মুখ ফসকে সত্য কথা বলে ফেলেছেন নাস্তিক ইমরান ।
গতকাল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ” মাননীয় বিরোধীদলীয় নেত্রীর কাছে আহবান জানাবো, আপনি আবারো ভেবে দেখুন , আপনি এই নষ্ট নাস্তিকদের কাতারে এসে দাড়াবেন নাকি ধর্ষক-যুদ্ধাপরাধী-খুনি জামাত শিবিরের পাশে গিয়ে দাড়াবেন । ”
বি দ্র : নিজেদের পরিচয় শেষ পর্যন্ত স্বীকার করলেন ।
জানি আপনারা প্রমাণ ছাড়া কোনো কিছু বিশ্বাস করেন না ।
ভিডিওটা দেখে কমেন্ট করবেন ।
https://www.facebook.com/photo.php?v=215846375206577
সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে এই
সহ্যের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে এই পাকি জারজের বাচ্চাটা।
আমি কিন্তু লাগামহীন হয়ে যাচ্ছি, হ্যাঁ আমি নাস্তিক,আমি নষ্ট। কিন্তু তাও আমি পাকি সমর্থক না।
আমরা কেউ খুনী না,ধর্ষক না।
ওই পাকি বেজন্মা শাহরিয়ার আবীর আমাদের নাস্তিক ডাকিস তার আগে ভেবে দেখ তোর জামায়াতী আব্বারা কি করে? মওদুদী ইসলাম বিকৃত করে নাই? খালেদা মাগরিবের আযানের সময় ভাষণ দেয় নাই? খালেদা প্রধানমন্ত্রীকে আল্লাহর সাথে তুলনা করে নাই?
সব নাস্তিক আমরা আর তোরা মদ খাইলেও আস্তিক,বেড রুমে ম্যাক্সিম ম্যাগাজিন রাখলেও আস্তিক, ফিনফিনে শাড়ী পড়লেও আস্তিক, বিধবা হয়ে পুত্র বাদ দিয়ে পরপুরুষকে নিয়ে হজ্ব করলেও আস্তিক,ধর্মের নামে কোরান পুড়ালেও আস্তিক।
আস্তিকের বাচ্চারা পাকিস্তানে গিয়ে মর,এখানে ল্যাদাইস না।
ভাই,আচ্ছা কইরা গদাম লাগান।
ভাই,আচ্ছা কইরা গদাম লাগান।
ফেসবুকের স্ট্যাটাসও এর চেয়ে
ফেসবুকের স্ট্যাটাসও এর চেয়ে বড় হয়। সামু আর সোনা থেকে বিতাড়িত এইসব বালছাল বলগার এই ধরনের স্প্যামিং পোস্ট দিয়ে ইস্টিশন নোংরা করে ফেলছে। ইস্টিশন মাস্টারের দৃষ্টি আকর্ষন করতে বাধ্য হলাম।
আমার জাতি আমার ধর্ম কোন দালাল
আমার জাতি আমার ধর্ম কোন দালাল বা স্বার্থপ্রিয় বেক্তির কথায় পরিবর্তন হবে না…আমি হাজারবার জামালখান প্রেসক্লাবে যাব আর বলব রাজাকারের ফাঁসি চায় তার জন্য আমি আল্লাহ্র নজরে কোনদিন নাস্তিক হব না। নাস্তিক হব আমি শুধু ঐ স্বার্থপ্রিয় ঐ মানুষ গুলার নজরে।আমার http://istishon.blog/node/691 এই পোষ্টটা পরলে বুঝতে পারবেন।
তোমরা কি এই ভিডিওর নিচে লেখা
তোমরা কি এই ভিডিওর নিচে লেখা সংবাদ গুলা পরছ???
