ব্লগাররা আজ নাস্তিকের দল হিসেবে সারা বাংলায় পরিগণিত, এদের প্রতিহত করতে প্রত্যেক জুমাবারে ধর্মফ্রানেরা প্রতিজ্ঞা নেয়, ঈমান রক্ষার্থে খুন করে। আর তাতে সমর্থনও পায়। কিন্তু দাঁড়ি,টুপি পড়ে জোব্বা পড়ে কেউ যদি গাইলও দেয় তারপরেও তারা হুজুর এবং সহীহ থাকে, এর প্রকৃত উদাহারন তো আগেই দিছিলাম মওদুদী ছাহেবের বিভিন্ন কিতাব হইতে। তবে এবার আরো আইশ্চর্যজনকভাবে কিছু কথা পাইলাম অনলাইনে। এগুলো পড়ে আমি যারপরনাই আমি ব্যাপক চিন্তিত হয়ে পড়লাম।
১. আল্লাহ মিথ্যা বলতে পারেন।
[ফতোয়া-ই- রশীদিয়া, ১ম খণ্ড, পৃষ্ঠা-৯, কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
২. আল্লাহ আগে জানেন না বান্দা কি কাজ করবে। বান্দা যখন কাজ সম্প্ন করে নেয় তখনই আল্লাহ তা জানতে পারেন।
[তাপসীর-ই- বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা ১৫৭-৫৮, কৃত মৌং হুসাইন আলী দেওবন্দী]
৩. শয়তান ও মালাকুল মাওত এর জ্ঞান হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার চেয়ে বেশি।
[বারাহীন-ই ক্বাতিআহ পৃষ্ঠা- ৫১ কৃত খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]
৪. আল্লাহর নবীর নিকট নিজের পরিণতি এবং দেয়ালের পিছনের জ্ঞানও নেই।
[বারাহীন-ই ক্বাতি আহ পৃষ্টা ৫১, কৃত খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]
৫. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তায়ালা তেমনি জ্ঞান দান করেছেন যেমন জ্ঞান জানোয়ার পাগল এবং শিশুদের নিকট রয়েছে।
[হিফজুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭ কৃত মৌং আশরাফ আলী থানভী দেওবন্দী]
৬. নামাযে নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার প্রতি শুধু খেয়াল যাওয়া গরু গাধার খেয়ালে ডুবে যাওয়া অপেক্ষাও মন্দতর।
[সিরাতে মু্স্তাকিম পৃষ্ঠা-৮৬ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
৭. রাহমাতুল্লীল আলামীন (সমস্ত বিশ্বের জন্য রহমত) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার খাস উপাধি নয় নবীজী ছাড়া অন্যন্য বুযুর্গকেও রাহমাতুল্লিল আলামীন বলা যেতে পারে।
[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১২ কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
৮. খাতামুন্নাবিয়্যিন অর্থ আখেরী বা শেষনবী বুঝে নেওয়া সাধারন লোকদের খেয়াল মাত্র জ্ঞানী লোদের মতে এ অর্থ বিশুদ্ধ নয়। হুযুর আকরামের যুগের পরও যদি কোন নবী পয়দা হয় তবে হযররত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার শেষ নবী হওয়ার কোন ক্ষতি হবে না।
[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৩ ও ২৫৪ কৃত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতবী]
৯. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দেওবন্দের আলেমদের সাথে সম্পর্কের সুবাদে উর্দু শিখতে পেরেছেন।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ, পৃষ্ঠা ২৬ কৃত মৌং খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]
১০. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামার সম্মান শুধু বড় ভাইয়ের মতই করা চাই।
[তাক্বভিয়াতুর ঈমান পৃষ্ঠা-৫৮ কৃত মৌং ঈসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
১১. আল্লাহ তায়ালা ইচ্ছা করলে মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সমকক্ষ কোটি কোটি পয়দা করতে পারেন।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৬ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
