বিশ্ব ব্যাংক এর রিপোর্ট টা সঠিক বলে ধরে নিতে হয়, এতে কোন ভূল নেই দেশে দরিদ্র মানুষ কমতেছে, সেটার বাস্তব প্রমান আমাদের চোখের সামনেই, দারিদ্রতা কমেছে বলেই শিক্ষার হার বেড়েছে, আর শিক্ষার হার বাড়ার ফলে শিক্ষিত মানুষ চাকরি ব্যবসা বানিজ্য নিয়ে ব্যাস্ত কিংবা আয় বাড়াতে বিন দেশে ও অবস্থান করছে কেউ কেউ, কিন্তু ধর্ম এই সিক্ষা ধর্ম ব্যবসায়ীদের গোড়ায় আগাত হেনেছে এদের ধর্ম নিয়ে ভন্ডামির মুখোস একে একে খুলে যাচ্ছে তাই এরা সহিংস হয়ে রাজপথে নেমেছে, হিংস্রতাকে বেচে নিয়েছে মিথ্যার আশ্রয়ে চলচে, এরা অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে ধর্মের ধোয়া তুলতেছে, ধর্ম কে ব্যবহার করে মানুষ হত্যা করতেছে, খুব বেশী দেরী নেই এরা নিঃশেষ হতে, সহিংসতাকে অহিংসতাই গ্রাস করে ফেলে এটাই নিয়ম এটাই হয়ে আসছে বাগ বলেন আর সিংহ বলেন সবাই এখন মানুষের দাস, ধর্ম ব্যবসায়ীদের ও সেদিন সন্ন্যিকটে, মানুষ এই ধর্ম ব্যবসায়ী জন্তু জানোয়ার গুলাকে টিকেট কেটে চিড়িয়াখানায় দেখতে যাবে হয়তো কোন পিচ্ছি মনে আনন্দ পেতে জন্তু গুলার দিকে ছুড়ে দিবে কলা আর তা নিয়ে কাড়া কাড়িতে মেতে থাকবে একাধিক জন্তু। আহ কি যে শান্তি ভেবে ধর্মের ব্যবসা হবে চিড়িয়াখানাতে টিকিট কেটে। ধর্ম ব্যবসা কে আমরা কোন মিউজিয়ামে নয় চিড়িয়াখানায় পাঠাবো বিশ্ব মডেল হিসেবে নিবে আমাদের, বিশ্ব ব্যাংক প্রেস কনফারেন্স করে বলবে বাংলাদেশ ধর্ম ব্যবসার খাতে প্রচুর উন্নতি সাধন করেছে, এই ব্যবসাকে তারা মসজিদ মাদ্রাসা থেকে চিড়িখানায় স্থানান্তর করে রাজশ্ব খাতে প্রচুর উন্নতি সাধন করেছে যা নতুন এক মডেল হয়ে থাকবে। আমার কথা বিশ্বাস না হলে দেখুন রাস্তা ঘাটে আজকাল যারা বেহুদা অযৌক্তিক কারনে গন্ডগোল করতেছে তারা সবাই ধর্ম ব্যবসায়ী সিক্ষিত কেউ সেখানে নেই, এরা নানা চুতায় মাঠ গরম রাখতে চাইচে যার কোন প্রয়োজন সভ্য সমাজে নেই।