যাই বল ভাই তোরাও পারস চরম ভাবে হাসাইতে।।কি ভিডিওরে কি বানাই প্রচার করতেছে…ফুল এনটারটেইনমেনট জামাত শিবির।
এদের মতো কিছু আবাল পাব্লিক
এদের মতো কিছু আবাল পাব্লিক আছে, যারা আসে ব্লগের পরিবেশ নষ্ট করতে। লাত্থায় এইগুলারে সাইজ করা উচিত
আবালমুক্ত ইস্টিশন চাই।
আবালমুক্ত ইস্টিশন চাই।
“ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে
“ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে ধরে
অন্ধ সে জন মারে আর শুধু মরে।
নাস্তিক সেও পায় বিধাতার বর,
ধার্মিকতার করে না আড়ম্বর।
শ্রদ্ধা করিয়া জ্বালে বুদ্ধির আলো
শাস্ত্রে মানে না মানে মানুষের ভালো।”
………রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শাহরিয়ার,সত্যিই আপনি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।গতকাল আমাদের সম্মিলিত গদাম খেয়ে টিকতে না পেরে লেজগুটিয়ে পালিয়েছেন।আজ আবার নতুন উদ্যমে মাঠে নেমেছেন।সত্যিই আপনি একজন বীর মুজাহিদ।দ্বীনের খেদমতে আপনার মনোবল দেখে গদাম খাওয়া লক্ষ মুজাহিদ জেগে উঠবে।আর যে যাই বলুক আমি আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।কেন জানাচ্ছি তা একটু পরে বলছি।
আপনি তো একজন আস্তিক,খোদা প্রেমিক দ্বীনি বান্দা (এ ব্যাপারে আমার কোনো কনফিউশন নাই,আপনার থাকলে একটু কাশি দিয়েন।ল্যাঞ্জা গুটিয়ে পালিয়ে যাবেন না)।রিজিকের মালিক কে?হায়াত-মওতের মালিক কে?নিশ্চয় আল্লাহ।যে আল্লাহ রিজিক দিয়ে নাস্তিকদের লালন পালন করছেন,আলো বাতাস সহ অন্যান্য নিয়ামত দিয়ে তাদের বাঁচিয়ে রেখেছেন তাদের বিরুদ্ধে লাগা কি স্রষ্টার ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে না?তাহলে কে বড় খোদাদ্রোহী,যারা নাস্তিক তারা?নাকি যাদের ভূমিকা স্রষ্টাকে কাঠগড়ায় দাড় করায় তারা?ধর্ম ও খোদার প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা থেকে থাকলে উত্তর দিয়ে যাবেন।
এবার স্বাগত জানানোর কারণটা বলি।ছোট বেলায় স্কুলে যাবার পথ ছিল দত্ত বাড়ির সামনে দিয়ে।দত্ত বাড়িতে সারা বছরই ৫/৬টা কুকুর থাকত।কুকুরগুলো বেশ শান্ত,ভাদ্র মাসের কোনো দিনও আমাদের জ্বালাতন করে নি।একদিন দত্ত বাড়িতে একটা নতুন কুকুর এলো।আমাদের দেখেই ঘেউ ঘেউ করে ছুটে এলো,আমরা ভয়ে পিছিয়ে এলাম। কিন্তু তার ঘেউ ঘেউ কিছুতেই থামে না।আমাদের মাঝে বেশ সাহসী ছিল শোয়েব।সে বলল,’লক্ষণে মনে অয় ইডা কেডি কুত্তা।চল্ সামনে যাই।’ আমরা জিজ্ঞেস করলাম,কেডি কুত্তা কি রে?সে বলল,’খালি ঘেউ ঘেউ।সামনে দিয়া হাইট্যা গেলেও ঘেউ,লাথ্থি দিলেও ঘেউ,কারণে অকারণে ঘেউ।’এরপর থেকে স্কুলে যাবার পথে আমাদের একটা প্রিয় খেলা ছিল কেডি কুত্তা গদাম দেওয়া।যতই গদাম দিতাম না কেন ঘেউ ঘেউ নন স্টপ চলতেই থাকত।আশা করি আপনার সাথে স্কুলে যাবার মতো করে প্রতিদিন দেখা হবে।আমরা বন্ধুরা প্রস্তুত,আপনি প্রস্তুত তো?আবারও স্বাগতম!!!
“ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে
“ধর্মের বেশে মোহ যারে এসে ধরে
অন্ধ সে জন মারে আর শুধু মরে।
নাস্তিক সেও পায় বিধাতার বর,
ধার্মিকতার করে না আড়ম্বর।
শ্রদ্ধা করিয়া জ্বালে বুদ্ধির আলো
শাস্ত্রে মানে না মানে মানুষের ভালো।”
………রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শাহরিয়ার,সত্যিই আপনি প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য।গতকাল আমাদের সম্মিলিত গদাম খেয়ে টিকতে না পেরে লেজগুটিয়ে পালিয়েছেন।আজ আবার নতুন উদ্যমে মাঠে নেমেছেন।সত্যিই আপনি একজন বীর মুজাহিদ।দ্বীনের খেদমতে আপনার মনোবল দেখে গদাম খাওয়া লক্ষ মুজাহিদ জেগে উঠবে।আর যে যাই বলুক আমি আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি।কেন জানাচ্ছি তা একটু পরে বলছি।
আপনি তো একজন আস্তিক,খোদা প্রেমিক দ্বীনি বান্দা (এ ব্যাপারে আমার কোনো কনফিউশন নাই,আপনার থাকলে একটু কাশি দিয়েন।ল্যাঞ্জা গুটিয়ে পালিয়ে যাবেন না)।রিজিকের মালিক কে?হায়াত-মওতের মালিক কে?নিশ্চয় আল্লাহ।যে আল্লাহ রিজিক দিয়ে নাস্তিকদের লালন পালন করছেন,আলো বাতাস সহ অন্যান্য নিয়ামত দিয়ে তাদের বাঁচিয়ে রেখেছেন তাদের বিরুদ্ধে লাগা কি স্রষ্টার ভূমিকাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে না?তাহলে কে বড় খোদাদ্রোহী,যারা নাস্তিক তারা?নাকি যাদের ভূমিকা স্রষ্টাকে কাঠগড়ায় দাড় করায় তারা?ধর্ম ও খোদার প্রতি সত্যিকারের ভালোবাসা থেকে থাকলে উত্তর দিয়ে যাবেন।
এবার স্বাগত জানানোর কারণটা বলি।ছোট বেলায় স্কুলে যাবার পথ ছিল দত্ত বাড়ির সামনে দিয়ে।দত্ত বাড়িতে সারা বছরই ৫/৬টা কুকুর থাকত।কুকুরগুলো বেশ শান্ত,ভাদ্র মাসের কোনো দিনও আমাদের জ্বালাতন করে নি।একদিন দত্ত বাড়িতে একটা নতুন কুকুর এলো।আমাদের দেখেই ঘেউ ঘেউ করে ছুটে এলো,আমরা ভয়ে পিছিয়ে এলাম। কিন্তু তার ঘেউ ঘেউ কিছুতেই থামে না।আমাদের মাঝে বেশ সাহসী ছিল শোয়েব।সে বলল,’লক্ষণে মনে অয় ইডা কেডি কুত্তা।চল্ সামনে যাই।’ আমরা জিজ্ঞেস করলাম,কেডি কুত্তা কি রে?সে বলল,’খালি ঘেউ ঘেউ।সামনে দিয়া হাইট্যা গেলেও ঘেউ,লাথ্থি দিলেও ঘেউ,কারণে অকারণে ঘেউ।’এরপর থেকে স্কুলে যাবার পথে আমাদের একটা প্রিয় খেলা ছিল কেডি কুত্তা গদাম দেওয়া।যতই গদাম দিতাম না কেন ঘেউ ঘেউ নন স্টপ চলতেই থাকত।আশা করি আপনার সাথে স্কুলে যাবার মতো করে প্রতিদিন দেখা হবে।আমরা বন্ধুরা প্রস্তুত,আপনি প্রস্তুত তো?আবারও স্বাগতম!!!
হাসতে হাসতে পেটে খিল ধইরা
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
হাসতে হাসতে পেটে খিল ধইরা গেল।এমনে কেউ গদাম দেয়!!গদাম অব দ্যা ইয়ার!!!
ব্যাটা তো দেখি গদাম খাইয়্যা পালাইছে।শালা ছাগু ভণ্ডের দল।
কেডি কুত্তা
ক-তে কেডি
কেডি কুত্তা :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
ক-তে কেডি কুত্তা,তুই রাজাকার তুই রাজাকার।
কেডি কুত্তা
কেডি কুত্তা :হাহাপগে:
সমস্যাটা দর্শকের
সমস্যাটা দর্শকের দৃষ্টিভঙ্গির…নষ্ট নাস্তিকের দল বলে ইমরান সরকার কি বুঝিয়েছেন, আর কেনই বা এমন করে কথাগুলো বলেছেন এটা বোঝার মত ঘিলু মাথায় থাকলে রাজাকারের দালালী করতেন না| ইস্টিশন যথেষ্ট ভদ্র একটা ব্লগ বলে বেঁচে গেলেন| অন্য কোথাও হলে গাল খেয়ে চৌদ্দগুষ্টি প্রেগনেন্ট হয়ে যেত এতক্ষনে….
এই সব বালছাল ব্লগে কী করে
এই সব বালছাল ব্লগে কী করে ডুকে ! শালা পাকির জারজ ।অন্য কোথাও ঘেউ ঘেউ করে দাম পায় নি ,এখন এই ব্লগে কুত্তার মত ঘেউ ঘেউ শুরু করছিস । পাকি র্বীযের জাত !
ভাই আপনি দেখি আপনার ম্যাডামের
ভাই আপনি দেখি আপনার ম্যাডামের মতই গণ্ড মূর্খ,কাহিনী কি দুই জন কি একই সাথে অষ্টম শ্রেণিতে ফেইল মারছিলেন নাকি?
আবালমুক্ত ইস্টিশান চাই !!