লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — মঙ্গল, 01/16/2018 - 14:06
দেশে জনসম্মুখে ধূমপান সম্ভবত দণ্ডনীয় অপরাধ। নারীর জন্য তা অনৈতিক এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। আবার, নির্দিষ্ট কোনো জাতী, গোত্র বা লিঙ্গকে ছোট করে এমন কিছু বলা বা সমর্থন দেয়া, অনুমতি ছাড়া কারো ভিডিও চিত্র ধারণ এবং প্রকাশ করা এবং তা করতে মানুষকে আহ্বান জানানো প্রত্যেকটিই অপরাধ। অপরাধমূলক কাজে বাধা দেয়া একজন নাগরিকের জাতীয় দ্বায়িত্ব। যারা একটি অনৈতিক কাজে বাধা দিতে গিয়ে এতোগুলো অপরাধ করে ফেললো, রাষ্ট্র ও তার নাগরিকরা কি তাদের এই অপরাধের সাজা ভোগ করার জন্য প্রস্তুত হতে বলবে না?
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — শুক্র, 07/21/2017 - 14:05
তোমরা, বিসর্জনকে এখনো যারা পরাজয় ভাবছো,
বের করো পছন্দের কবিতা
এবং আবৃত করো,
জেনে নাও বেঁচে থাকার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই,
অথচ আত্মহত্যা একটি শিল্প যেমন হস্তমৈথুন,
এবং একটি স্বপ্ন যা শুধু সৌখিন মানুষরাই দ্যাখে।
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — বুধ, 06/21/2017 - 17:38
"বই পড়ুয়া মানুষগুলো প্রেমিক/প্রেমিকা হিসেবে চমৎকার। বই পড়ুয়ারা চমৎকার রুচিবোধ সম্পন্ন, উচ্চ ব্যক্তিত্বসম্পন্ন মানুষগুলো বইপোকা হয়"
বই পড়া বর্তমানে একটা ট্রেড হয়ে দাঁড়িয়েছে। ট্রেড দণ্ডের নিজের সূচক সুউচ্চ রাখার জন্য বই পড়ার দিকে ঝুকে পড়ছে মানুষ। কে কতগুলো বই পড়লো কার ব্যক্তিগত সংগ্রহ আজকাল আলোচনার হট টপিকে পরিণত হচ্ছে। কোমল বাক্য বিনিময় হচ্ছে জাগায় জাগায়।
মানুষ বই পড়ার দিকে ঝুঁকে পড়ছে তা সত্যিই ভাল খবর। পাশাপাশি কিছু খারাপ খবরও আছে।
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — সোম, 06/12/2017 - 22:47
বই বিনিময়ে আগ্রহী কারা কারা???
বই বিনিময় হোক সামাজিক প্রথা শ্লোগানে ইচ্ছে লাইব্রেরী নামে বই বিনিময়ের একটি ওপেন প্লাটফর্ম নির্মানের জন্য আমরা কাজ করছি। কার্যক্রমটির সাথে আপনাদেরকে যুক্ত করতেই এই লেখা!
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — সোম, 01/09/2017 - 21:47
বই কি সাজিয়ে রাখার জিনিস?
আমাদের সংগ্রহে থাকা ১০০টি বই কোন কাজে আসছে ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি ছাড়া?
নাহ।
বই শোপিজ না। সংগ্রহ করে সাজিয়ে রাখার জিনিস বই না। এর জন্মই হয়েছে পাঠক সঙ্গমের জন্যে। পাঠকের চোখ বইয়ের খোলা পাতার উপরে না পড়লে বইয়ের সৃষ্টিই বৃথা। মিথ্যে তার জন্ম।
তাই আপনার পড়ে শেষ করা বইটি অন্যকে পড়তে দিন। শেল্ফে সাজিয়ে না রেখে কাউকে পড়তে পাঠিয়ে দিন। সার্থক করুন একেকটি বইয়ের জন্ম।
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — শুক্র, 11/25/2016 - 20:06
প্রেম-বিয়ে-সঙ্গম, সংসার করতে করতে তোমরা যারা বৃদ্ধ হও
মৃত্যুর অপেক্ষা ছাড়া তোমাদের কোন কাজ বাকি থাকছে না
সুতরাং কোন পার্থক্য থাকলো না তোমার আর ফাঁসির আসামিটির মাঝে।
বেঁচে থাকার অর্থ তোমরা জানলে না
জানতে পারলে না মৃত্যুর বহুবিদ ব্যবহার,
প্রি-ম্যাচিউর ইজ্যাকুলেশন জটিলতায়
প্রত্যেক পূর্ণিমায় তোমরা বিধবা হলে
মৃত্যুকে ভাবলে বাদরের হাইমেনের মতন
সুতরাং, অপেক্ষা তোমাদের করতেই হবে
অপেক্ষা করতে হবে শ্রাবণ, ডিসেম্বরের দুপুর
আলকাতরার শেষ ফোটাটি পর্যন্ত।
লিখেছেন: আব্দুল্লাহ্ আল আসিফ — বৃহস্পতি, 11/17/2016 - 18:47
বর্ণমালার দেয়াল ভেদে যেখানে উপস্থিত
সবুজবর্ণ, লাল আসমানের তারাই
কিসে ছন্দপতন হয়ে কুঞ্জন তোলে
কী সুখ সমুদ্রে লবণাক্ত এ হাত বাড়াই!
লালটিও নয় অচেনা বর্ণ ঠিক যেন;
যেন সূর্যের উত্তাপ কেড়ে নিয়েছে সবি কত,
কল্পলোকো মাঝে ভাসে এ স্বপন তরী
বিভীষিকা তার ছাড়িয়েছে নিলাম, দাহমী শতশত।
সব বর্ণের মাঝে মোর সফেদ বর্ণমালাটিও পষ্ট
কাশলতা এলোচুলে উপমা মধুর তার
মৃগ চঞ্চল চক্ষু হতে পারে, চিকণ চঞ্চু হাসিতে
পৃথিবী সমান সমুদ্ররূপে ঐশ্বর্য সম্ভার!