১২. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মরে মাটিতে মিশে গেছেন।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৯ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
১৩. নবী প্রতিটি মিথ্যা থেকে পবিত্র ও মাসুম হওয়া বাঞ্ছনীয় নয়।
[তাক্বভিয়াতুল আকাঈদ পৃষ্ঠা ২৫ কৃত মৌং কাসেম নানুতবী]
১৪.নবী রাসূল সবাই অকেজো।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬২৯ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী]
১৫. নবীর প্রশংসা শুধু মানুষের মতই কারো বরং তা অপেক্ষাও সংক্ষিপ্ত কর।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
১৬. বড় মাখলুক অর্থাৎ নবী আর ছোট মাখলুক অর্থাৎ অন্যসব বান্দা আল্লাহর শান বা মর্যাদার সামনে চামার অপেক্ষাও নিকৃষ্ট।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা ১৪ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলবী ওহাবী]
১৭. বড় অর্থাৎ নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আর ছোট অর্থাৎ অন্যসব বান্দা বেখবর ও অজ্ঞ।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৩ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
১৮. নবীকে তাগুত (শয়াতান বলা জায়েয।
[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]
১৯. নবীর মর্যাদা উম্মতের মধ্যে গ্রামের চৌধুরী ও জমিদারের মত।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৬১ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
২০. যার নাম মুহাম্মাদ কিংবা আলী তিনি কোন কিছুই করতে পারেন না।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৪১ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
২১. উম্মত বাহ্যিকভাবে আমলের মধ্যে নবী থেকেও বেড়ে যায়।
[তাহযীরুন্নাছ পৃষ্ঠা-৫ কৃত দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসা অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা মৌং কাসেম নানুতভী]
২২. দেওবন্দী মোল্লা নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে পুলসেরাত হতে পতিত হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন।
[তাফসীর-ই বুলগাতুল হায়রান পৃষ্ঠা-৪৩ কৃত মৌং হুসাইন আলী ওয়াভচরান ওয়ালা]
২৩. লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আশরাফ আলী রাসুলুল্লাহ আর আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা সায়্যিদিনা ওয়া নবীয়্যিনা আশরাফ আলী বলার মধ্যে সান্ত্বনা রয়েছে কোন ক্ষতি নেই।
[রিসালা-ই ইমদাদ পৃষ্ঠা-৩৫ সফর-১৩৩৬ হিজরি সংখ্যা]
২৪. মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উদযাপন করা তেমনি যেমন হিন্দুরা তাদের কানাইয়্যার জন্মদিন পালন করে।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-১৪৮ কৃত মৌং খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]
২৫. আল্লাহর সামনে সমস্ত নবী ও ওলী একটা নাপাক ফোটা অপেক্ষাও নগণ্য।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
২৬. নবীকে নিজের ভাই বলা দুরস্ত।
[বারাহীন-ই ক্বাতিয়াহ পৃষ্ঠা-৫৬ কৃত মৌং খলীল আহমদ আম্বেটভী দেওবন্দী]
২৭. নবী ও ওলীকে আল্লাহর সৃষ্টি ও বান্দা জেনেও উকিল এবং সুপারিশকারী মনে করে এমন মুসলমান সাহায্যের জন্য আহবানকারী ও নযর নিয়াযকারী মুসলমান আর কাফির আবু জাহল শির্কের মধ্যে সমান ।
[তাক্বভিয়াতুল ঈমান পৃষ্ঠা-৭-২৭ কৃত মৌং ইসমাঈল দেহলভী ওহাবী]
২৮. দরূদ ই তাজ অপছন্দনীয় এবং পাঠ করা নিষেধ।
ফযাইলে দরূদ শরীফ পৃষ্ঠা-৯২ ফাযাইলে আমল তথা তাবলীগী নেসাব থেকে পৃথক্বৃত]
২৯. মীলাদ শরীফ মিরাজ শরীফ ওরস শরীফ খতম শরীফ চেহলামে ফাতিহাখানি এবং ঈসালে সাওয়াব সবই নাজায়েয ভুল প্রথা বিদআত এবং কাফির ও হিন্দুদের প্রথা।
[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-৯৩-৯৪, কৃত মৌং রশদি আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
৩০. প্রসিদ্ধ কাক খাওয়া সাওয়াব।
[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩০ কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
৩১. হিন্দুদের হোলী দেওয়ালীর প্রসাদ ইত্যাদি জায়েয।
[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা-১৩২ কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
৩২. ভাঙ্গী চামারের ঘরের রুটি ইত্যাদির মধ্যে কোন দোষ নেই যদি পাক হয়।
[ফাতোয়া-ই রশীদিয়া ২য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১৩০ কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
৩৩. হিন্দুদের সুদী টাকায় উপার্জিত অর্থে কূপ বা নফকূপের পানি পান করা জায়েয।
[ফতোয়া-ই রশীদিয়া ৩য় খণ্ড পৃষ্ঠা ১১৩-১১৪ কৃত মৌং রশীদ আহমদ গাঙ্গুহী দেওবন্দী]
উপরের লেখাগুলো পড়ে বেশ খানিকক্ষন স্তব্দ হয়েছিলাম। কেননা এইগুলো কি লোকসম্মুখে আনবো নাকি না সেই ভাবনাতেই ছিলাম। তবে ভেবে দেখলাম আনাটাই শ্রেয়, না আনলে পরে শুধু ধর্মের রোষানলে ব্লগাররাই মার খেয়ে যাবে আর এসকল ভেকধারীরা পার পেয়ে যাবে।
উপরের যতগুলো লাইন আছে তার কিঞ্চিৎ পরিমান কথা অমি রহমান পিয়াল,আরিফ জেবতিক বলেছেন কিনা আমার আসলেই সন্দেহ আছে। কিন্তু তার পরেও আজ তারা নাস্তিক উপাধি পেয়ে গেছেন। তাদের নাস্তিক প্রমান করতে ইতোমধ্যেই আরিফ জেবতিক ভাইয়ের নাম দিয়ে ওয়ার্ডপ্রেসে ব্লগ খুলে ফেলেছে তারা। ভেবে দেখুন কতটা নিম্নমানের হতে পারে এরা।
(চলবে…..)
চালায়া যান!
চালায়া যান! :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আমিও আপনার লিখা পড়ার পর
আমিও আপনার লিখা পড়ার পর সামান্য সময়ের জন্য স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম।কিন্তূ পরক্ষণেই হাসি পেয়ে গেল।কারণ আমরাতো নাস্তিক আর এগুলাতো সব আস্তিকদের লিখা।বড়ই অদ্ভুত !!
চালিয়ে যান দাদা,মানুষকে সচেতন করার একটু চেষ্টাই না হয় করলেন।
পোস্টটা মনোযোগ সহকারে পড়লাম।
পোস্টটা মনোযোগ সহকারে পড়লাম। অবাক হইনি! কারণ এদের সম্পর্কে সামান্য হলেও জানি। কিন্তু আমার দুঃখ হলো, ইসলামকে রক্ষা করার ইজারা যারা নিয়েছেন তারা কি পড়েন ? ব্লগ না পড়েই শুরু হয় আন্দোলন আর এসব পড়ে তারা কি করেন? কিছুই করেন না। কারণ এদের আর যাই থাক লম্বা লম্বা জামা-কাপড় এর টুপি পড়া আছে। সুতরাং তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার মত বিদ্যা এসব আন্দোলনকারীর নাই। এরা শুধু পারে দেশে কিছু ধর্মান্ধ মানুষকে পরকালে বেহেশতের লোভ দেখিয়ে পুলিশকে মারতে আর সরকারি সম্পদ ধ্বংস করতে (যদিও তারা বুঝতেই পারে না যে, তারা নিজেদেরই সম্পদ ধ্বংস করছে)!
মুকুল ভাইয়ার সাথে একমত।ওরা
মুকুল ভাইয়ার সাথে একমত।ওরা পারে শুধুই অবুঝ মানুষগুলোকে ভুল ভাল বলে তাদের জীবন নিয়ে খেলতে আর নিজেদের স্বার্থ সিধি করতে !!
