২৫ শে মার্চ, ১৯৭১. রাতের আধারে নেমে আসে হিংস্র হানাদার বাহিনী। ঘটে ইতিহাসের জঘন্যতম গনহত্যা। আমরা স্মরন করতে চাই সেই সকল নিহত দের। আমাদের হৃদয়ের অন্ত:স্থল থেকে তাদের প্রতি আমাদের সম্মান জানাতে চাই।
২৫ শে মার্চ, ১৯৭১. রাতের আধারে নেমে আসে হিংস্র হানাদার বাহিনী। ঘটে ইতিহাসের জঘন্যতম গনহত্যা। আমরা স্মরন করতে চাই সেই সকল নিহত দের। আমাদের হৃদয়ের অন্ত:স্থল থেকে তাদের প্রতি আমাদের সম্মান জানাতে চাই।
২৫ শে মার্চ আমরা ৫ মিনিট ব্লাকআউট করবো। ঘরের সকল আলো নিভিয়ে দেব। নিজেদের প্রোফাইল পিকচার কালো করে দেব। সামনে থাকা কম্পিউটার/ল্যাপটপ বন্ধ করে দেব। ৫ টি মিনিট কাটাবো আমরা অন্ধকারে, নিহতের প্রতি সম্মানার্থে। ফেসবুক থেকে বাংলাদেশের ইউজাররা ৫ মিনিট সব ধরনের কর্মকান্ড,লাইক দেয়া স্ট্যাটাস দেয়া বন্ধ করে রাখুন ,৫ টি মিনিট সব অন্ধকার করে দিন , ভাবুন আপনার পূর্বসুরীর কথা ___ যারা আজ থেকে ৪২ বছর আগে এই রাতে কতটা অসহায় হয়ে পড়েছিলেন , খুনের শিক্ষায় প্রশিক্ষিত এক খুনী সেনাবাহীনীর বিরুদ্ধে অন্ধকারে ডুবেই স্বাধীন হবার আকাঙ্খা চেপে যুদ্ধে যাবার প্রস্তুতি নিয়েছেন দাঁতে দাঁত চেপে ….আসুন আমাদের পূর্বসুরীদের স্মরনে ৫ টি মিনিট অন্ধকার করে দিই বাংলাদেশ ।
মনে করিয়ে দিন বিশ্ব কে সেই গনহত্যার কথা, যা আজও আমরা ভুলিনি। মনে করিয়ে দিন সেই জেনোসাইডের কথা যার জন্য আজও ক্ষমাপ্রার্থনা করে নি পাকিস্তান আমাদের কাছে।
কর্মসূচীঃ
-বাসার/অফিসের যেকোনো বাতি নিভিয়ে দিন ৫ মিনিটের জন্য।
-বন্ধ রাখুন কম্পিউটারের মনিটরও।
-বন্ধ রাখুন ফেসবুকিং সহ সকল ব্রাউজিং।
-কালো করে দিন আপনার প্রোফাইলে ব্যবহৃত ছবি।
ব্ল্যাক আউট হয়ে যাক বাংলাদেশ , ১৯৭১ এর সেই কালো রাত- ২৫শে মার্চের স্মরনে।
গোয়িং ব্লাক আউট: বার্থ থ্রু জেনোসাইড
তারিখ: ২৫শে মার্চ
সময়: রাত ১১.৫৫ – ১২.০০
সাথে থাকুন। আমরাই আপনারা, আপনারাই আমরা।
==================================================
ইস্টিশন ব্লগ এই কর্মসূচীর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে ২৫শে মার্চ রাত ১১-৫৫ থেকে ১২-০০ পর্যন্ত পাঁচ মিনিট অফলাইনে থাকবে। সকলকে কর্মসূচী সফল করার জন্য অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
ইস্টিশনের এই উদ্যোগে সাধুবাদ
ইস্টিশনের এই উদ্যোগে সাধুবাদ জানাচ্ছি। :bow:
(No subject)
:bow: :bow: :bow:
এইতো সেদিন পথচলা শুরু করলো
:bow: :bow: :bow: :bow: :bow: :bow:
