতু আপা।
(No subject)
:ফুল: :ফুল: :ফুল: :ফুল:
ভালো লাগাই স্বাভাবিক, লাগছে
ভালো লাগাই স্বাভাবিক, লাগছে তাই.।
জানার কোন শেষ নাই … তাই আরো জানতে চাই …
যতটুকু জানি নোয়াখালীও আগের মতো হয়না এইসব, মডার্ন হয়ে যাচ্ছে সবাই হারিয়ে যাছে ঐতিহ্য …
ছোট বেলায় গ্রামে থাকার সময়
ছোট বেলায় গ্রামে থাকার সময় দেখেছি চৈত্র মাসে বৃষ্টি হবার জন্য বাড়ির উঠানে পানি দিয়ে কাদা তৈরি করা হত আর ছেলেরা তাতে গড়াগড়ি করে গান গাইত, আল্লা মেঘ দে পানি দে। সেসব কথা আবার মনে পড়ল।
কাঁদা মাখামাখি পোস্ট ভালো
কাঁদা মাখামাখি পোস্ট ভালো পাইলাম। জানি না কোনদিন আমাদের রাজনীতির কাঁদা মাখামাখি বন্ধ হবে। :চিন্তায়আছি: :চিন্তায়আছি: :চিন্তায়আছি:
আপু এটা কিন্তু আমার ইস্টিশনের প্রথম যাত্রীর লগে কথোপকথন!!! :ফুল: :ফুল: :ফুল:
ছোট্ট ভাইটির ভালবাসা জানিবেন। ভালো থাকবেন। :খুশি: :খুশি: :খুশি:
রাজনীতির কাদা ছুড়াছুড়ি বন্ধ
রাজনীতির কাদা ছুড়াছুড়ি বন্ধ হয়ে মানুষের উৎসবে পরিনত হোক এই কাদামাখামাখি :পার্টি: :পার্টি: :পার্টি:
গোলাপী আর ফালু বাইসাবরে এই
গোলাপী আর ফালু বাইসাবরে এই খেলায় দেখতে চাই।এই খেলায় কুনো রেফারি আছে নাকি?থাকলে ম্যাশিন ম্যানরে দেওন যাইত পারে।অবশ্য ফালু বাইসাব প্রথম রাউন্ডেই ডিসকোয়ালিফাইড।কারণ ম্যাশিন ম্যান তো নিজেই খেলতে চাইব।
চরম একটি সিরিজ,চালিয়ে যান
চরম একটি সিরিজ,চালিয়ে যান আপু।অনেক অজানার শেষ হোক জানার মাধ্যমেে।শুভ কামনা রইল এবং অপেক্ষায় থাকলাম পরবর্তীটির জন্য !!
ধন্যবাদ
ধন্যবাদ :খুশি: :খুশি: :খুশি:
কাঁদার মাঝেও যে এমন নির্মল
কাঁদার মাঝেও যে এমন নির্মল আনন্দ পাওয়া যায় না পড়লে বিশ্বাস করা কঠিন।
ধন্যবাদ।
(No subject)
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: