ধৈর্যের বাঁধ ভেঙ্গে যাচ্ছে। শুধু বলি আর পেরে উঠছি না। কমিশনের টাকায় সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলা হরতালকারী রাজনীতিবিদদের ফাঁসী চাই। হরতালের ফাঁসী চাই। আমার গাড়ী-বাস-সিএঞ্জি পোড়ানোর ক্ষতিপুরণ চাই। আমার হারানো আয়ের (লস অফ ইনকাম)ক্ষতিপুরণ চাই। আমার সন্তান অন্ধ হল যাদের কারণে তাদের বিচার চাই। আমার পুলিশের দুই কবজি উড়ে গেল যাদের কারণে তাদের বিচার চাই। আমার সন্তানের শিক্ষাজীবন ধ্বংসকারীদের বিচার চাই। যে ধনী লুটেরা রাজনীতিবিদেরা গুলশানে বসে জনগণের জন্য হরতাল দেয় আর জনগণের জন্য কাঁদে তাদের ভন্ডামীর বিচার চাই। আর লিখতে ভাল লাগছেনা।
স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকের
স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিকের জীবণের হুমকী, রাষ্ট্রীয় ও জনসাধারণের সম্পদ ধ্বংসকারী, জাতির ভবিষ্যতের কান্ডারী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষার পথে বাধা, নাগরিকের জীবণ যাত্রায় বাধা সৃষ্টিকারী ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহৃত তথাকথিত হরতাল এবং যুদ্ধাপরাধীর দল জামাত-শিবিরকে বাংলাদেশের মাটি থেকে চিরতরে বিদায় করে দিয়ে তবেই ঘরে ফিরবো শপথ নিলাম…
এদের কিছু হবেনা। আমরা দেশের
এদের কিছু হবেনা। আমরা দেশের কথা বলি, মুক্তবুদ্ধির চর্চা করি, তাদের ফাঁসি হবে। তারা কয়েদখানায় পঁচে মরবে। এইবার সত্যই মনে হচ্ছে দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছে।
আফসোসের কথা হচ্ছে, প্রথম
আফসোসের কথা হচ্ছে, প্রথম মুক্তিযুদ্ধের সরকারের সদস্যরা ছিলেন এক একজন বাঘের বাচ্চা, আর দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধে আছে কতগুলা বাঘডাস। :মাথাঠুকি:
এবারের মুক্তিযুদ্ধ
এবারের মুক্তিযুদ্ধ সাম্রদায়িকতা মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার, এবারের মুক্তিযুদ্ধ জামাত-শিবির তথা সকল ধর্ম ভিত্তিক রাজনৈতিক দল মুক্ত বাংলাদেশ গড়ার…
(No subject)
:মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি: :মাথাঠুকি:
বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক দল যে
বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক দল যে ভাবে হরতালকে ব্যবহার করছে, আদৌ কি গণতন্ত্রের অধিকার হরতাল এরুপ ? এই যদি হয় হরতাল, তাহলে এই হরতালের ফাঁসি চাই, দিতে হবে, দিয়ে দাও.. এই শ্লোগান সারা বাংলার কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র-ছাত্রী, চাকুরীজীবী, পেশাজীবীসহ সর্বস্তরের ….