সাম্প্রদায়িকতা এবং ধর্মীয় মৌলবাদকে উস্কে দিয়ে মাহমুদুর রহমান যে অর্জন করেছেন তা এক কথায় অতুলনীয়। কি পরিমান প্রাণহানি সারাদেশে হয়েছে তা মোটামুটি সকলেই জানে। যার সাম্প্রতিকতম উদাহরন হল ফটিকছড়ি। আর হাসনাত আব্দুল হাই তার লিখাটির কল্যাণে উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদী গোষ্ঠীর কাছে ইতিমধ্যে ব্যাপক সমাদৃত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে কুৎসিত অশ্লীল গল্প লিখার কারনে উগ্র ধর্মীয় মৌলবাদীরা হয়তো মাহমুদুর রহমানের মত উস্কানি পায়নি কিন্তু ব্যাপক ইরোটিক মজা পেয়েছে। যদিও প্রথম আলো এবং হাসনাত হাই এর জন্য ক্ষমা চেয়েছেন, তাতে কিছুই যায় আসে না। কিছু উৎসাহী মানুষের আনাগোনা ছাড়া শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চে হয়তো এখন তেমন কিছুই নাই, হয়না। কিন্তু গণজাগরণ মঞ্চে যারা আন্দোলন করেছ তাদের বিরুদ্ধে সরাসরি কুৎসা রটনায় মাহমুদুর রহমান ছিল এটা ঠিক এর পাশাপাশি হাসনাত হাইয়ের লিখাটি সেই সব কুৎসাকে নৈতিক ভিত্তি প্রদান করল। যা পরবর্তী কালে নাস্তিক, ধর্মহীন, চরিত্রহীন গালি দিয়ে আরও অনেক প্রান নেয়ার ভিত্তি রচনা করবে। আরও অনেক ফটিকছড়ির জন্ম দিবে। কারন ফটিকছড়িতে ওরা মিছিল নিয়ে গিয়েছিল হরতালের বিরুদ্ধে। সেই হরতালটি কাদের ছিল, কিভাবে মসজিদ মাদ্রাসার ছাত্রদের দিয়ে, মাইকে প্রচারনা চালিয়ে নির্মম গণহত্যা চালান হয়েছে তা মোটামুটি সবারই জানা। একেবারে ভিত্তিমুলের চিন্তা করলে এই ধরনের কাজের যে নৈতিক, দার্শনিক ভিত্তি দরকার হয় তা যোগান দিয়ে যাচ্ছে মাহমুদুর রহমান, আমারদেশ পত্রিকা, ফরহাদ মাজহার, এবং হাসনাত হাই এর মত মানুষরা।
ভাই আপনারা যে কেমনে এত হাচা
ভাই আপনারা যে কেমনে এত হাচা কথা কন,বুজবার পারি নাইক্কা।
প্রথম আলো ছিল আপনাদের প্রানের পত্রিকা।আর এখন একটা হাচা কথা কইছে দেইখা এইডাও মৌলবাদী হইয়াগেল,আপনাদের দারা সবি সম্ভব।কথায় আছেনা চুরের দশদিন মালিকের একদিন।
:থাম্বসডাউন: :থাম্বসডাউন: :থাম্বসডাউন:
হাচা কথাটা কে কইল? প্রথম আলো
হাচা কথাটা কে কইল? প্রথম আলো না আমরা বুঝলাম্নাত? কি বলতে চাইলেন।