নাউজুবিল্লাহ্ …
এরা মউদূদী
নাউজুবিল্লাহ্ …
এরা মউদূদী জাতীয়, পবিত্র কুরআন ও সহীহ হাদিস না জেনেই মনগড়া গল্প করে মুসলিম জাতিকে বিভ্রান্ত করছে করছে এখনো …
ভালোভাবে কিছু না জেনে তর্ক বা আলোচনা করা যায় না, কিন্তু এখন যারা হেফাজতে ইসলাম বা জামাত নিয়ন্ত্রিত ইসলামী দল করছে তাদের জ্ঞান ও ধর্ম সংক্রান্ত ধারনা খুব বেশী না ।।
ধন্যবাদ, চালিয়ে যান ।।
জামাতীরা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা
জামাতীরা ধর্মের ভুল ব্যাখ্যা জায়েজ হিসেবে মানে আর তাই তারা সম্ভবত “প্রশ্ন করো না” টিকে ভুল ভাবে ব্যাখ্যা দিয়ে বর্তমান শিবিররের কর্মীদের অন্ধ করে রেখেছে।
সত্যি তাই, ভুল ব্যাখ্যা মেনে
সত্যি তাই, ভুল ব্যাখ্যা মেনে নেয় ছাগুরা, মউদুদী’র দর্শন এমন শিক্ষা দেয় ।
সঠিক ইসলামের পুরোপুরি বিরোধি একটা মতবাদ এরা প্রতিষ্ঠা করার অপচেষ্টায় লিপ্ত ।।
// নাস্তিক বা কাফের চাইলেই আমরা কাউরে বলতে পারি না ।
// মৃত মানুষের দুর্নাম / বদনাম করা নিষেধ আছে ।
// সব ধর্মালম্বীদের সাথে সহাবস্থান এবং একসাথে দেশ পরিচালনার কথা বলা আছে মুসলমানদের রাষ্ট্র পরিচালনার স্বীকৃত সংবিধান ঐতিহাসিক মদীনা সনদে ।
এই রকম অনেক অনেক আছে, কিছু না জেনেই আমরা জানি, অশিক্ষিত মানুষ ধর্মভীরু বলে এদের বিভ্রান্তিতে নিমজ্জিত হয় ।।
আরে সবচেয়ে বড় কথা নবীজী নিজেই
আরে সবচেয়ে বড় কথা নবীজী নিজেই শেষ বিদায়ের ভাষণে সাবধান বাণী উচ্চারন করে গিয়েছেন যে কোন মুসলিম যেন ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি না করেন।
আর জামাতীরা কি করে?
সহজ কথা আল্লায় বানাইছেন ইসলাম আর শয়তান বানাইছে জামাত ইসলাম।
আল্লাহ বানাইছেন ইসলাম,আর
সহমত
ইচ্ছা আছিন এই দলিলগুলান দিয়া
ইচ্ছা আছিন এই দলিলগুলান দিয়া ইকটু কেরামতি দেহামু কিন্তু কেরামতির জারি জুরি সুমিত বাই আগেই দেহাই দিছে।সুমিত বাইরে পীরসাব মানলাম।
ধইন্যবাদ।
কি যে কন, আমি কিছুই দেহাইতে
কি যে কন, আমি কিছুই দেহাইতে পারি না। আপনিও শুরু করে দেন। আপনার থেকেও নতুন কিছু না কিছু তো পাবো।
এই পোস্টে আমি একটা মন্তব্য
এই পোস্টে আমি একটা মন্তব্য করেছিলাম তাবলেগী ভন্ডামী নিয়ে। সেই মন্তব্যটা কি ইস্টিশন মাস্টার গায়েব করে দিলেন? ব্যথিত হইলাম।
আন্দোলন শুরু করি দেন ভন্ড
আন্দোলন শুরু করি দেন ভন্ড ইস্টিশন মাস্টরের বিরুদ্ধে, এক দফা এক দাবী।
আপনি যাদের লেখা বই থেকে এই
আপনি যাদের লেখা বই থেকে এই লেখাগুলো তুলে ধরেছেন উনারা কবেই মরে ওপারে চলে গেছেন। বর্তমানের যারা ওয়াজ-মাহফিল করে তাদেরই অনেকের কথায় বিভিন্ন ভণ্ডামি আছে সেইগুলা তুলে ধরলে পারতে কামে দিত।
আহা ভায়া বর্তমানে যারা দেয়
আহা ভায়া বর্তমানে যারা দেয় তারা কেমন দেয় তা তো আমরা জানিই। ভুলে গেছেন নাকি যে পেঙ্গুইন আকাশে উড়ে!!! দরকার হইলে ইউটিউব ঘুতাইয়া দেহেন আরেকবার।
আর হট মেজাজের পাব্লিকতো হয়তো সহ্য করতে না পাইরা হাউকাউ লাগাইয়া দিতাম পারি। তাছাড়াও কথায় আছে না যেমন গুরু তেমন শিষ্য।