লিখেছেন: আমি অথবা অন্য কেউ — রবি, 04/15/2018 - 21:28
মিসাইল ইন্টারসেপ্ট করা নিয়ে অনেক কথা চলছে। বর্তমান বিশ্বে আমেরিকার চেয়ে রাশিয়ান মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেমগুলা বেশি কার্যকর ও আধুনিক। আবার এসব সিস্টেম খুবই ব্যয়বহুল। আমার ধারণা, রাশিয়া কিছু মিসাইল ইন্টারসেপ্ট করেছিল, আর বাকীগুলো এমনিতেই করেনি। মিসাইল ইন্টারসেপ্ট করতেও মিসাইল লাগে, যার একেকট্র মূল্য কোটিকোটি টাকা। শখানেক মিসাইলে যে স্থাপনা ধ্বংস হব, তা ঠেকানোর চেয়ে ওগুলো ধ্বংস হতে দিয়ে আবার গড়ে ফেলা কম খরচের ব্যাপার। পরাশক্তিরা এই গ্যাস হামলার হুমকি পাল্টা হুমকির ও মিসাইল স্ট্রাইক পরবর্তী হিসেব নিকেশে নো উইন সিচুয়েশনে আছে। পশ্চিমারা মুখ রক্ষা করলো কিছু উধার না করেই, আর রাশিয়া মিসাইল হামলা প্রতিহত করবার জন্য সেভাবে কিছু না করেই বাগাড়ম্বর করলো। তাদেরও তেমন লাভ হয়নি, ক্ষতিও না। আসাদ সরকারের সর্বাত্মক বিজয়ের চেয়েও সিরিয়াতে তাদের অবস্থান বেশি জরুরী। সেটা তারা নিশ্চিত করবেই।
২৬ তারিখ ২০১৬তে বিকালের দিকে ইউটিউবে একটা ভিডিও দেখলাম, জুলহাজ রক্তের মাঝে পড়ে আছে, পাশে তাকে ঘিরে কিছু মানুষের কন্ঠস্বর, জুলহাজের মরদেহর সাথে একবৃদ্ধা নারী, চুল সব পাকা, মেক্সিপরা। জুলহাস উপুড় হয়ে পড়ে আছে, মুখ দেখা যাচ্ছে, পরনে টি-শার্ট আর থ্রি-কোয়ার্টার। বৃদ্ধা মহিলা কাকে যেন বলছেন এভাবে ধরো, ধরে টেনে নিয়ে আসো। জানেন বৃদ্ধা রক্তের উপর দাঁড়িয়ে ছিলো, কার রক্ত জানেন? ওই বৃদ্ধানারীর গর্ভের সন্তানের রক্তের উপর................
চীনা মেয়েরা জামাকাপড়-চালচলনে ইউরোপ-আমেরিকার মেয়েদের মত খোলামেলা। স্তনের আভাস দেখা যায় - তবুও কোনো টিজ নেই। চুরি করে কোনো ছেলে বুক বা দেহ দেখছে - চোখে পড়েনি। মেয়েরা রাস্তাঘাট, যানবাহন বাস আন্ডারগ্রাউন্ডে চলাফেরা করছে - স্বাধীন।
জাকির নায়েক ও মুসলমানরা মিথ্যা বলে - ইউরোপ আমেরিকায় নারীরা বুরখা পরে না - তাই ওখানে বেশি যৌন-অত্যাচার ও ধর্ষণ চলে। এবং পক্ষান্তরে ইসলাম নারীকে দিয়েছে মহান মর্যাদা!