এইতো সেদিন পথচলা শুরু করলো ইস্টিশন ব্লগ কিন্তু ইতোমধ্যেই তরুণ প্রজন্মের ডাকে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসছে সবখানেই। গণজাগরণ আন্দোলনের আরো একটি ফসল সম্ভবত এটি।
ইস্টিশন ব্লগ কর্তৃপক্ষকে :salute: :salute: :salute:
পাঁচমিনিটের এই কর্মসূচী সফল
পাঁচমিনিটের এই কর্মসূচী সফল হোক। এই কর্মসুচী সফল করে শাসকশ্রেনী ও মৌলবাদ গোষ্টিকে বুঝিয়ে দেওয়া হোক অনলাইনের শক্তি কত তীব্র।
ঠিক এই প্রতিবাদটি নিয়ে
ঠিক এই প্রতিবাদটি নিয়ে বলছিনা;তবে আজকাল আমরা খুব বেশি প্রতীকী হয়ে যাচ্ছি না কি? এই কালচারটা যতদূর মনে পরে ঐ কর্পোরেট দালাল প্রথম আলো আর গ্রামীন ফোন শুরু করেছিলো বাংলাদেশে। ৪ বছরের ভাষা আন্দোলনকে ৪ মিনিটের আন্দোলন বানিয়ে ফেলে তারা একটা কর্মসুচি দিয়েছিলো। এরপর থেকে এই ধরনের কর্মসুচির একটি ট্র্যাডিশন শুর হয়ে যায়।বিশেষ করে শাহবাগে বেলুন উড়ানোর কর্মসুচিটার পর থেকেই আমি শাহবাগের আশা ছেড়ে দিয়েছি। এটিও যে হালুয়া রুটির ভাগাভাগাইতে গিয়েই শেষ হতে যাচ্ছে তার প্রমান ঐ বেলুনগুলো। ঐ বেলুলনের বদলে মশাল কেনো জ্বলে উঠেনা? অন্ধকার করে সম্মান দেখাতে আপত্তি নেই আমার। কিন্তু প্রতীকী আন্দোলনকেই যদি আমরা “আন্দোলন” “বিদ্রোহ” এইসকল উপমা দেই তাহলে ঐ শাসকদেরই লাভ। বাত্তি নিভাই বা বুঝাই, বেলুন উড়াই বা ফুটাই তাদের কিছু আসে যায় না। তারা কিন্তু প্রতিকি চা-পাতি দিয়ে রাজীবরে কোপায় নাই , প্রতিকি বন্দুক দিয়ে লিমনের পায়ে গুলি করে নাই।
ভালো লাগুক না লাগুক …৯৬ এর পর থেকে প্রতিটি আন্দোনলেনই কাছ থেকে দেখেছি। বিবর্তনগুলোও তাই আগেই বুঝতে পারি কিছুটা।
এই বিষয়ে ইভেন্ট ক্রিয়েটরের
এই বিষয়ে ইভেন্ট ক্রিয়েটরের বক্তব্য ফেসবুক থেকে তুলে দিলাম-
(No subject)
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আহ পাঁচ মিনিট যেন কাটতেই চায়
আহ পাঁচ মিনিট যেন কাটতেই চায় না! ধন্যবাদ ইস্টিশনকে, এই অভিনব কায়দায় কালরাত্রিকে স্মরণ করার জন্য।
ইস্টিশন ব্লগকে ধন্যবাদ পাঁচ
ইস্টিশন ব্লগকে ধন্যবাদ পাঁচ মিনিট অফলাইনে থেকে তরুণ প্রজন্মের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করার জন্য।
স্বাধীনতা দিবসের প্রারম্ভে

স্বাধীনতা দিবসের প্রারম্ভে গুগলের একটা ধন্যবাদ প্রাপ্য।
সাধুবাদ
সাধুবাদ
এ বছর কি গোয়িং ব্ল্যাক আউট
:bow: এ বছর কি গোয়িং ব্ল্যাক আউট পরিচালনার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে??????